গৌরীপুর(ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গৌরীপুর পৌর শহরের নয়াপাড়া মহল্লার বাসিন্দা হোসনে আরা খাতুনের বাসার টেলিফোন সংযোগ ছিল একসময়। ১০ বছর আগে হঠাৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তখন স্থানীয় বিটিসিএল কার্যালয়ে যোগাযোগ করেছেন সংযোগ সচল করতে। তারা জানিয়েছে, মাটির নিচের কেব্ল লাইন নষ্ট হয়েছে। বরাদ্দ এলে মেরামত করা হবে।
এখানেই শেষ। ২০১৪ সালের জুলাই মাসে ফোনটি সর্বশেষ ব্যবহার করেছিলেন হোসনে আরা খাতুন। সম্প্রতি ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ৩৫ হাজার ৯৫২ টাকার বকেয়া বিল পরিশোধের নোটিশ পাঠায় বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) ময়মনসিংহ কনিষ্ঠ সহকারী ব্যবস্থাপকের (রাজস্ব) কার্যালয়। বিলের কাগজ হাতে পেয়ে হতভম্ব তিনি। শুধু হোসনে আরা নন, গৌরীপুর বিটিসিএলের পুরোনো ৪৫০ গ্রাহকের একই অবস্থা। বর্তমানে কাগজে-কলমে ৭০ জন গ্রাহক থাকলেও বেশির ভাগ সংযোগ অচল।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গৌরীপুরের সরকারি জনগুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ইউএনওর কার্যালয়, থানা, হাসপাতাল, সার্কেল (এএসপি) অফিস, ভূমি কার্যালয়, সরকারি কলেজ, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, রেলস্টেশন, বিদ্যুৎ বিভাগ, পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে টেলিফোন সংযোগ অচল রয়েছে।
গৌরীপুর বিটিসিএল কার্যালয়ের লাইনম্যান মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘অনেক বছর ধরে মাটির নিচের কেব্ল লাইন নষ্ট হয়ে রয়েছে। হাতে গোনা কয়েকজন গ্রাহকের সংযোগ সচল থাকলেও বেশির ভাগ অচল। আমি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার লিখিত ও মৌখিকভাবে জানিয়েছি, কিন্তু মেরামতের কোনো বরাদ্দ আসেনি।’ ভিন্ন সুর ময়মনসিংহ বিটিসিএলের ব্যবস্থাপক (টেলিকম) এম এ মুকিতের কণ্ঠে। তিনি বলেন, ‘গৌরীপুরে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসহ বর্তমানে ৭০টির মতো সংযোগ চালু রয়েছে। তা ছাড়া বিটিসিএলের সংযোগ একবার কোনো গ্রাহক নিলে, লাইন সচল বা অচল যা-ই থাকুক, নির্ধারিত মাসিক বিল দিতে হবে। সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হলে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। গৌরীপুরে তিনি এমন কোনো আবেদন পাননি।’
গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম সাজ্জাদুল হাসান জানান, তাঁর কার্যালয়ের টেলিফোন সংযোগটি দীর্ঘদিন ধরে অচল। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পরও গ্রাহককে কেন বিল পরিশোধের নোটিশ পাঠানো হচ্ছে, বিষয়টি নিয়ে তিনি বিটিসিএলের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবেন।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর পৌর শহরের নয়াপাড়া মহল্লার বাসিন্দা হোসনে আরা খাতুনের বাসার টেলিফোন সংযোগ ছিল একসময়। ১০ বছর আগে হঠাৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তখন স্থানীয় বিটিসিএল কার্যালয়ে যোগাযোগ করেছেন সংযোগ সচল করতে। তারা জানিয়েছে, মাটির নিচের কেব্ল লাইন নষ্ট হয়েছে। বরাদ্দ এলে মেরামত করা হবে।
এখানেই শেষ। ২০১৪ সালের জুলাই মাসে ফোনটি সর্বশেষ ব্যবহার করেছিলেন হোসনে আরা খাতুন। সম্প্রতি ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ৩৫ হাজার ৯৫২ টাকার বকেয়া বিল পরিশোধের নোটিশ পাঠায় বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) ময়মনসিংহ কনিষ্ঠ সহকারী ব্যবস্থাপকের (রাজস্ব) কার্যালয়। বিলের কাগজ হাতে পেয়ে হতভম্ব তিনি। শুধু হোসনে আরা নন, গৌরীপুর বিটিসিএলের পুরোনো ৪৫০ গ্রাহকের একই অবস্থা। বর্তমানে কাগজে-কলমে ৭০ জন গ্রাহক থাকলেও বেশির ভাগ সংযোগ অচল।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গৌরীপুরের সরকারি জনগুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ইউএনওর কার্যালয়, থানা, হাসপাতাল, সার্কেল (এএসপি) অফিস, ভূমি কার্যালয়, সরকারি কলেজ, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, রেলস্টেশন, বিদ্যুৎ বিভাগ, পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে টেলিফোন সংযোগ অচল রয়েছে।
গৌরীপুর বিটিসিএল কার্যালয়ের লাইনম্যান মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘অনেক বছর ধরে মাটির নিচের কেব্ল লাইন নষ্ট হয়ে রয়েছে। হাতে গোনা কয়েকজন গ্রাহকের সংযোগ সচল থাকলেও বেশির ভাগ অচল। আমি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার লিখিত ও মৌখিকভাবে জানিয়েছি, কিন্তু মেরামতের কোনো বরাদ্দ আসেনি।’ ভিন্ন সুর ময়মনসিংহ বিটিসিএলের ব্যবস্থাপক (টেলিকম) এম এ মুকিতের কণ্ঠে। তিনি বলেন, ‘গৌরীপুরে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসহ বর্তমানে ৭০টির মতো সংযোগ চালু রয়েছে। তা ছাড়া বিটিসিএলের সংযোগ একবার কোনো গ্রাহক নিলে, লাইন সচল বা অচল যা-ই থাকুক, নির্ধারিত মাসিক বিল দিতে হবে। সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হলে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। গৌরীপুরে তিনি এমন কোনো আবেদন পাননি।’
গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম সাজ্জাদুল হাসান জানান, তাঁর কার্যালয়ের টেলিফোন সংযোগটি দীর্ঘদিন ধরে অচল। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পরও গ্রাহককে কেন বিল পরিশোধের নোটিশ পাঠানো হচ্ছে, বিষয়টি নিয়ে তিনি বিটিসিএলের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবেন।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২০ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৫ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩০ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে