নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী মধুটিলা ইকোপার্কের প্রধান ফটকের সামনে তিনটি দোকানে ভাঙচুর চালিয়েছে ২০-২৫টি বন্য হাতির একটি পাল। এ সময় দোকানে থাকা আম, তেঁতুল, চালতা ও বরইয়ের প্রায় অর্ধলাখ টাকার আচার খেয়ে সাবাড় করেছে পালটি।
একই সময় মধুটিলা ইকোপার্কেও তাণ্ডব চালায় হাতির পালটি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
বন বিভাগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, প্রতিবছরই ৪০-৪৫টি বন্য হাতির পাল খাবারের সন্ধানে উপজেলার সীমান্তবর্তী পোড়াগাঁও, নয়াবিল ও রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের লোকালয়ে তাণ্ডব চালায়। গতকাল সন্ধ্যায় মধুটিলা ইকোপার্কের সীমানা প্রাচীরসংলগ্ন জিয়াউল ইসলাম নামের এক কৃষকের জমিতে আমন ধান খাওয়ার জন্য পাহাড় থেকে ২০-২৫টি বন্য হাতির একটি পাল লোকালয়ে নেমে আসে।
পরে রাত ৮টার দিকে ধানখেতের কাছেই আচারের গন্ধে মধুটিলা ইকোপার্কের প্রধান ফটকের সামনে থাকা হামিদুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর ও হাম্বিলি নামের তিন ব্যবসায়ীর দোকানে চলে আসে হাতির পালটি। এ সময় দোকান তিনটি ভেঙে হামিদুলের দোকানে থাকা আম, তেঁতুল, চালতা ও বরইয়ের প্রায় অর্ধলাখ টাকার আচার খেয়ে সাবাড় করে হাতির পালটি।
পরে মধুটিলা ইকোপার্কের মহুয়া রেস্ট হাউসে গিয়েও তাণ্ডব চালায় তারা। এ সময় রেস্ট হাউসের পানির পাইপ, ফুলের বাগান, বিশ্রামের জন্য নির্মাণ করা স্থান, ডাস্টবিন ভাঙচুর করে ক্ষতি সাধন করে পালটি। এতে তাঁদের এক লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। পরে বন বিভাগ, এলিফ্যান্ট রেসপন্স টিম ও এলাকাবাসী একত্র হয়ে এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় হাতির পালটিকে পাহাড়ে ফেরত পাঠানো হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘শীত পড়ে গেছে। তাই পর্যটক ও বাড়বে। দুই দিন আগেই এক লাখ টাকার আচার কিনা আনছি। কিন্তু হাতি তো সব শেষ কইরা দিল। এখন সরকারিভাবে আমাদের সহযোগিতা না করলে পরিবার নিয়া বিপদে পইরা যামু।’
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন ময়মনসিংহ বন বিভাগের মধুটিলা ইকোপার্কের রেঞ্জার রফিকুল ইসলাম। তবে হাতির তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা আবেদন করলে ক্ষতিপূরণ পাবেন।
তিনি আরও বলেন, গতকাল রাতে মধুটিলা ইকোপার্কের মহুয়া রেস্ট হাউসের আশপাশে হাতির পালটি প্রায় লাখ টাকার ক্ষতি করেছে। পরে এক ঘণ্টার চেষ্টায় হাতির পালটিকে পাহাড়ে পাঠানো হয়। বর্তমানে তাঁরা পার্শ্ববর্তী রাংটিয়ায় অবস্থান করছে।
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী মধুটিলা ইকোপার্কের প্রধান ফটকের সামনে তিনটি দোকানে ভাঙচুর চালিয়েছে ২০-২৫টি বন্য হাতির একটি পাল। এ সময় দোকানে থাকা আম, তেঁতুল, চালতা ও বরইয়ের প্রায় অর্ধলাখ টাকার আচার খেয়ে সাবাড় করেছে পালটি।
একই সময় মধুটিলা ইকোপার্কেও তাণ্ডব চালায় হাতির পালটি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
বন বিভাগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, প্রতিবছরই ৪০-৪৫টি বন্য হাতির পাল খাবারের সন্ধানে উপজেলার সীমান্তবর্তী পোড়াগাঁও, নয়াবিল ও রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের লোকালয়ে তাণ্ডব চালায়। গতকাল সন্ধ্যায় মধুটিলা ইকোপার্কের সীমানা প্রাচীরসংলগ্ন জিয়াউল ইসলাম নামের এক কৃষকের জমিতে আমন ধান খাওয়ার জন্য পাহাড় থেকে ২০-২৫টি বন্য হাতির একটি পাল লোকালয়ে নেমে আসে।
পরে রাত ৮টার দিকে ধানখেতের কাছেই আচারের গন্ধে মধুটিলা ইকোপার্কের প্রধান ফটকের সামনে থাকা হামিদুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর ও হাম্বিলি নামের তিন ব্যবসায়ীর দোকানে চলে আসে হাতির পালটি। এ সময় দোকান তিনটি ভেঙে হামিদুলের দোকানে থাকা আম, তেঁতুল, চালতা ও বরইয়ের প্রায় অর্ধলাখ টাকার আচার খেয়ে সাবাড় করে হাতির পালটি।
পরে মধুটিলা ইকোপার্কের মহুয়া রেস্ট হাউসে গিয়েও তাণ্ডব চালায় তারা। এ সময় রেস্ট হাউসের পানির পাইপ, ফুলের বাগান, বিশ্রামের জন্য নির্মাণ করা স্থান, ডাস্টবিন ভাঙচুর করে ক্ষতি সাধন করে পালটি। এতে তাঁদের এক লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। পরে বন বিভাগ, এলিফ্যান্ট রেসপন্স টিম ও এলাকাবাসী একত্র হয়ে এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় হাতির পালটিকে পাহাড়ে ফেরত পাঠানো হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘শীত পড়ে গেছে। তাই পর্যটক ও বাড়বে। দুই দিন আগেই এক লাখ টাকার আচার কিনা আনছি। কিন্তু হাতি তো সব শেষ কইরা দিল। এখন সরকারিভাবে আমাদের সহযোগিতা না করলে পরিবার নিয়া বিপদে পইরা যামু।’
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন ময়মনসিংহ বন বিভাগের মধুটিলা ইকোপার্কের রেঞ্জার রফিকুল ইসলাম। তবে হাতির তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা আবেদন করলে ক্ষতিপূরণ পাবেন।
তিনি আরও বলেন, গতকাল রাতে মধুটিলা ইকোপার্কের মহুয়া রেস্ট হাউসের আশপাশে হাতির পালটি প্রায় লাখ টাকার ক্ষতি করেছে। পরে এক ঘণ্টার চেষ্টায় হাতির পালটিকে পাহাড়ে পাঠানো হয়। বর্তমানে তাঁরা পার্শ্ববর্তী রাংটিয়ায় অবস্থান করছে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৯ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৯ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে