ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুর পৌরসভার বহিষ্কৃত মেয়র আব্দুল কাদের সেখ জামিন পেয়ে কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় ফের গ্রেপ্তার হয়েছেন। গতকাল বুধবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ইসলামপুর থানায় বিশেষ ক্ষমতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় প্রায় তিন মাস জামালপুর কারাগারে বন্দী ছিলেন আব্দুল কাদের। গত মঙ্গলবার তিনি জামিনে মুক্তি পেয়ে কারাগার থেকে বের হয়ে ফের গ্রেপ্তার হন। জামালপুর থানায় করা বিস্ফোরক আইনের মামলায় গতকাল তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক।
আব্দুল কাদেরের স্ত্রী নাছিমা খাতুন বলেন, ‘গত মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জামিনে বের হওয়ার সময় কারা কম্পাউন্ডের ভেতর থেকে আব্দুল কাদের সেখকে জামালপুর থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। তিনি ভীষণ অসুস্থ। প্রায় তিন মাস পর তিনি জামিন পেয়েছিলেন। তিনি যদি মামলার আসামি হয়েই থাকেন, তবে জামিনে মুক্ত হওয়ার সময় কেন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলো? কারাগারে থাকাকালে তো তাঁকে শ্যোন অ্যারেস্ট করতে পারত পুলিশ। গতকাল বিকেলে একটি মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। পরে সন্ধ্যায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।’
ইসলামপুর থানা সূত্রে জানা যায়, ২৮ ডিসেম্বর রাতে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সহায়তায় জামালপুর শহরের দেওয়ানপাড়া থেকে আব্দুল কাদেরকে আটক করে ইসলামপুর থানার পুলিশ। পরদিন ইসলামপুর থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। সেই থেকে তিনি কারাগারে বন্দী ছিলেন। এখন তাঁকে সদর থানায় জামালপুর দৈনিক আনন্দগঞ্জ বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেখ ফরিদ মামুনের করা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও জামালপুর সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কায়ছার আহম্মেদ বলেন, আব্দুল কাদের সেখকে কারা কম্পাউন্ডের ভেতর থেকে আটক করা হয়নি, বরং কারাগারসংলগ্ন স্টেডিয়াম এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে।
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু ফয়সল মো. আতিক বলেন, কারাগার থেকে জামিনে বের হওয়ার সময় আব্দুল কাদের সেখকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না, এটা বিষয় নয়। অন্য একটি মামলায় তিনি সন্দিগ্ধ আসামি হওয়ায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এটাই বড় কথা।
জামালপুরের ইসলামপুর পৌরসভার বহিষ্কৃত মেয়র আব্দুল কাদের সেখ জামিন পেয়ে কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় ফের গ্রেপ্তার হয়েছেন। গতকাল বুধবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ইসলামপুর থানায় বিশেষ ক্ষমতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় প্রায় তিন মাস জামালপুর কারাগারে বন্দী ছিলেন আব্দুল কাদের। গত মঙ্গলবার তিনি জামিনে মুক্তি পেয়ে কারাগার থেকে বের হয়ে ফের গ্রেপ্তার হন। জামালপুর থানায় করা বিস্ফোরক আইনের মামলায় গতকাল তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক।
আব্দুল কাদেরের স্ত্রী নাছিমা খাতুন বলেন, ‘গত মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জামিনে বের হওয়ার সময় কারা কম্পাউন্ডের ভেতর থেকে আব্দুল কাদের সেখকে জামালপুর থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। তিনি ভীষণ অসুস্থ। প্রায় তিন মাস পর তিনি জামিন পেয়েছিলেন। তিনি যদি মামলার আসামি হয়েই থাকেন, তবে জামিনে মুক্ত হওয়ার সময় কেন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলো? কারাগারে থাকাকালে তো তাঁকে শ্যোন অ্যারেস্ট করতে পারত পুলিশ। গতকাল বিকেলে একটি মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। পরে সন্ধ্যায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।’
ইসলামপুর থানা সূত্রে জানা যায়, ২৮ ডিসেম্বর রাতে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সহায়তায় জামালপুর শহরের দেওয়ানপাড়া থেকে আব্দুল কাদেরকে আটক করে ইসলামপুর থানার পুলিশ। পরদিন ইসলামপুর থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। সেই থেকে তিনি কারাগারে বন্দী ছিলেন। এখন তাঁকে সদর থানায় জামালপুর দৈনিক আনন্দগঞ্জ বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেখ ফরিদ মামুনের করা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও জামালপুর সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কায়ছার আহম্মেদ বলেন, আব্দুল কাদের সেখকে কারা কম্পাউন্ডের ভেতর থেকে আটক করা হয়নি, বরং কারাগারসংলগ্ন স্টেডিয়াম এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে।
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু ফয়সল মো. আতিক বলেন, কারাগার থেকে জামিনে বের হওয়ার সময় আব্দুল কাদের সেখকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না, এটা বিষয় নয়। অন্য একটি মামলায় তিনি সন্দিগ্ধ আসামি হওয়ায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এটাই বড় কথা।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২০ মিনিট আগে