জামালপুর প্রতিনিধি
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্য উপমন্ত্রী সিরাজুল হক অস্ত্র হাতে দলীয় কার্যালয়ে হাজির হওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে জামালপুর শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেন। ১ এপ্রিল তিনি অস্ত্র হাতে দলীয় কার্যালয়ে হাজির হন।
সংবাদ সম্মেলনে সিরাজুল হক দাবি করেন, তাঁর ছেলেকে মারধর করে দলীয় কার্যালয়ে আটকে রাখা হয়। এ কারণে তিনি অস্ত্র নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়ে ছেলেকে উদ্ধার করেন। তিনি বলেন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন তাঁর সম্মান ক্ষুণ্ন করতে সত্য উপেক্ষা করে একটি অংশের ভিডিও সাংবাদিকদের সরবরাহ করে অপপ্রচার চালিয়েছেন।
সিরাজুল হক বলেন, ‘আমি ১৯৯১ সালে জামালপুর সদর-৫ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে বিএনপি সরকারের স্বাস্থ্য উপমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। মহান মুক্তিযুদ্ধে কোম্পানি কমান্ডার হিসেবে সম্মুখযুদ্ধে অংশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে ভূমিকা রেখেছি। আমি জানি না, এমন কোনো কাজ করেছি কি না, যা দল বা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পারে। তবে সম্প্রতি দলের অফিসে গিয়ে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে নেতা-কর্মীদের হুমকির যে অভিযোগ গণমাধ্যমে এসেছে, তা শুনে আমি মর্মাহত হয়েছি।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘শহরের স্টেশন রোডে সফি মিয়ার বাজার মোড়ে আমার বাবার কেনা সম্পত্তিতে টিনশেড ঘরে জেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয় হিসেবে ওয়ারেছ আলী মামুনকে পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেই অফিসটি মামুন ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার করতে শুরু করেন। যেখানে তাঁর অনুসারী ছাড়া অন্য কোনো নেতা-কর্মী ঢুকতে পারেন না। ১৮ বছর ধরে আমি যদি অফিসটির ভাড়া নিতাম, তবে এ পর্যন্ত ১ কোটি ২০ লাখ টাকা হতো। তবে আমি এটি বিনা মূল্যে দলের জন্য দিয়েছিলাম। কিন্তু বর্তমানে এটি তাঁর ব্যক্তিগত চেম্বারে পরিণত হয়েছে।’
সিরাজুল হক বলেন, ‘ওয়ারেছ আলী মামুন দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন এবং তাঁর পরিবারের অনেক সদস্য বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, জামালপুর সদর উপজেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির পদসহ বিভিন্ন দখল-দস্যুতার বিষয়ে। তাঁর বিরুদ্ধে ভূমি দস্যুতার একাধিক অভিযোগ রয়েছে। আমি নিজেও তাঁর ভূমি দস্যুতার শিকার হয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আমজাদ হোসেন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমেদ ও জেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান আরমান।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্য উপমন্ত্রী সিরাজুল হক অস্ত্র হাতে দলীয় কার্যালয়ে হাজির হওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে জামালপুর শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেন। ১ এপ্রিল তিনি অস্ত্র হাতে দলীয় কার্যালয়ে হাজির হন।
সংবাদ সম্মেলনে সিরাজুল হক দাবি করেন, তাঁর ছেলেকে মারধর করে দলীয় কার্যালয়ে আটকে রাখা হয়। এ কারণে তিনি অস্ত্র নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়ে ছেলেকে উদ্ধার করেন। তিনি বলেন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন তাঁর সম্মান ক্ষুণ্ন করতে সত্য উপেক্ষা করে একটি অংশের ভিডিও সাংবাদিকদের সরবরাহ করে অপপ্রচার চালিয়েছেন।
সিরাজুল হক বলেন, ‘আমি ১৯৯১ সালে জামালপুর সদর-৫ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে বিএনপি সরকারের স্বাস্থ্য উপমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। মহান মুক্তিযুদ্ধে কোম্পানি কমান্ডার হিসেবে সম্মুখযুদ্ধে অংশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে ভূমিকা রেখেছি। আমি জানি না, এমন কোনো কাজ করেছি কি না, যা দল বা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পারে। তবে সম্প্রতি দলের অফিসে গিয়ে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে নেতা-কর্মীদের হুমকির যে অভিযোগ গণমাধ্যমে এসেছে, তা শুনে আমি মর্মাহত হয়েছি।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘শহরের স্টেশন রোডে সফি মিয়ার বাজার মোড়ে আমার বাবার কেনা সম্পত্তিতে টিনশেড ঘরে জেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয় হিসেবে ওয়ারেছ আলী মামুনকে পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেই অফিসটি মামুন ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার করতে শুরু করেন। যেখানে তাঁর অনুসারী ছাড়া অন্য কোনো নেতা-কর্মী ঢুকতে পারেন না। ১৮ বছর ধরে আমি যদি অফিসটির ভাড়া নিতাম, তবে এ পর্যন্ত ১ কোটি ২০ লাখ টাকা হতো। তবে আমি এটি বিনা মূল্যে দলের জন্য দিয়েছিলাম। কিন্তু বর্তমানে এটি তাঁর ব্যক্তিগত চেম্বারে পরিণত হয়েছে।’
সিরাজুল হক বলেন, ‘ওয়ারেছ আলী মামুন দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন এবং তাঁর পরিবারের অনেক সদস্য বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, জামালপুর সদর উপজেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির পদসহ বিভিন্ন দখল-দস্যুতার বিষয়ে। তাঁর বিরুদ্ধে ভূমি দস্যুতার একাধিক অভিযোগ রয়েছে। আমি নিজেও তাঁর ভূমি দস্যুতার শিকার হয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আমজাদ হোসেন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমেদ ও জেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান আরমান।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের সংঘর্ষে শাহ আলম (২০) এক তরুণ নিহত হওয়ার পর পুরো এলাকা ঘিরে অভিযান চালিয়েছে যৌথবাহিনী। এতে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর আগে দুপুরে পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের মোহাম্মদপুর থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেমিয়ানমারের রাখাইনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির এক বাংলাদেশি সদস্য পালিয়ে দেশে চলে এসেছেন। আজ সোমবার সকালে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার বালুখালী সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে আত্মসমর্পণ করেন তিনি।
৪ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে ছিনতাইকারী সন্দেহে সংঘবদ্ধ পিটুনিতে রিপন মিয়া (৩০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রিপন মিয়া ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার আহম্মদাবাদ গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে। তাঁর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ...
৭ মিনিট আগে‘অধ্যাপক ড. রুবেল আনসার বলেন, ‘‘আমি কখনো এত দিন কারও পেছনে ঘুরিনি, কারও জন্য অপেক্ষা করিনি, তোমার জন্যই এত দিন অপেক্ষা করতে হয়েছে। আমি তোমার রেজাল্টও বাড়িয়ে দেব, তোমার রেজাল্ট ৩ দশমিক ৫০ হয়ে যাবে।’’ এসব শোনার পরে আমি দ্রুত তাঁর গাড়ি থেকে নেমে কোনো রকমে আত্মরক্ষা করি।’
৯ মিনিট আগে