নেত্রকোনা প্রতিনিধি
রীতি অনুযায়ী গেট সাজিয়ে কনের বাড়িতে করা হয় বিয়ের আয়োজন। যথাসময়ে বরযাত্রী আসে সেখানে। আত্মীয়স্বজনদের খাওয়াদাওয়া শেষে কাজি বিয়ে পড়াতে শুরু করবেন; এমন সময় বাধে যৌতুকের টাকা নিয়ে বিপত্তি। টাকা না পেয়ে বিয়ের আসর থেকে চলে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে ওই বরের বিরুদ্ধে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের বটতলা গ্রামে বর চলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে আজ শুক্রবার দুপুরে কনের বাবা বাদী হয়ে বর ও তাঁর বাবাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে কলমাকান্দা থানায় অভিযোগ দেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে দুই লাখ টাকা খরচ হয়েছে বলে দাবি কনের বাবার।
অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম। তিনি জানান, আজ দুপুরে অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অভিযোগ ওঠা বর হলেন কলমাকান্দা উপজেলার খারনৈ ইউনিয়নের বামনগাঁও গ্রামের মো. শরীফ মিয়ার ছেলে মো. হাসেন মিয়া (২৫)। কনের বাড়ি পার্শ্ববর্তী রংছাতি ইউনিয়নের বটতলা গ্রামে।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানান, এক সপ্তাহ আগে হাসেন মিয়ার সঙ্গে বটতলা গ্রামের এক তরুণীর বিয়ে ঠিক হয়। ওই সময় কনের বাবা বিয়ের খরচ বাবদ বরের পরিবারকে ৪০ হাজার টাকা দেন। গতকাল বিকেলে এই বিয়ে হওয়ার কথা ছিল।
গতকাল সময়মতো বরের সঙ্গে ৪০ জন আসেন। খাওয়াদাওয়া শেষে বিয়ের কার্যক্রম শুরু হলে বরের পক্ষ থেকে আরও ৭০ হাজার টাকা চাওয়া হয়। টাকা দিতে কনের পরিবার অস্বীকার করলে বিয়ের আসর থেকে বরযাত্রীর লোকজন বরকে নিয়ে চলে যান। এই ঘটনায় আজ দুপুরে ওই কনের বাবা বাদী হয়ে বর ও তাঁর বাবাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে কলমাকান্দা থানায় অভিযোগ দেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে দুই লাখ টাকা খাওয়াদাওয়া ও ডেকোরেশনে খরচ হওয়ার কথা কনের বাবা অভিযোগে উল্লেখ করেন বলে জানায় পুলিশ।
এ বিষয়ে জানতে বর হাসেন মিয়ার মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর মামা সবুজ মিয়া বলেন, ‘বিষয়টি মূলত ভুল-বোঝাবুঝির। আজ দুপুরে বাড়িতে পুলিশ এসেছিল। বর ও কনে পক্ষের লোকজনের মধ্য সমঝোতা হয়েছে।’ আজ রাতে বিয়ে করাতে বরকে নিয়ে ওই কনের বাড়িতে যাবেন বলে সবুজ মিয়া জানান।
রীতি অনুযায়ী গেট সাজিয়ে কনের বাড়িতে করা হয় বিয়ের আয়োজন। যথাসময়ে বরযাত্রী আসে সেখানে। আত্মীয়স্বজনদের খাওয়াদাওয়া শেষে কাজি বিয়ে পড়াতে শুরু করবেন; এমন সময় বাধে যৌতুকের টাকা নিয়ে বিপত্তি। টাকা না পেয়ে বিয়ের আসর থেকে চলে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে ওই বরের বিরুদ্ধে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের বটতলা গ্রামে বর চলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে আজ শুক্রবার দুপুরে কনের বাবা বাদী হয়ে বর ও তাঁর বাবাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে কলমাকান্দা থানায় অভিযোগ দেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে দুই লাখ টাকা খরচ হয়েছে বলে দাবি কনের বাবার।
অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম। তিনি জানান, আজ দুপুরে অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অভিযোগ ওঠা বর হলেন কলমাকান্দা উপজেলার খারনৈ ইউনিয়নের বামনগাঁও গ্রামের মো. শরীফ মিয়ার ছেলে মো. হাসেন মিয়া (২৫)। কনের বাড়ি পার্শ্ববর্তী রংছাতি ইউনিয়নের বটতলা গ্রামে।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানান, এক সপ্তাহ আগে হাসেন মিয়ার সঙ্গে বটতলা গ্রামের এক তরুণীর বিয়ে ঠিক হয়। ওই সময় কনের বাবা বিয়ের খরচ বাবদ বরের পরিবারকে ৪০ হাজার টাকা দেন। গতকাল বিকেলে এই বিয়ে হওয়ার কথা ছিল।
গতকাল সময়মতো বরের সঙ্গে ৪০ জন আসেন। খাওয়াদাওয়া শেষে বিয়ের কার্যক্রম শুরু হলে বরের পক্ষ থেকে আরও ৭০ হাজার টাকা চাওয়া হয়। টাকা দিতে কনের পরিবার অস্বীকার করলে বিয়ের আসর থেকে বরযাত্রীর লোকজন বরকে নিয়ে চলে যান। এই ঘটনায় আজ দুপুরে ওই কনের বাবা বাদী হয়ে বর ও তাঁর বাবাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে কলমাকান্দা থানায় অভিযোগ দেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে দুই লাখ টাকা খাওয়াদাওয়া ও ডেকোরেশনে খরচ হওয়ার কথা কনের বাবা অভিযোগে উল্লেখ করেন বলে জানায় পুলিশ।
এ বিষয়ে জানতে বর হাসেন মিয়ার মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর মামা সবুজ মিয়া বলেন, ‘বিষয়টি মূলত ভুল-বোঝাবুঝির। আজ দুপুরে বাড়িতে পুলিশ এসেছিল। বর ও কনে পক্ষের লোকজনের মধ্য সমঝোতা হয়েছে।’ আজ রাতে বিয়ে করাতে বরকে নিয়ে ওই কনের বাড়িতে যাবেন বলে সবুজ মিয়া জানান।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২২ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩২ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে