দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
ঈদুল ফিতরের ছুটি কাটানো শেষে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা। তাঁদের কাছ থেকে অতিরিক্ত বাসভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বেশ কয়েকটি বাসে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাভিদ রেজওয়ানুল কবীর গতকাল শুক্রবার রাতে পৌর শহরের দক্ষিণপাড়া মোড় ও বিরিশিরি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া অতিরিক্ত ভাড়ার টাকা ফেরত দেওয়া হয়।
অভিযান সূত্রে জানা গেছে, দুর্গাপুর থেকে ঢাকায় চলাচলকারী বাসগুলোতে টিকিটের মূল্য ফাঁকা রেখে যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছিল। এই অভিযোগ পেয়ে রাত সাড়ে ৯টার দিকে অভিযান পরিচালনা করেন ইউএনও। অভিযানে মা মনি এন্টারপ্রাইজ, সাথী পরিবহন, সেন্ট মার্টিন সিবিসি পরিবহনসহ বিভিন্ন বাসে যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া অতিরিক্ত ভাড়ার টাকা ফেরত দিতে বাধ্য করা হয়। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় যাতে না করা হয়, সে জন্য কাউন্টারগুলোকে সতর্ক করা হয়। এ সময় সেনাবাহিনী ও থানা-পুলিশের সদস্যরা সহযোগিতা করেন।
ভাড়া ফেরত পাওয়া যাত্রী ফরহান হাসান বলেন, ‘ঈদের আগে ও পরে সব সময়ই জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে। এখন অতিরিক্ত নেওয়া টাকা ইউএনওর মাধ্যমে ফেরত পেয়েছি। এমন অভিযান সব সময় চললে যাত্রীদের জন্য ভালো হতো।’
ইউএনও নাভিদ বলেন, ‘ঈদ-পরবর্তী সময়ে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের চাপ বেড়েছে স্টেশনগুলোতে। সাধারণ মানুষের কাছ থেকে যেন ভাড়া বেশি না নেওয়া হয় সে জন্য মনিটরিং করছি। সেই সঙ্গে যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলছি। যাঁদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নিয়েছে তাঁদের টাকাটা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা নিচ্ছি এবং সতর্ক করা হচ্ছে। এরপরও যদি অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঈদুল ফিতরের ছুটি কাটানো শেষে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা। তাঁদের কাছ থেকে অতিরিক্ত বাসভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বেশ কয়েকটি বাসে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাভিদ রেজওয়ানুল কবীর গতকাল শুক্রবার রাতে পৌর শহরের দক্ষিণপাড়া মোড় ও বিরিশিরি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া অতিরিক্ত ভাড়ার টাকা ফেরত দেওয়া হয়।
অভিযান সূত্রে জানা গেছে, দুর্গাপুর থেকে ঢাকায় চলাচলকারী বাসগুলোতে টিকিটের মূল্য ফাঁকা রেখে যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছিল। এই অভিযোগ পেয়ে রাত সাড়ে ৯টার দিকে অভিযান পরিচালনা করেন ইউএনও। অভিযানে মা মনি এন্টারপ্রাইজ, সাথী পরিবহন, সেন্ট মার্টিন সিবিসি পরিবহনসহ বিভিন্ন বাসে যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া অতিরিক্ত ভাড়ার টাকা ফেরত দিতে বাধ্য করা হয়। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় যাতে না করা হয়, সে জন্য কাউন্টারগুলোকে সতর্ক করা হয়। এ সময় সেনাবাহিনী ও থানা-পুলিশের সদস্যরা সহযোগিতা করেন।
ভাড়া ফেরত পাওয়া যাত্রী ফরহান হাসান বলেন, ‘ঈদের আগে ও পরে সব সময়ই জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে। এখন অতিরিক্ত নেওয়া টাকা ইউএনওর মাধ্যমে ফেরত পেয়েছি। এমন অভিযান সব সময় চললে যাত্রীদের জন্য ভালো হতো।’
ইউএনও নাভিদ বলেন, ‘ঈদ-পরবর্তী সময়ে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের চাপ বেড়েছে স্টেশনগুলোতে। সাধারণ মানুষের কাছ থেকে যেন ভাড়া বেশি না নেওয়া হয় সে জন্য মনিটরিং করছি। সেই সঙ্গে যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলছি। যাঁদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নিয়েছে তাঁদের টাকাটা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা নিচ্ছি এবং সতর্ক করা হচ্ছে। এরপরও যদি অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১৩ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
১৬ মিনিট আগেভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
১ ঘণ্টা আগে