নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের ২০৬ নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আলীমুর রাজী বাদী হয়ে আজ শনিবার এই মামলা করেন।
মামলায় তাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধা, সরকারের পতন ঘটনোর উদ্দেশ্যে সরকারি স্থাপনা ধ্বংসের উদ্যোগ গ্রহণ ও ককটেল বিস্ফোরণসহ নাশকতার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক কেন্দুয়া উপজেলা চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া দুলালসহ ১৩৬ নেতা কর্মীর নাম উল্লেখসহ আরও ৭০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
কেন্দুয়া থানার ওসি এনামুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শনিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের ধরতে অভিযান চলছে।
এই মামলাকে মিথ্যা-বানোয়াট ও গায়েবি উল্লেখ করে এর নিন্দা জানিয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক কেন্দুয়া উপজেলা চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া দুলাল। তিনি বলেন, ‘৮ নভেম্বর রাতে পুলিশের সামনেই কেন্দুয়ায় আমাদের নেতা কর্মীদের বাসা-বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে, মোটরসাইকেল পুড়িয়েছে আওয়ামী লীগের লোকজন।’ এখন আমাদের বিরুদ্ধেই উল্টো মামলা দিয়েছে পুলিশ। পুলিশের অত্যাচারে বাড়ি-ঘরে থাকতে পারছে না বিএনপি নেতা কর্মীরা। হামলা-মামলা দিয়ে সরকারের শেষ রক্ষা হবে না। সবকিছু মোকাবিলা করে আমরা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে রাজপথেই থাকব।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী বলেন, ‘বিএনপির চলমান আন্দোলন ব্যাহত করতে সরকার মিথ্যা মামলাকেই অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। এসব করে কোন লাভ হবে না।’
জানা গেছে, হরতাল অবরোধ শুরু হওয়ার পর থেকে নেত্রকোনায় বিএনপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধেই এ পর্যন্ত ৬টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় সহস্রাধিক বিএনপির নেতা কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। এরমধ্যে কেন্দুয়া থানায় দুটি, পূর্বধলায় একটি, বারহাট্টায় একটি, সদরে একটি, মোহনগঞ্জে একটিসহ ছয়টি মামলা হয়েছে। শুধুমাত্র বারহাট্টা থানার মামলাটির বাদী স্থানীয় একজন আওয়ামী লীগ নেতা। বাকি পাঁচটি মামলার বাদী পুলিশ। এসব মামলাসহ আগের করা মামলায় এ পর্যন্ত অর্ধশতের বেশি নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের ২০৬ নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আলীমুর রাজী বাদী হয়ে আজ শনিবার এই মামলা করেন।
মামলায় তাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধা, সরকারের পতন ঘটনোর উদ্দেশ্যে সরকারি স্থাপনা ধ্বংসের উদ্যোগ গ্রহণ ও ককটেল বিস্ফোরণসহ নাশকতার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক কেন্দুয়া উপজেলা চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া দুলালসহ ১৩৬ নেতা কর্মীর নাম উল্লেখসহ আরও ৭০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
কেন্দুয়া থানার ওসি এনামুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শনিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের ধরতে অভিযান চলছে।
এই মামলাকে মিথ্যা-বানোয়াট ও গায়েবি উল্লেখ করে এর নিন্দা জানিয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক কেন্দুয়া উপজেলা চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া দুলাল। তিনি বলেন, ‘৮ নভেম্বর রাতে পুলিশের সামনেই কেন্দুয়ায় আমাদের নেতা কর্মীদের বাসা-বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে, মোটরসাইকেল পুড়িয়েছে আওয়ামী লীগের লোকজন।’ এখন আমাদের বিরুদ্ধেই উল্টো মামলা দিয়েছে পুলিশ। পুলিশের অত্যাচারে বাড়ি-ঘরে থাকতে পারছে না বিএনপি নেতা কর্মীরা। হামলা-মামলা দিয়ে সরকারের শেষ রক্ষা হবে না। সবকিছু মোকাবিলা করে আমরা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে রাজপথেই থাকব।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী বলেন, ‘বিএনপির চলমান আন্দোলন ব্যাহত করতে সরকার মিথ্যা মামলাকেই অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। এসব করে কোন লাভ হবে না।’
জানা গেছে, হরতাল অবরোধ শুরু হওয়ার পর থেকে নেত্রকোনায় বিএনপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধেই এ পর্যন্ত ৬টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় সহস্রাধিক বিএনপির নেতা কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। এরমধ্যে কেন্দুয়া থানায় দুটি, পূর্বধলায় একটি, বারহাট্টায় একটি, সদরে একটি, মোহনগঞ্জে একটিসহ ছয়টি মামলা হয়েছে। শুধুমাত্র বারহাট্টা থানার মামলাটির বাদী স্থানীয় একজন আওয়ামী লীগ নেতা। বাকি পাঁচটি মামলার বাদী পুলিশ। এসব মামলাসহ আগের করা মামলায় এ পর্যন্ত অর্ধশতের বেশি নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
১ ঘণ্টা আগে