মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফুর রহমান পলাশের জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মরদেহের দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। এ ঘটনায় ওই শিক্ষার্থীর গ্রামের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম।
জানা যায়, গতকাল রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের পুকুরে সাঁতার কাটতে গিয়ে পানিতে ডুবে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন আরিফুর রহমান পলাশ। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই দিন রাতে অ্যাম্বুলেন্সে করে পলাশের মরদেহ জামালপুরের মাদারগঞ্জের সরদারবাড়ী গ্রামের বাড়ি নিয়ে আসা হয়। পরে আজ সকাল সাড়ে ৮টায় শ্যামগঞ্জ কালিবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে সাড়ে ৯টার দিকে মরদেহের দাফন সম্পন্ন করা হয়। দাফনের আগে পলাশকে এক নজর দেখতে ভিড় করেন তাঁর সহপাঠী, আত্মীয়-স্বজনসহ এলাকার মানুষজন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আরিফুর রহমান পলাশের ৪ ভাই রয়েছে। পলাশ ছিলেন ভাইদের মধ্যে সবার বড়। পলাশের বাবা লাভলু মিয়া কৃষিকাজ করেন। অনেক কষ্টে পলাশের বাবা তাঁদের পড়াশোনা করিয়েছেন। ছোট থেকে মেধাবী শিক্ষার্থী ছিল পলাশ। তাঁদের পরিবারের একমাত্র স্বপ্ন ছিলেন তিনি।
পলাশের ছোট ভাই রাকিব বলে, হঠাৎ আমার মোবাইলে একটি কল আসে। কল ধরলে জানতে পারি ভাইয়ার হলের সভাপতি। পরে তিনি আমাকে বলেন, আপনার মামা, বাবা বা চাচার মোবাইল নম্বরটি দেন। আর যত দ্রুত পারেন চলে আসেন। তখনই বুঝতে পারি কিছু একটা হয়েছে। পরে মামার মোবাইল নম্বর দেই। এর কিছুক্ষণ পরেই আমি মামাকে কল দিলে মামা মোবাইলে কান্না করতে থাকে। আমি ঢাকাতেই ছিলাম। তাই সঙ্গে সঙ্গে আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখি আমার ভাই আর পৃথিবীতে নেই।
পলাশের বাবা লাভলু মিয়া বলেন, ‘পলাশকে নিয়ে স্বপ্ন ছিল আমাদের। সে স্বপ্ন আর পূরণ হলো না। খুব কষ্ট করে পড়াশোনা করিয়েছি। আল্লাহ তুমি যে তাঁকে এভাবে পৃথিবী থেকে নিয়ে যাবা তা কখনো ভাবিনি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফুর রহমান পলাশের জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মরদেহের দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। এ ঘটনায় ওই শিক্ষার্থীর গ্রামের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম।
জানা যায়, গতকাল রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের পুকুরে সাঁতার কাটতে গিয়ে পানিতে ডুবে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন আরিফুর রহমান পলাশ। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই দিন রাতে অ্যাম্বুলেন্সে করে পলাশের মরদেহ জামালপুরের মাদারগঞ্জের সরদারবাড়ী গ্রামের বাড়ি নিয়ে আসা হয়। পরে আজ সকাল সাড়ে ৮টায় শ্যামগঞ্জ কালিবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে সাড়ে ৯টার দিকে মরদেহের দাফন সম্পন্ন করা হয়। দাফনের আগে পলাশকে এক নজর দেখতে ভিড় করেন তাঁর সহপাঠী, আত্মীয়-স্বজনসহ এলাকার মানুষজন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আরিফুর রহমান পলাশের ৪ ভাই রয়েছে। পলাশ ছিলেন ভাইদের মধ্যে সবার বড়। পলাশের বাবা লাভলু মিয়া কৃষিকাজ করেন। অনেক কষ্টে পলাশের বাবা তাঁদের পড়াশোনা করিয়েছেন। ছোট থেকে মেধাবী শিক্ষার্থী ছিল পলাশ। তাঁদের পরিবারের একমাত্র স্বপ্ন ছিলেন তিনি।
পলাশের ছোট ভাই রাকিব বলে, হঠাৎ আমার মোবাইলে একটি কল আসে। কল ধরলে জানতে পারি ভাইয়ার হলের সভাপতি। পরে তিনি আমাকে বলেন, আপনার মামা, বাবা বা চাচার মোবাইল নম্বরটি দেন। আর যত দ্রুত পারেন চলে আসেন। তখনই বুঝতে পারি কিছু একটা হয়েছে। পরে মামার মোবাইল নম্বর দেই। এর কিছুক্ষণ পরেই আমি মামাকে কল দিলে মামা মোবাইলে কান্না করতে থাকে। আমি ঢাকাতেই ছিলাম। তাই সঙ্গে সঙ্গে আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখি আমার ভাই আর পৃথিবীতে নেই।
পলাশের বাবা লাভলু মিয়া বলেন, ‘পলাশকে নিয়ে স্বপ্ন ছিল আমাদের। সে স্বপ্ন আর পূরণ হলো না। খুব কষ্ট করে পড়াশোনা করিয়েছি। আল্লাহ তুমি যে তাঁকে এভাবে পৃথিবী থেকে নিয়ে যাবা তা কখনো ভাবিনি।’
নালিতাবাড়ী দাওধারা কাটাবাড়ী পাহাড়ি এলাকায় বল্লমের আঘাতে অসুস্থ পড়ে ছিল এক বন্য হাতি। আজ বৃহস্পতিবার ওই বন্য হাতিকে চিকিৎসা দিয়েছে বন বিভাগ। এতে খুব দ্রুতই হাতিটি সুস্থ হয়ে উঠবে বলে আশা করা হচ্ছে।
৮ মিনিট আগেসাতক্ষীরার তালায় আগুনে পুড়ে সানজিদা আক্তার তুলি (১৭) নামের এক কলেজছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ঘোনা গ্রামে ওই ছাত্রীর নিজবাড়িতে তার গায়ে কেরোসিন দিয়ে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
২১ মিনিট আগেরাজধানীর ডেমরার হাজীনগর এলাকায় গায়েহলুদের এক অনুষ্ঠান শেষে বাসায় ফেরার পথে সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হয়েছেন সহদোর দুই ভাইসহ চারজন। ২৪ এপ্রিল রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজীনগর ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গতকাল বুধবার থানায় মামলা করা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগেউজিরপুরে মহাসড়কের পাশে বসে খাবার খাওয়ার সময় বাসচাপায় মানিক গাজী (৬০) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় উত্তেজিত জনতা ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে যানবাহনের যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়।
১ ঘণ্টা আগে