আটপাড়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। এ সময় তাঁদের ৭ বছরের মেয়ে গুরুতর আহত হয়েছে। বর্তমানে শিশুটি ময়মনসিংহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে নেত্রকোনা-মদন সড়কের আটপাড়া উপজেলার বাগড়া কৃষ্ণপুর নামক স্থানে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতেরা হলেন—খালিয়াজুরী উপজেলার মেন্দীপুর ইউনিয়নের সাতগাঁও গ্রামের মৃত লুৎফুর রহমান ছেলে আজহারুল ইসলাম নান্টু (৪৭) এবং তাঁর স্ত্রী নাইসা আক্তার (৩০)। তাঁরা নেত্রকোনা পৌর শহরের নাগড়া এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, বৃহস্পতিবার সকালে নান্টু তাঁর স্ত্রী-সন্তান নিয়ে মোটরসাইকেলে করে নিজ গ্রাম থেকে নেত্রকোনা যাচ্ছিলেন। সকাল ১০টার দিকে মদন থেকে ছেড়ে আসা একটি যাত্রীবাহী বাস তাদের মোটরসাইকেলটিকে পেছন থেকে চাপা দেয়। এ সময় তারা সবাই রাস্তা থেকে ছিটকে পড়ে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে নেত্রকোনা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নান্টুকে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত নান্টুর স্ত্রী নাইসা আক্তারসহ দুজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর স্ত্রী মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে আটপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ উজ্জ্বল কান্তি সরকার বলেন, ‘দুর্ঘটনায় দুজন নিহত হয়েছেন। একজনের মরদেহ নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে রয়েছে এবং তার স্ত্রীর মরদেহ ময়মনসিংহ সদর হাসপাতালে রয়েছে। তাঁদের শিশু সন্তান ময়মনসিংহ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সে এখন আশঙ্কামুক্ত। দুর্ঘটনা কবলিত বাসটির সন্ধান করা হচ্ছে।’
নেত্রকোনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। এ সময় তাঁদের ৭ বছরের মেয়ে গুরুতর আহত হয়েছে। বর্তমানে শিশুটি ময়মনসিংহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে নেত্রকোনা-মদন সড়কের আটপাড়া উপজেলার বাগড়া কৃষ্ণপুর নামক স্থানে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতেরা হলেন—খালিয়াজুরী উপজেলার মেন্দীপুর ইউনিয়নের সাতগাঁও গ্রামের মৃত লুৎফুর রহমান ছেলে আজহারুল ইসলাম নান্টু (৪৭) এবং তাঁর স্ত্রী নাইসা আক্তার (৩০)। তাঁরা নেত্রকোনা পৌর শহরের নাগড়া এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, বৃহস্পতিবার সকালে নান্টু তাঁর স্ত্রী-সন্তান নিয়ে মোটরসাইকেলে করে নিজ গ্রাম থেকে নেত্রকোনা যাচ্ছিলেন। সকাল ১০টার দিকে মদন থেকে ছেড়ে আসা একটি যাত্রীবাহী বাস তাদের মোটরসাইকেলটিকে পেছন থেকে চাপা দেয়। এ সময় তারা সবাই রাস্তা থেকে ছিটকে পড়ে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে নেত্রকোনা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নান্টুকে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত নান্টুর স্ত্রী নাইসা আক্তারসহ দুজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর স্ত্রী মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে আটপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ উজ্জ্বল কান্তি সরকার বলেন, ‘দুর্ঘটনায় দুজন নিহত হয়েছেন। একজনের মরদেহ নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে রয়েছে এবং তার স্ত্রীর মরদেহ ময়মনসিংহ সদর হাসপাতালে রয়েছে। তাঁদের শিশু সন্তান ময়মনসিংহ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সে এখন আশঙ্কামুক্ত। দুর্ঘটনা কবলিত বাসটির সন্ধান করা হচ্ছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে