গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
গফরগাঁওয়ে পূর্বশত্রুতার জেরে একটি বসতবাড়িতে হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে। একটি পরিবারকে উচ্ছেদের উদ্দেশ্যে গত বুধবার (১৯ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে চরআলগী ইউনিয়নের চরমছলন্দ গ্রামে কামাল আকন্দের বাড়িতে এ হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
থানায় দায়ের করা মামলার সূত্রে জানা যায়, পূর্বশত্রুতার জেরে গত বুধবার দিবাগত রাতে একই গ্রামের প্রতিপক্ষ আলতাফ, কাঞ্চন ও লাল মিয়া রামদা ও লাঠিসোঁটা নিয়ে কামাল আকন্দের বাড়িতে হামলা করেন। এ সময় কামাল আকন্দ তাঁর দুই ছেলে হাবিবুর ও মশিউরকে নিয়ে বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন। তাঁরা হামলা প্রতিরোধ করতে ব্যর্থ হয়ে প্রতিপক্ষের মারধরের শিকার হন। একপর্যায়ে আলতাফ, কাঞ্চন ও লাল মিয়া তিন সহোদর মিলে বাড়িতে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেন। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আগুন নেভালেও ঘরের তিন লাখ টাকার মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে দাবি ভুক্তভোগী পরিবারের।
এ ঘটনায় কামাল হোসেন আকন্দ ২০ জানুয়ারি গফরগাঁও থানায় তিনজনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন।
এ প্রসঙ্গে কামাল হোসেন আকন্দ বলেন, ‘আমার ৪০ শতাংশ পৈতৃক জমি ও বসতবাড়ি দখলে নিতে প্রতিবেশী মৃত কামাল হোসেনের ৩ ছেলে আলতাফ, কাঞ্চন ও লাল মিয়া নানাভাবে ষড়যন্ত্র করছে। এর আগে আমার বসতবাড়ির ৪০ হাজার টাকার গাছ কেটে নিয়েছে। গত বুধবার রাতে আমাদের উচ্ছেদ করতে প্রথমে ভাঙচুর ও লুটপাট করার পরে বসতঘরে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ছাই করে দেয়।’
এ বিষয়ে অভিযুক্তদের কাছে জানতে চাইলে তাঁরা নিজেদের ব্যাপারে এসব অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেন।
গফরগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোকছেদুল আলম বলেন, তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। থানায় মামলা করেছেন কামাল হোসেন আকন্দ।
গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক আহম্মেদ বলেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে কেউ পার পাবে না। পুলিশ তদন্ত করে দোষীদের ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
গফরগাঁওয়ে পূর্বশত্রুতার জেরে একটি বসতবাড়িতে হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে। একটি পরিবারকে উচ্ছেদের উদ্দেশ্যে গত বুধবার (১৯ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে চরআলগী ইউনিয়নের চরমছলন্দ গ্রামে কামাল আকন্দের বাড়িতে এ হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
থানায় দায়ের করা মামলার সূত্রে জানা যায়, পূর্বশত্রুতার জেরে গত বুধবার দিবাগত রাতে একই গ্রামের প্রতিপক্ষ আলতাফ, কাঞ্চন ও লাল মিয়া রামদা ও লাঠিসোঁটা নিয়ে কামাল আকন্দের বাড়িতে হামলা করেন। এ সময় কামাল আকন্দ তাঁর দুই ছেলে হাবিবুর ও মশিউরকে নিয়ে বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন। তাঁরা হামলা প্রতিরোধ করতে ব্যর্থ হয়ে প্রতিপক্ষের মারধরের শিকার হন। একপর্যায়ে আলতাফ, কাঞ্চন ও লাল মিয়া তিন সহোদর মিলে বাড়িতে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেন। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আগুন নেভালেও ঘরের তিন লাখ টাকার মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে দাবি ভুক্তভোগী পরিবারের।
এ ঘটনায় কামাল হোসেন আকন্দ ২০ জানুয়ারি গফরগাঁও থানায় তিনজনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন।
এ প্রসঙ্গে কামাল হোসেন আকন্দ বলেন, ‘আমার ৪০ শতাংশ পৈতৃক জমি ও বসতবাড়ি দখলে নিতে প্রতিবেশী মৃত কামাল হোসেনের ৩ ছেলে আলতাফ, কাঞ্চন ও লাল মিয়া নানাভাবে ষড়যন্ত্র করছে। এর আগে আমার বসতবাড়ির ৪০ হাজার টাকার গাছ কেটে নিয়েছে। গত বুধবার রাতে আমাদের উচ্ছেদ করতে প্রথমে ভাঙচুর ও লুটপাট করার পরে বসতঘরে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ছাই করে দেয়।’
এ বিষয়ে অভিযুক্তদের কাছে জানতে চাইলে তাঁরা নিজেদের ব্যাপারে এসব অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেন।
গফরগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোকছেদুল আলম বলেন, তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। থানায় মামলা করেছেন কামাল হোসেন আকন্দ।
গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক আহম্মেদ বলেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে কেউ পার পাবে না। পুলিশ তদন্ত করে দোষীদের ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩৫ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৩৯ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে