মদন (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদনে ওয়াফিয়া আক্তার (৩৬) নামে এক স্কুলশিক্ষিকা ৬ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। তাঁর সন্ধান চেয়ে স্বামী এমদাদ উল্লাহ গত শনিবার রাতে মদন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। নিখোঁজ ওয়াফিয়া আক্তার মদন উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের সাহিতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষিকা হিসাবে কর্মরত রয়েছেন। তিনি উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের হাসনপুর গ্রামের মুফতি হোসাইন আহম্মদের মেয়ে ও কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া এলাকার এমদাদ উল্লাহর স্ত্রী।
সাধারণ ডায়েরি সূত্রে জানা গেছে, ওয়াফিয়া আক্তার গত ৮ মার্চ নিজ কর্মস্থল সাহিতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান। ওই দিন তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রধান শিক্ষক কামরুল হাসান জানুর সঙ্গে তাঁর তর্কবিতর্ক হয়। এতে প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষিকা নাহিদা আক্তার রেখা, হেভেন আক্তার ও মো. নজরুল ইসলাম যৌথভাবে ওয়াফিয়াকে গালমন্দ করেন। এরপর দিন থেকেই ওয়াফিয়া আক্তার নিখোঁজ রয়েছেন।
গত ডিসেম্বর মাসেও প্রধান শিক্ষক ওয়াফিয়া আক্তারকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করেন। পরে বিষয়টি মদন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার বরাবর লিখিতভাবে জানালে মীমাংসা করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক বলেন, ওয়াফিয়ার স্বামী থানায় মিথ্যা ডায়েরি করেছেন। গত ৮ মার্চ ওয়াফিয়ার সঙ্গে আমার তর্কবিতর্ক হয়েছিল। এরপরে রাগে বাড়ি চলে যান। পরে আর স্কুলে না আসায় তাঁকে অনুপস্থিত দেখানো হচ্ছে।
মদন উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেন মোবাইলে বলেন, আমি শুনেছি সাহিতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ৬ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম বলেন, স্কুলশিক্ষিকার নিখোঁজের বিষয়ে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।
নেত্রকোনার মদনে ওয়াফিয়া আক্তার (৩৬) নামে এক স্কুলশিক্ষিকা ৬ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। তাঁর সন্ধান চেয়ে স্বামী এমদাদ উল্লাহ গত শনিবার রাতে মদন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। নিখোঁজ ওয়াফিয়া আক্তার মদন উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের সাহিতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষিকা হিসাবে কর্মরত রয়েছেন। তিনি উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের হাসনপুর গ্রামের মুফতি হোসাইন আহম্মদের মেয়ে ও কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া এলাকার এমদাদ উল্লাহর স্ত্রী।
সাধারণ ডায়েরি সূত্রে জানা গেছে, ওয়াফিয়া আক্তার গত ৮ মার্চ নিজ কর্মস্থল সাহিতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান। ওই দিন তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রধান শিক্ষক কামরুল হাসান জানুর সঙ্গে তাঁর তর্কবিতর্ক হয়। এতে প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষিকা নাহিদা আক্তার রেখা, হেভেন আক্তার ও মো. নজরুল ইসলাম যৌথভাবে ওয়াফিয়াকে গালমন্দ করেন। এরপর দিন থেকেই ওয়াফিয়া আক্তার নিখোঁজ রয়েছেন।
গত ডিসেম্বর মাসেও প্রধান শিক্ষক ওয়াফিয়া আক্তারকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করেন। পরে বিষয়টি মদন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার বরাবর লিখিতভাবে জানালে মীমাংসা করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক বলেন, ওয়াফিয়ার স্বামী থানায় মিথ্যা ডায়েরি করেছেন। গত ৮ মার্চ ওয়াফিয়ার সঙ্গে আমার তর্কবিতর্ক হয়েছিল। এরপরে রাগে বাড়ি চলে যান। পরে আর স্কুলে না আসায় তাঁকে অনুপস্থিত দেখানো হচ্ছে।
মদন উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেন মোবাইলে বলেন, আমি শুনেছি সাহিতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ৬ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম বলেন, স্কুলশিক্ষিকার নিখোঁজের বিষয়ে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে