ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে বেলুন ফোলানোর গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ১১ জন দগ্ধ হয়েছে। তাদের মধ্যে ছয় শিশু, দুই নারী ও তিন পুরুষ রয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থা হওয়ায় এক নারীকে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে। আহত ১০ জনের অবস্থা শঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে নগরীর চরকালিবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
আহতরা হলেন চরকালিবাড়ি এলাকার তারিকুল ইসলাম (৩৫), সোহেল রানা (৫০), ইসমাইল হোসেন (২৫), সালমা বেগম (২৫), কোহিনুর আক্তার (৪০), ইয়াসিন হোসেন (৫), সুলেমান মিয়া (৫), রাহিম মিয়া (৪), তানজিনা আক্তার (৪), মিম আক্তার (৫) ও মানিক মিয়া (৯)।
আহত তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘৬ থেকে ৭ বছর ধরে আমি এবং সোহেল রানা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। দুপুরে কাজ করার সময় হঠাৎ করে বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরে আমি অন্যত্র পড়ে যাই। তারপর আর কিছু বলতে পারি না। পাশে শিশুরা খেলতে ছিল তারাও দগ্ধ হয়েছে।’
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ জানান, স্থানীয় ইদ্রিস আলীর বাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস বেলুন তৈরি ও ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছিল। প্রতিদিনের মতোই আজও সিলিন্ডার থেকে গ্যাস দিয়ে বেলুন ফোলানোর সময় বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
এ সময় দোকান ও আশপাশে থাকা শিশু-নারীসহ মোট ১১ জন দগ্ধ হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জেনারেল সার্জারি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক রাকিবুল হাসান বলেন, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আহতদের ওয়ার্ডে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে কোহিনুর আক্তার নামের এক নারীর শরীরের প্রায় ৩৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে। বাকিদের অবস্থা শঙ্কামুক্ত।
ময়মনসিংহে বেলুন ফোলানোর গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ১১ জন দগ্ধ হয়েছে। তাদের মধ্যে ছয় শিশু, দুই নারী ও তিন পুরুষ রয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থা হওয়ায় এক নারীকে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে। আহত ১০ জনের অবস্থা শঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে নগরীর চরকালিবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
আহতরা হলেন চরকালিবাড়ি এলাকার তারিকুল ইসলাম (৩৫), সোহেল রানা (৫০), ইসমাইল হোসেন (২৫), সালমা বেগম (২৫), কোহিনুর আক্তার (৪০), ইয়াসিন হোসেন (৫), সুলেমান মিয়া (৫), রাহিম মিয়া (৪), তানজিনা আক্তার (৪), মিম আক্তার (৫) ও মানিক মিয়া (৯)।
আহত তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘৬ থেকে ৭ বছর ধরে আমি এবং সোহেল রানা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। দুপুরে কাজ করার সময় হঠাৎ করে বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরে আমি অন্যত্র পড়ে যাই। তারপর আর কিছু বলতে পারি না। পাশে শিশুরা খেলতে ছিল তারাও দগ্ধ হয়েছে।’
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ জানান, স্থানীয় ইদ্রিস আলীর বাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস বেলুন তৈরি ও ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছিল। প্রতিদিনের মতোই আজও সিলিন্ডার থেকে গ্যাস দিয়ে বেলুন ফোলানোর সময় বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
এ সময় দোকান ও আশপাশে থাকা শিশু-নারীসহ মোট ১১ জন দগ্ধ হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জেনারেল সার্জারি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক রাকিবুল হাসান বলেন, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আহতদের ওয়ার্ডে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে কোহিনুর আক্তার নামের এক নারীর শরীরের প্রায় ৩৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে। বাকিদের অবস্থা শঙ্কামুক্ত।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১৭ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩২ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৩৬ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে