নেত্রকোনা প্রতিনিধি
সোমালিয়ার জলদস্যুদের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে বাড়ি ফিরেছেন এমভি আবদুল্লাহর থার্ড ইঞ্জিনিয়ার রোকন উদ্দিন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নেত্রকোনার সদর উপজেলার বাঘরোয়া গ্রামের নিজ বাড়িতে এলে আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
উৎকণ্ঠা পেরিয়ে ছেলেকে ফিরে পেয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন রোকনের মা লুৎফুর নাহার। আনন্দে আত্মহারা তাঁর কৃষক বাবা মিরাজ আলী। এ সময় বাড়িতে আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হয়।
আনন্দ অশ্রুতে তাঁকে বরণ করে নেন পরিবারের সদস্যরা। খবর পেয়ে রোকনের বন্ধুরা ফুল নিয়ে এসে তাঁকে বরণ করে নেন।
রোকনের বাবা মিরাজ আলী জানান, ‘গত ঈদে আমাদের বাড়িতে কোনো আনন্দ ছিল না। কোনো নাওয়া-খাওয়া ছিল না। আজকে বাড়িতে ঈদের আনন্দ ফিরে এসেছে আমরা সবাই আজকে ঈদের আনন্দ করছি।’
ছেলের দেখা পেয়ে রোকনের মা লুৎফুর নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বুকের মানিক বাড়ি ফিরেছে। আজকে আমার আনন্দের শেষ নেই। আমি আল্লাহর কাছে কত দোয়া করেছি আমার ছেলে ফিরে পেতে। আল্লাহ আমার কথা শুনেছেন। ছেলে আমার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছেন।’
এমভি আবদুল্লাহর থার্ড ইঞ্জিনিয়ার রোকন উদ্দিন বলেন, ‘বন্দিদশা থাকা অবস্থায় প্রতিটা মুহূর্ত ছিল আতঙ্কের। তাদের কাছে ভারী অস্ত্রশস্ত্র ছিল। তবে আমরা মুসলমান হওয়ায় এবং রোজা রাখার কারণে সোমালি দস্যুরা আমাদের সঙ্গে সহনশীল আচরণ করেছে। এই সময়টা ছিল খুব আতঙ্কের। সপ্তাহে এক দিন পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দিত। ওই সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলতাম। যাতে পরিবারের কেউ দুশ্চিন্তা না করে।’
রোকন উদ্দিন বলেন, ‘সর্বোপরি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, সরকারের চেষ্টা ও গণমাধ্যমের বদৌলতে দ্রুত সময়ের মধ্যে মুক্তি লাভ করেছি।’
রোকন উদ্দিন সদর উপজেলার ঠাকুরাকোনা ইউনিয়নের বাঘরোয়া গ্রামের মিরাজ আলী ও লুৎফুর নাহার দম্পতি ছেলে। ১৪ মে জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তি পেয়ে এমভি আবদুল্লাহর চট্টগ্রামের মহেশখালী বন্দরে পৌঁছায়। পরবর্তীকালে কোম্পানির সব নিয়মকানুন মেনে গতকাল সকালে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন রোকন।
সোমালিয়ার জলদস্যুদের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে বাড়ি ফিরেছেন এমভি আবদুল্লাহর থার্ড ইঞ্জিনিয়ার রোকন উদ্দিন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নেত্রকোনার সদর উপজেলার বাঘরোয়া গ্রামের নিজ বাড়িতে এলে আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
উৎকণ্ঠা পেরিয়ে ছেলেকে ফিরে পেয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন রোকনের মা লুৎফুর নাহার। আনন্দে আত্মহারা তাঁর কৃষক বাবা মিরাজ আলী। এ সময় বাড়িতে আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হয়।
আনন্দ অশ্রুতে তাঁকে বরণ করে নেন পরিবারের সদস্যরা। খবর পেয়ে রোকনের বন্ধুরা ফুল নিয়ে এসে তাঁকে বরণ করে নেন।
রোকনের বাবা মিরাজ আলী জানান, ‘গত ঈদে আমাদের বাড়িতে কোনো আনন্দ ছিল না। কোনো নাওয়া-খাওয়া ছিল না। আজকে বাড়িতে ঈদের আনন্দ ফিরে এসেছে আমরা সবাই আজকে ঈদের আনন্দ করছি।’
ছেলের দেখা পেয়ে রোকনের মা লুৎফুর নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বুকের মানিক বাড়ি ফিরেছে। আজকে আমার আনন্দের শেষ নেই। আমি আল্লাহর কাছে কত দোয়া করেছি আমার ছেলে ফিরে পেতে। আল্লাহ আমার কথা শুনেছেন। ছেলে আমার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছেন।’
এমভি আবদুল্লাহর থার্ড ইঞ্জিনিয়ার রোকন উদ্দিন বলেন, ‘বন্দিদশা থাকা অবস্থায় প্রতিটা মুহূর্ত ছিল আতঙ্কের। তাদের কাছে ভারী অস্ত্রশস্ত্র ছিল। তবে আমরা মুসলমান হওয়ায় এবং রোজা রাখার কারণে সোমালি দস্যুরা আমাদের সঙ্গে সহনশীল আচরণ করেছে। এই সময়টা ছিল খুব আতঙ্কের। সপ্তাহে এক দিন পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দিত। ওই সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলতাম। যাতে পরিবারের কেউ দুশ্চিন্তা না করে।’
রোকন উদ্দিন বলেন, ‘সর্বোপরি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, সরকারের চেষ্টা ও গণমাধ্যমের বদৌলতে দ্রুত সময়ের মধ্যে মুক্তি লাভ করেছি।’
রোকন উদ্দিন সদর উপজেলার ঠাকুরাকোনা ইউনিয়নের বাঘরোয়া গ্রামের মিরাজ আলী ও লুৎফুর নাহার দম্পতি ছেলে। ১৪ মে জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তি পেয়ে এমভি আবদুল্লাহর চট্টগ্রামের মহেশখালী বন্দরে পৌঁছায়। পরবর্তীকালে কোম্পানির সব নিয়মকানুন মেনে গতকাল সকালে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন রোকন।
মুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৫ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সন্ধ্যার কিছু পর রুবেল তার প্রতিষ্ঠান ‘এফ রহমান ট্রেডিং’-এর ভেতরে কাজ করছিলেন। এসময় একদল দুর্বৃত্ত দোকানে ঢুকে দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। চিৎকার শুনে পাশের দোকানদার ও সিএনজি চালকরা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে