ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে খোঁজখবর নেওয়া হলো ময়মনসিংহের ত্রিশালের গুজিয়াম টানপাড়া গ্রামে বসবাস করা সোহেল-রওশন দম্পতির। আজ বুধবার দুপুরে মোবাইলের মাধ্যমে এই দম্পতির খোঁজ খবর নেওয়া। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশ পেয়ে আজ বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তাঁদের বাড়িতে ছুটে আসেন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আক্তারুজ্জামান।
এ সময় তিনি এই অসহায় দম্পতির জন্য ভালোবাসার উপহার স্বরূপ মিষ্টি, চকলেট ও ফুলের শুভেচ্ছা জানান ইউএনও। এরপর সোহেল ও রওশন, রওশনের মা ও তাঁর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এ ছাড়া স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকেও এই দম্পতির সুবিধা অসুবিধার কথা শোনেন ইউএনও। আশ্বাস দেন তাঁদের দেওয়া হবে থাকার ঘর, জীবিকা নির্বাহের জন্য দোকান ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা।
সোহেল-রওশন দম্পতি জানান, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে তাঁদের কাছে ফোন আসে। জেলা প্রশাসকও ফোন দিয়ে কথা বলেন তাঁদের সঙ্গে।
এই দম্পতি আরও বলেন, ‘ইউএনও নিজে আমাদের বাড়িতে এসেছেন। আমরা খুবই খুশি। আমাদের ১৪ বছরের যাপিত জীবনে যত কষ্ট ছিল তা আজ আর অনুভব করছি না। আমাদের মমতাময়ী মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। আমাদের মতো অসহায় মানুষের পাশে উনি দাঁড়াচ্ছেন। তিনি যদি আমাদের থাকার ঘর, মেয়ের লেখাপড়া ও জীবিকার ব্যবস্থা করে দেন সারা জীবন ওনার কথা মনে রাখব আমরা।’
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, সোহেল-রওশনের ভালোবাসার গল্প সারা দেশেই মানুষের মুখেমুখে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁদের জন্য উপহার পাঠিয়েছেন। আমার পক্ষ থেকে তাঁদের জন্য যতটুকু করতে পারি করব।
উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও ডিসি মহোদয়ের নির্দেশক্রমে আমি সোহেল-রওশন দম্পতির সুবিধা অসুবিধার কথা জানতে এসেছি। তাঁদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে রিপোর্ট পাঠাব। পরবর্তীতে নির্দেশনা মতো কাজ করব।’
উল্লেখ্য, দশ টাকায় পাওয়া নম্বর থেকে যে ভালোবাসার শুরু, তা আজ ১৪ বছর পেরিয়েছে। প্রতিদিনের কথোপকথনে ঘটে প্রেম-ভালোবাসার সম্পর্ক। মেয়েটি প্রাথমিক পর্যায়েই তাঁর প্রেমিককে জানিয়েছিল, সে শারীরিক প্রতিবন্ধী। কিন্তু ভালোবাসার মায়ার বাঁধনে জড়িয়ে পড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা লাভ করা রাজশাহীর গোদাগাড়ীর সোহেল মিয়া ২০০৭ সালে পরিবারের অমতে বিয়ে করেন তাঁকে। কিন্তু জন্মসূত্রেই দুই পা বিকলাঙ্গ রওশন আরাকে মেনে নেয়নি তাঁর পরিবার। পরে রওশনকে নিয়ে ময়মনসিংহে বসবাস শুরু করেন সোহেল। এভাবে তাঁদের সংসার চলতে থাকে। পিঠে চড়ে সংসারের কাজ, এখানে সেখানে যাওয়া, ঘুরে বেড়ানো আর স্ত্রীর সকল দায়িত্ব পালন করে চলেছেন সোহেল। এ যেন ভালোবাসার এক অনন্য নিদর্শন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে খোঁজখবর নেওয়া হলো ময়মনসিংহের ত্রিশালের গুজিয়াম টানপাড়া গ্রামে বসবাস করা সোহেল-রওশন দম্পতির। আজ বুধবার দুপুরে মোবাইলের মাধ্যমে এই দম্পতির খোঁজ খবর নেওয়া। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশ পেয়ে আজ বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তাঁদের বাড়িতে ছুটে আসেন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আক্তারুজ্জামান।
এ সময় তিনি এই অসহায় দম্পতির জন্য ভালোবাসার উপহার স্বরূপ মিষ্টি, চকলেট ও ফুলের শুভেচ্ছা জানান ইউএনও। এরপর সোহেল ও রওশন, রওশনের মা ও তাঁর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এ ছাড়া স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকেও এই দম্পতির সুবিধা অসুবিধার কথা শোনেন ইউএনও। আশ্বাস দেন তাঁদের দেওয়া হবে থাকার ঘর, জীবিকা নির্বাহের জন্য দোকান ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা।
সোহেল-রওশন দম্পতি জানান, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে তাঁদের কাছে ফোন আসে। জেলা প্রশাসকও ফোন দিয়ে কথা বলেন তাঁদের সঙ্গে।
এই দম্পতি আরও বলেন, ‘ইউএনও নিজে আমাদের বাড়িতে এসেছেন। আমরা খুবই খুশি। আমাদের ১৪ বছরের যাপিত জীবনে যত কষ্ট ছিল তা আজ আর অনুভব করছি না। আমাদের মমতাময়ী মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। আমাদের মতো অসহায় মানুষের পাশে উনি দাঁড়াচ্ছেন। তিনি যদি আমাদের থাকার ঘর, মেয়ের লেখাপড়া ও জীবিকার ব্যবস্থা করে দেন সারা জীবন ওনার কথা মনে রাখব আমরা।’
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, সোহেল-রওশনের ভালোবাসার গল্প সারা দেশেই মানুষের মুখেমুখে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁদের জন্য উপহার পাঠিয়েছেন। আমার পক্ষ থেকে তাঁদের জন্য যতটুকু করতে পারি করব।
উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও ডিসি মহোদয়ের নির্দেশক্রমে আমি সোহেল-রওশন দম্পতির সুবিধা অসুবিধার কথা জানতে এসেছি। তাঁদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে রিপোর্ট পাঠাব। পরবর্তীতে নির্দেশনা মতো কাজ করব।’
উল্লেখ্য, দশ টাকায় পাওয়া নম্বর থেকে যে ভালোবাসার শুরু, তা আজ ১৪ বছর পেরিয়েছে। প্রতিদিনের কথোপকথনে ঘটে প্রেম-ভালোবাসার সম্পর্ক। মেয়েটি প্রাথমিক পর্যায়েই তাঁর প্রেমিককে জানিয়েছিল, সে শারীরিক প্রতিবন্ধী। কিন্তু ভালোবাসার মায়ার বাঁধনে জড়িয়ে পড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা লাভ করা রাজশাহীর গোদাগাড়ীর সোহেল মিয়া ২০০৭ সালে পরিবারের অমতে বিয়ে করেন তাঁকে। কিন্তু জন্মসূত্রেই দুই পা বিকলাঙ্গ রওশন আরাকে মেনে নেয়নি তাঁর পরিবার। পরে রওশনকে নিয়ে ময়মনসিংহে বসবাস শুরু করেন সোহেল। এভাবে তাঁদের সংসার চলতে থাকে। পিঠে চড়ে সংসারের কাজ, এখানে সেখানে যাওয়া, ঘুরে বেড়ানো আর স্ত্রীর সকল দায়িত্ব পালন করে চলেছেন সোহেল। এ যেন ভালোবাসার এক অনন্য নিদর্শন।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৬ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৩ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪১ মিনিট আগে