ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে পুরোনোদেরই জয়জয়কার। এ নির্বাচনে মেয়র পদে পাঁচ, ৩৩টি সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ১৪৯ ও ১১টি সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৬৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। সাধারণ ভোটাররা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পুরোনো কাউন্সিলরের প্রতিই আস্থা রেখেছেন।
নগরীর ১২৮টি ভোটকেন্দ্রে গত শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিরতিহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট নেওয়া হয়। সাধারণ ভোটাররা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএমএ) মাধ্যমে ভোট দেন। পরে রাত ১১টার দিকে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন চৌধুরী।
ঘোষিত ফল অনুযায়ী সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে বিজয়ীরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আসাদুজ্জামান বাবু, ২ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর গোলাম রফিক দুদু, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর শরীফুল ইসলাম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মাহবুবুর রহমান দুলাল, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর নিয়াজ মোর্শেদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর সৈয়দ শফিকুল ইসলাম মিন্টু, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আসিফ হোসেন ডন, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ফারুক হাসান, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রথমবারের মতো আল মাসুদ, ১০ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর তাজুল আলম ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডের ফরহাদ আলম (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়)।
আরও জয়ী হয়েছেন ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আনিছুর রহমান, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের হানিফ সরকার স্বপন, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ফজলুল হক, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মাহবুব আলম হেলাল, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আবদুল মান্নান, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর কামাল খান, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হাবিবুর রহমান হবি, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আব্বাস আলী মণ্ডল, ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর সিরাজুল ইসলাম, ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ইশতিয়াক হোসেন ও ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মোস্তফা কামাল।
সেই সঙ্গে ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর সাব্বির ইউনুস বাবু, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের আসলাম হোসেন, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের উমর ফারুক সাবাস, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর শফিকুল ইসলাম, ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর শামছুল হক লিটন, ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর কায়সার জাহাঙ্গীর আকন্দ, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রথমবারের মতো রাশেদুজ্জামান, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আবুল বাশার, ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রথমবার সেলিম উদ্দিন, ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের আবু বক্কর সিদ্দিক প্রথমবার ও ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর শাহজাহান জয় পান।
এ ছাড়া সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে জয়ীরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডের আকিকুন নাহার, ২ নম্বর ওয়ার্ডের খোদেজা আক্তার, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হামিদা পারভীন, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর রোকশানা শিরীন ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর রোকেয়া হোসেন।
আরও জয় পেয়েছেন ৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রথমবার খালেদা বেগম, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হালিমা খাতুন হেপী, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের হাজেরা খাতুন, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রিনা আক্তার, ১০ নম্বর ওয়ার্ডের মোছা. হামিদা ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ফারজানা ববি কাকলী।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে পুরোনোদেরই জয়জয়কার। এ নির্বাচনে মেয়র পদে পাঁচ, ৩৩টি সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ১৪৯ ও ১১টি সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৬৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। সাধারণ ভোটাররা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পুরোনো কাউন্সিলরের প্রতিই আস্থা রেখেছেন।
নগরীর ১২৮টি ভোটকেন্দ্রে গত শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিরতিহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট নেওয়া হয়। সাধারণ ভোটাররা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএমএ) মাধ্যমে ভোট দেন। পরে রাত ১১টার দিকে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন চৌধুরী।
ঘোষিত ফল অনুযায়ী সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে বিজয়ীরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আসাদুজ্জামান বাবু, ২ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর গোলাম রফিক দুদু, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর শরীফুল ইসলাম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মাহবুবুর রহমান দুলাল, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর নিয়াজ মোর্শেদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর সৈয়দ শফিকুল ইসলাম মিন্টু, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আসিফ হোসেন ডন, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ফারুক হাসান, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রথমবারের মতো আল মাসুদ, ১০ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর তাজুল আলম ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডের ফরহাদ আলম (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়)।
আরও জয়ী হয়েছেন ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আনিছুর রহমান, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের হানিফ সরকার স্বপন, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ফজলুল হক, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মাহবুব আলম হেলাল, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আবদুল মান্নান, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর কামাল খান, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হাবিবুর রহমান হবি, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আব্বাস আলী মণ্ডল, ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর সিরাজুল ইসলাম, ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ইশতিয়াক হোসেন ও ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মোস্তফা কামাল।
সেই সঙ্গে ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর সাব্বির ইউনুস বাবু, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের আসলাম হোসেন, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের উমর ফারুক সাবাস, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর শফিকুল ইসলাম, ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর শামছুল হক লিটন, ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর কায়সার জাহাঙ্গীর আকন্দ, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রথমবারের মতো রাশেদুজ্জামান, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আবুল বাশার, ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রথমবার সেলিম উদ্দিন, ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের আবু বক্কর সিদ্দিক প্রথমবার ও ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর শাহজাহান জয় পান।
এ ছাড়া সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে জয়ীরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডের আকিকুন নাহার, ২ নম্বর ওয়ার্ডের খোদেজা আক্তার, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হামিদা পারভীন, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর রোকশানা শিরীন ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর রোকেয়া হোসেন।
আরও জয় পেয়েছেন ৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রথমবার খালেদা বেগম, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হালিমা খাতুন হেপী, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের হাজেরা খাতুন, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রিনা আক্তার, ১০ নম্বর ওয়ার্ডের মোছা. হামিদা ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ফারজানা ববি কাকলী।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৪ মিনিট আগে