মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের পাত্রখোলা চা-বাগানের লেকে দলে দলে আসছে পরিযায়ী পাখি। উপজেলার বিভিন্ন জলাশয় ও হাওর এর পাশাপাশি পাত্রখোলা বাগানের ১৮ নম্বর সেকশনের লেক পাখির কলকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠছে।
স্থানীয়রা জানান, সবুজ চা-বাগান ঘেঁষা এই লেকে প্রতি বছরের মতো এ বছরও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কালকোর্ট, পানকৌড়ি, ধনেশ পাখি, সাপ পাখি, মচরংভূতি হাঁস, সাদা বক, লালচে বকসহ ১২ থেকে ১৫ প্রজাতির নানা অতিথি পাখিদের আগমন ঘটেছে। লেকের পাখি দেখতে ছুটে আসছেন প্রকৃতিপ্রেমীরা। এসব পাখিদের দেখভালে শিকারিদের কাছ থেকে রক্ষা করতে বাগান কর্তৃপক্ষ নিয়েছে আলাদা পাহারার ব্যবস্থা।
এদিকে পাখির অবাধ বিচরণ, ডানা মেলে উড়ে বেড়ানো আর কিচিরমিচির ডাক শুনতে আসছে দর্শনার্থীরা। একটা সময় এই লেক পাখিদের অভয়ারণ্য ছিল। তবে আগের তুলনায় এখন অতিথি পাখির সংখ্যা কমে এসেছে। লেকটি নির্জনে থাকায় মানুষের ভিড় কম হয়।
লেকে পাখি দেখতে আসা দর্শনার্থী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘লেকের মধ্যে ভোরবেলা ও সন্ধ্যায় পাখিদের বেশি দেখা যায়। দিনের বেলা পাখিরা খাবার সংগ্রহ করার জন্য ঘুরে বেড়ায়।’ কাওছার হোসেন বলেন, ‘দেশে জনসংখ্যা বাড়লেও পশু পাখির সংখ্যা দিনদিন কমে আসছে। পাখি শিকার বন্ধ করলে এর সংখ্যা আগের চেয়ে বৃদ্ধি পেত। শীত মৌসুমে পরিযায়ী পাখি যাতে অবাধে বিচরণ করতে পারে এ বিষয়ে আমাদের আরও সচেতন হতে হবে।’
বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম বলেন, শীত মৌসুমে পরিযায়ী পাখি যাতে কেউ শিকার না করে এ জন্য আমরা সব সময় কঠোর অবস্থানে থাকি। পাত্রখোলা লেকে প্রতি বছর অতিথি পাখি আসে। এখানে পাখিরা নিরাপদে বসবাস করে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের পাত্রখোলা চা-বাগানের লেকে দলে দলে আসছে পরিযায়ী পাখি। উপজেলার বিভিন্ন জলাশয় ও হাওর এর পাশাপাশি পাত্রখোলা বাগানের ১৮ নম্বর সেকশনের লেক পাখির কলকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠছে।
স্থানীয়রা জানান, সবুজ চা-বাগান ঘেঁষা এই লেকে প্রতি বছরের মতো এ বছরও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কালকোর্ট, পানকৌড়ি, ধনেশ পাখি, সাপ পাখি, মচরংভূতি হাঁস, সাদা বক, লালচে বকসহ ১২ থেকে ১৫ প্রজাতির নানা অতিথি পাখিদের আগমন ঘটেছে। লেকের পাখি দেখতে ছুটে আসছেন প্রকৃতিপ্রেমীরা। এসব পাখিদের দেখভালে শিকারিদের কাছ থেকে রক্ষা করতে বাগান কর্তৃপক্ষ নিয়েছে আলাদা পাহারার ব্যবস্থা।
এদিকে পাখির অবাধ বিচরণ, ডানা মেলে উড়ে বেড়ানো আর কিচিরমিচির ডাক শুনতে আসছে দর্শনার্থীরা। একটা সময় এই লেক পাখিদের অভয়ারণ্য ছিল। তবে আগের তুলনায় এখন অতিথি পাখির সংখ্যা কমে এসেছে। লেকটি নির্জনে থাকায় মানুষের ভিড় কম হয়।
লেকে পাখি দেখতে আসা দর্শনার্থী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘লেকের মধ্যে ভোরবেলা ও সন্ধ্যায় পাখিদের বেশি দেখা যায়। দিনের বেলা পাখিরা খাবার সংগ্রহ করার জন্য ঘুরে বেড়ায়।’ কাওছার হোসেন বলেন, ‘দেশে জনসংখ্যা বাড়লেও পশু পাখির সংখ্যা দিনদিন কমে আসছে। পাখি শিকার বন্ধ করলে এর সংখ্যা আগের চেয়ে বৃদ্ধি পেত। শীত মৌসুমে পরিযায়ী পাখি যাতে অবাধে বিচরণ করতে পারে এ বিষয়ে আমাদের আরও সচেতন হতে হবে।’
বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম বলেন, শীত মৌসুমে পরিযায়ী পাখি যাতে কেউ শিকার না করে এ জন্য আমরা সব সময় কঠোর অবস্থানে থাকি। পাত্রখোলা লেকে প্রতি বছর অতিথি পাখি আসে। এখানে পাখিরা নিরাপদে বসবাস করে।
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় ডাকাতদের হামলায় রাশিদা বেগম (৫৫) নামের এক গৃহবধূ খুন হয়েছেন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে উপজেলার পয়লা ইউনিয়নের পশ্চিম বাইলজুড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
১ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মটমুড়া ইউনিয়নের চরগোয়াল গ্রাম থেকে দুটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করেছে গাংনী থানার পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার চরগোয়াল গ্রামের ক্লাব বাজারের রহিতুল্লাহ সুপার মার্কেটের সামনে থেকে দুটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়ার কাহালু উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় ডাকাতদলের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে কাহালু থানা-পুলিশ। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার কালাই ইউনিয়নের বার মাইল-তিন দিঘি গামী পাকা রাস্তার কুর্নিপাড়া এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় আদালতের হাজতখানা থেকে জোড়া খুন ও ডাকাতি মামলার প্রধান আসামি পালানোর ঘটনায় ছয় পুলিশকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন করেছেন আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোসাদ্দেক হোসেন। প্রত্যাহারকৃত পুলিশ সদস্যরা হলেন আদালত হাজতখানার ইনচার্জ সহকারী টাউন উপপরিদর্শক (এটিএসআই) গোলাম কিবরিয়া..
৩ ঘণ্টা আগে