মোরেলগঞ্জ প্রতিনিধি
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার ১৩ নম্বর নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব দেবাশীষ মল্লিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম বাচ্চুসহ সব ইউপি সদস্য মিলে জেলা প্রশাসক বরাবর এ অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগে জানা যায়, সচিব দেবাশীষ মল্লিককে পার্শ্ববর্তী কচুয়া উপজেলা থেকে প্রায় এক বছর আগে শাস্তিমূলক বদলি করে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদে দেওয়া হয়। তাঁর অতীত কর্মকাণ্ড সন্তোষজনক না হওয়ায় এ ইউনিয়নে না দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসকসহ স্থানীয় সরকার শাখার উপপরিচালককে অনুরোধও জানানো হয়। এরপরও সে এই ইউনিয়নের সচিবের দায়িত্বে থেকে নানা দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন।
অভিযোগকারীদের দাবি, জন্মনিবন্ধনের দুই লাখের বেশি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন দেবাশীষ। ২০০ থেকে ১০০০ টাকা না হলে তিনি জন্মনিবন্ধন করেন না। চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর ছাড়াও তিনি কয়েক হাজার জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়েছেন। ইউপি সদস্যসহ গ্রামপুলিশের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণে সচিবের ওপর তাঁরা নাখোশ। ট্যাক্সের টাকা রেজল্যুশন ছাড়া নিজের ইচ্ছামতো খরচ দেখিয়ে আত্মসাৎ করেন। নিজের ইচ্ছামতো অফিস করেন।
এমন পরিস্থিতিতে ইউনিয়নের চেয়ারম্যানসহ ইউপি সদস্যরা বিষয়টির তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি ইউপি সচিবকে অন্যত্র বদলির দাবি জানিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন সচিব দেবাশীষ মল্লিক বলেন, ‘এলজিএসপির ৫টি প্রকল্পের কাজে অনিয়ম থাকায় তাঁদের চূড়ান্ত বিল দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে এক ইউপি সদস্য আমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ৫টি প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন। এরই মধ্যে ৪টি প্রকল্পে অনিয়ম দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ কারণে তাঁর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।’
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার ১৩ নম্বর নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব দেবাশীষ মল্লিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম বাচ্চুসহ সব ইউপি সদস্য মিলে জেলা প্রশাসক বরাবর এ অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগে জানা যায়, সচিব দেবাশীষ মল্লিককে পার্শ্ববর্তী কচুয়া উপজেলা থেকে প্রায় এক বছর আগে শাস্তিমূলক বদলি করে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদে দেওয়া হয়। তাঁর অতীত কর্মকাণ্ড সন্তোষজনক না হওয়ায় এ ইউনিয়নে না দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসকসহ স্থানীয় সরকার শাখার উপপরিচালককে অনুরোধও জানানো হয়। এরপরও সে এই ইউনিয়নের সচিবের দায়িত্বে থেকে নানা দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন।
অভিযোগকারীদের দাবি, জন্মনিবন্ধনের দুই লাখের বেশি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন দেবাশীষ। ২০০ থেকে ১০০০ টাকা না হলে তিনি জন্মনিবন্ধন করেন না। চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর ছাড়াও তিনি কয়েক হাজার জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়েছেন। ইউপি সদস্যসহ গ্রামপুলিশের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণে সচিবের ওপর তাঁরা নাখোশ। ট্যাক্সের টাকা রেজল্যুশন ছাড়া নিজের ইচ্ছামতো খরচ দেখিয়ে আত্মসাৎ করেন। নিজের ইচ্ছামতো অফিস করেন।
এমন পরিস্থিতিতে ইউনিয়নের চেয়ারম্যানসহ ইউপি সদস্যরা বিষয়টির তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি ইউপি সচিবকে অন্যত্র বদলির দাবি জানিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন সচিব দেবাশীষ মল্লিক বলেন, ‘এলজিএসপির ৫টি প্রকল্পের কাজে অনিয়ম থাকায় তাঁদের চূড়ান্ত বিল দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে এক ইউপি সদস্য আমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ৫টি প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন। এরই মধ্যে ৪টি প্রকল্পে অনিয়ম দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ কারণে তাঁর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে