মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে টানা বর্ষণে মাগুরার মহম্মদপুরের পাঁচ সহস্রাধিক হেক্টর জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে ৮১৮ হেক্টর জমির ফসল সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৪ হাজার ৮৬৯ হেক্টর খেত।
এলাকাবাসীরা জানান, মসুর, সরিষা, পেঁয়াজ, রসুন, গম, খেসারি কলাই, মটর কলাই, কালোজিরা, ধনে, মরিচ, শাক-সবজি, বোরো বীজতলাসহ অন্যান্য ফসলের ক্ষতিতে কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। বিশেষ করে বোরো মৌসুমে ধান রোপণের জন্য আগাম প্রস্তুতি হিসেবে চারা উৎপাদনের বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কৃষকেরা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে, ২ হাজার ৭২৫ হেক্টর মসুরের মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি হয়েছে ৪০০ হেক্টর এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে ২ হাজার ৩২৫ হেক্টর জমি। ১ হাজার ৩৫৫ হেক্টর সরিষার মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি হয়েছে ১৫০ হেক্টর এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে ১ হাজার ২০৫ হেক্টর জমি। ২১৯ হেক্টর পেঁয়াজ-রসুনের মধ্যে ৬৫ হেক্টর সম্পূর্ণ এবং ১৫৪ হেক্টর জমি আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ৩০২ হেক্টর গমের মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি ৩০ হেক্টর এবং ১০২ হেক্টরে আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ৪১ হেক্টর খেসারি কলাইয়ের মধ্যে ৫ হেক্টরে সম্পূর্ণ ক্ষতি এবং ৩৬ হেক্টরে আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ৭৫ হেক্টর মটর কলাইয়ের মধ্যে ৫ হেক্টরে সম্পূর্ণ ক্ষতি এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে ৬৬ হেক্টর।
৩০ হেক্টর কালো জিরার মধ্যে ৩ হেক্টরে সম্পূর্ণ এবং ২৭ হেক্টরে আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ১০০ হেক্টর মরিচের মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি ১০ হেক্টর এবং আংশিক ক্ষতি ৯০ হেক্টর। ২৬৪ হেক্টর শাকসবজির মধ্যে ৫০ হেক্টর সম্পূর্ণ এবং ২১৪ হেক্টর আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ১৫০ হেক্টর বোরো বীজতলার মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি ২৫ হেক্টর এবং আংশিক ক্ষতি ১২৫ হেক্টর জমি। এ ছাড়া অন্যান্য ফসল ৫০০ হেক্টরের মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি ৭৫ হেক্টর এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে ৪২৫ হেক্টর জমি।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আব্দুস সোবাহান বলেন, দুর্যোগের কবলে পড়ে কৃষকদের বেশ বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে গেল। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কীটনাশক ও বীজ বিতরণের জন্য তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে টানা বর্ষণে মাগুরার মহম্মদপুরের পাঁচ সহস্রাধিক হেক্টর জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে ৮১৮ হেক্টর জমির ফসল সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৪ হাজার ৮৬৯ হেক্টর খেত।
এলাকাবাসীরা জানান, মসুর, সরিষা, পেঁয়াজ, রসুন, গম, খেসারি কলাই, মটর কলাই, কালোজিরা, ধনে, মরিচ, শাক-সবজি, বোরো বীজতলাসহ অন্যান্য ফসলের ক্ষতিতে কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। বিশেষ করে বোরো মৌসুমে ধান রোপণের জন্য আগাম প্রস্তুতি হিসেবে চারা উৎপাদনের বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কৃষকেরা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে, ২ হাজার ৭২৫ হেক্টর মসুরের মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি হয়েছে ৪০০ হেক্টর এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে ২ হাজার ৩২৫ হেক্টর জমি। ১ হাজার ৩৫৫ হেক্টর সরিষার মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি হয়েছে ১৫০ হেক্টর এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে ১ হাজার ২০৫ হেক্টর জমি। ২১৯ হেক্টর পেঁয়াজ-রসুনের মধ্যে ৬৫ হেক্টর সম্পূর্ণ এবং ১৫৪ হেক্টর জমি আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ৩০২ হেক্টর গমের মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি ৩০ হেক্টর এবং ১০২ হেক্টরে আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ৪১ হেক্টর খেসারি কলাইয়ের মধ্যে ৫ হেক্টরে সম্পূর্ণ ক্ষতি এবং ৩৬ হেক্টরে আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ৭৫ হেক্টর মটর কলাইয়ের মধ্যে ৫ হেক্টরে সম্পূর্ণ ক্ষতি এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে ৬৬ হেক্টর।
৩০ হেক্টর কালো জিরার মধ্যে ৩ হেক্টরে সম্পূর্ণ এবং ২৭ হেক্টরে আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ১০০ হেক্টর মরিচের মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি ১০ হেক্টর এবং আংশিক ক্ষতি ৯০ হেক্টর। ২৬৪ হেক্টর শাকসবজির মধ্যে ৫০ হেক্টর সম্পূর্ণ এবং ২১৪ হেক্টর আংশিক ক্ষতি হয়েছে। ১৫০ হেক্টর বোরো বীজতলার মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি ২৫ হেক্টর এবং আংশিক ক্ষতি ১২৫ হেক্টর জমি। এ ছাড়া অন্যান্য ফসল ৫০০ হেক্টরের মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতি ৭৫ হেক্টর এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে ৪২৫ হেক্টর জমি।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আব্দুস সোবাহান বলেন, দুর্যোগের কবলে পড়ে কৃষকদের বেশ বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে গেল। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কীটনাশক ও বীজ বিতরণের জন্য তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১৯ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২৩ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪৩ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে