প্রতিনিধি
দৌলতপুর (কুষ্টিয়া): কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার কল্যাণপুরে তাছেরের দরবার নামে পরিচিত এক দরবারের নিরাপত্তাকর্মীকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে খুনের অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল রোববার সকালে রিসালাত মুজাদ্দেদিয়া দরবারে চরদিয়াড় কড়া নিরাপত্তার মধ্যে নির্যাতনের স্বীকার হন নিরাপত্তাকর্মী মো. রাশেদ (৩২)। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে যানা যায়। তিনি দৌলতপুর উপজেলার রিফায়েতপুর ইউনিয়নের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে।
তাঁকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দরবারের খাদেম মো. হাবিল। কিন্তু কারা তাঁকে পিটিয়েছে তা তিনি বলতে পারেননি।
দরবারের হুজুর তাছের আলী জানিয়েছেন, তিনি ঘটনা শোনার পরই তাঁকে উপজেলার হাসপাতালে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
দরবারের ১৫টি সিসি টিভি ক্যামেরা থাকলেও সব ফুটেজ স্বয়ংক্রিয় ভাবে মুছে গেছে বলে দাবি করেছেন দায়িত্বে থাকা কর্মীরা। এ বিষয়ে দরবারের হুজুর বলেন, আমি দরবারের ভেতরের লোকদের সন্দেহের বাইরে রাখছি না।
দরবার সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায় সম্প্রতি দরাবের থেকে একটি মোবাইল ফোন চুরি হয়েছে। অনেকেই এই চুরির দায় এই নিরাপত্তাকর্মীর ওপর দিয়েছিল। এই ঘটনার জেড়ে তিনি খুন হতে পারেন।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন বলেন, নিহতের লাশ আমরা গতকাল ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। এ ঘটনায় নিহতের পিতা আব্দুর রাজ্জাক রোববার রাতে মামলা করেছেন। ঘটনায় সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ওই আস্তানা থেকে ছয়জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হলে ওই ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি জানিয়েছেন যে, দীর্ঘ সময় নিয়ে আলামত নষ্ট করা হয়েছে।
ঘটনা প্রসঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইয়াসির আরাফাত জানান, তথ্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ শুরু করেছে। প্রয়োজনীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। আশা করছি খুব শিগগিরই ঘটনা উন্মোচিত হবে। দোষীদের বিচারের আওতায় নেওয়া হবে। ঘটনাস্থল মনিটরিংয়ে রাখা হয়েছে।
দৌলতপুর (কুষ্টিয়া): কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার কল্যাণপুরে তাছেরের দরবার নামে পরিচিত এক দরবারের নিরাপত্তাকর্মীকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে খুনের অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল রোববার সকালে রিসালাত মুজাদ্দেদিয়া দরবারে চরদিয়াড় কড়া নিরাপত্তার মধ্যে নির্যাতনের স্বীকার হন নিরাপত্তাকর্মী মো. রাশেদ (৩২)। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে যানা যায়। তিনি দৌলতপুর উপজেলার রিফায়েতপুর ইউনিয়নের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে।
তাঁকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দরবারের খাদেম মো. হাবিল। কিন্তু কারা তাঁকে পিটিয়েছে তা তিনি বলতে পারেননি।
দরবারের হুজুর তাছের আলী জানিয়েছেন, তিনি ঘটনা শোনার পরই তাঁকে উপজেলার হাসপাতালে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
দরবারের ১৫টি সিসি টিভি ক্যামেরা থাকলেও সব ফুটেজ স্বয়ংক্রিয় ভাবে মুছে গেছে বলে দাবি করেছেন দায়িত্বে থাকা কর্মীরা। এ বিষয়ে দরবারের হুজুর বলেন, আমি দরবারের ভেতরের লোকদের সন্দেহের বাইরে রাখছি না।
দরবার সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায় সম্প্রতি দরাবের থেকে একটি মোবাইল ফোন চুরি হয়েছে। অনেকেই এই চুরির দায় এই নিরাপত্তাকর্মীর ওপর দিয়েছিল। এই ঘটনার জেড়ে তিনি খুন হতে পারেন।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন বলেন, নিহতের লাশ আমরা গতকাল ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। এ ঘটনায় নিহতের পিতা আব্দুর রাজ্জাক রোববার রাতে মামলা করেছেন। ঘটনায় সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ওই আস্তানা থেকে ছয়জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হলে ওই ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি জানিয়েছেন যে, দীর্ঘ সময় নিয়ে আলামত নষ্ট করা হয়েছে।
ঘটনা প্রসঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইয়াসির আরাফাত জানান, তথ্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ শুরু করেছে। প্রয়োজনীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। আশা করছি খুব শিগগিরই ঘটনা উন্মোচিত হবে। দোষীদের বিচারের আওতায় নেওয়া হবে। ঘটনাস্থল মনিটরিংয়ে রাখা হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে