মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রিমাল আরও শক্তিশালী হয়ে ধেয়ে আসছে খুলনা ও বরিশাল উপকূলের দিকে। এর ফলে মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর বিপৎসংকেত নামিয়ে ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ কারণে মোংলা বন্দরে জারি করা হয়েছে ‘এলার্ট নম্বর থ্রি’। বন্দরে অবস্থানরত সব বাণিজ্যিক জাহাজের পণ্য ওঠানামা ও পরিবহন বন্ধ করে দিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
তবে এখনো পর্যন্ত মোংলায় দমকা বাতাস ও গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি ছাড়া ঘূর্ণিঝড়ের তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহীন রহমান আজ রোববার সকালে বলেন, মোংলা বন্দরের জেটিসহ পশুর চ্যানেলে নোঙর করা বিদেশি ছয়টি বাণিজ্যিক জাহাজের পণ্য ওঠানামার কাজ বন্ধসহ ওই সব জাহাজকে নিরাপদ নোঙরে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বন্দর কর্তৃপক্ষের অপারেশনাল সব কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে।
বন্দরে একটি কন্ট্রোল রুম খোলাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ঝড় মোকাবিলায় সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত জারির ফলে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে উপজেলা প্রশাসন। মোংলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্না বলেন, এরই মধ্যে ১০৩টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। ১৩২০ জন স্বেচ্ছাসেবক তাঁদের কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছেন। পর্যাপ্ত শুকনো খাবার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তবে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত কোনো আশ্রয়কেন্দ্রে কেউ আশ্রয় নেয়নি। উপজেলা ও পৌরসভায় পৃথক দুটি কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে বলেও জানান ইউএনও নিশাত তামান্না।
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজননকেন্দ্র ও পর্যটনকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবির বলেন, ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত জারির পর পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের প্রতিটি স্টেশনসহ ফাঁড়িতে দায়িত্বরত কর্মকর্তা ও বনরক্ষীরা নিরাপদ আশ্রয় নিয়েছে। করমজল বন্যপ্রাণী ও প্রজননকেন্দ্রের বণ্যপ্রাণীদেরও নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রিমাল আরও শক্তিশালী হয়ে ধেয়ে আসছে খুলনা ও বরিশাল উপকূলের দিকে। এর ফলে মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর বিপৎসংকেত নামিয়ে ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ কারণে মোংলা বন্দরে জারি করা হয়েছে ‘এলার্ট নম্বর থ্রি’। বন্দরে অবস্থানরত সব বাণিজ্যিক জাহাজের পণ্য ওঠানামা ও পরিবহন বন্ধ করে দিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
তবে এখনো পর্যন্ত মোংলায় দমকা বাতাস ও গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি ছাড়া ঘূর্ণিঝড়ের তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহীন রহমান আজ রোববার সকালে বলেন, মোংলা বন্দরের জেটিসহ পশুর চ্যানেলে নোঙর করা বিদেশি ছয়টি বাণিজ্যিক জাহাজের পণ্য ওঠানামার কাজ বন্ধসহ ওই সব জাহাজকে নিরাপদ নোঙরে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বন্দর কর্তৃপক্ষের অপারেশনাল সব কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে।
বন্দরে একটি কন্ট্রোল রুম খোলাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ঝড় মোকাবিলায় সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত জারির ফলে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে উপজেলা প্রশাসন। মোংলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্না বলেন, এরই মধ্যে ১০৩টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। ১৩২০ জন স্বেচ্ছাসেবক তাঁদের কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছেন। পর্যাপ্ত শুকনো খাবার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তবে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত কোনো আশ্রয়কেন্দ্রে কেউ আশ্রয় নেয়নি। উপজেলা ও পৌরসভায় পৃথক দুটি কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে বলেও জানান ইউএনও নিশাত তামান্না।
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজননকেন্দ্র ও পর্যটনকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবির বলেন, ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত জারির পর পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের প্রতিটি স্টেশনসহ ফাঁড়িতে দায়িত্বরত কর্মকর্তা ও বনরক্ষীরা নিরাপদ আশ্রয় নিয়েছে। করমজল বন্যপ্রাণী ও প্রজননকেন্দ্রের বণ্যপ্রাণীদেরও নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে