খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষক মো. সেলিম হোসেনের মৃত্যুর ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশে ৪৪ ছাত্রের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানো নোটিশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটি। এদের মধ্যে পূর্বে সাময়িক বহিষ্কার হওয়া কুয়েট বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সিএসই বিভাগের শিক্ষার্থী সাদমান নাহিয়ান সেজানসহ ৯ জন রয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও তথ্য মো. রবিউল ইসলাম সোহাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেন। গতকাল বুধবার রাতে মেইলে এবং আজ বৃহস্পতিবার ডাকযোগে তাঁদের ঠিকানায় কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এতে আগামী ৩ জানুয়ারির মধ্যে নোটিশের তাদের উত্তর দিতে বলা হয়েছে।
গত ৩০ নভেম্বর দুপুরে ক্যাম্পাস থেকে বাড়ি ফিরে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ও লালন শাহ হলের প্রভোস্ট মো. সেলিম হোসেন। এই ঘটনা তদন্তে গত ৩ ডিসেম্বর গঠিত কমিটি গত মঙ্গলবার রিপোর্ট দিয়েছে। রিপোর্টে কিছু ছাত্র শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছে বলে উল্লেখ করে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয় বলে দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে। সেই সুপারিশের অংশ হিসেবে এই শোকজ নোটিশ দেওয়া হলো।
এ ঘটনায় শিক্ষক এবং সাধারণ শিক্ষার্থী এবং ছাত্রলীগ মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটন ও দোষীদের শাস্তির দাবি করে ক্যাম্পাসে অবস্থান, শোক র্যালিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে। আন্দোলনের প্রেক্ষিতে শিক্ষক মৃত্যুর ঘটনায় সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যবেক্ষণ ও অন্যান্য তথ্যাদি পর্যালোচনা করে বিষয়টির প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় গত ৭ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশৃংখলা ও আচরণবিধির আলোকে অসদাচরণের আওতায় সিন্ডিকেট ৯ শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সাময়িক বহিষ্কার হওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন, কুয়েট বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সিএসই বিভাগের শিক্ষার্থী সাদমান নাহিয়ান সেজান ও মো. রিয়াজ খান নিলয়, সিই বিভাগের শিক্ষার্থী মো. তাহামিদুল হক ইশরাক, মাহমুদুল হাসান, মো. রিয়াজ খান নিলয়, এলই বিভাগের শিক্ষার্থী মো. সাদমান সাকিব ও আ. স. ম. রাগিব আহসান মুন্না, এমই বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মাদ কামরুজ্জামান, ফয়সাল আহমেদ রিফাত ও মো. নাইমুর রহমান অন্তু।
অপরদিকে গত ৩ ডিসেম্বর থেকে ১৩ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় সিন্ডিকেট সভায়। পরবর্তীতে ১২ ডিসেম্বর সিন্ডিকেটের আরও একটি সভায় ছুটি বাড়িয়ে ২৩ ডিসেম্বর করা হয়। সর্বশেষ খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগামী ৯ জানুয়ারি থেকে শিক্ষা কার্যক্রম চালু হবে এবং ৭ জানুয়ারি হল খুলবে।
আরও পড়ুন:
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষক মো. সেলিম হোসেনের মৃত্যুর ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশে ৪৪ ছাত্রের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানো নোটিশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটি। এদের মধ্যে পূর্বে সাময়িক বহিষ্কার হওয়া কুয়েট বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সিএসই বিভাগের শিক্ষার্থী সাদমান নাহিয়ান সেজানসহ ৯ জন রয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও তথ্য মো. রবিউল ইসলাম সোহাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেন। গতকাল বুধবার রাতে মেইলে এবং আজ বৃহস্পতিবার ডাকযোগে তাঁদের ঠিকানায় কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এতে আগামী ৩ জানুয়ারির মধ্যে নোটিশের তাদের উত্তর দিতে বলা হয়েছে।
গত ৩০ নভেম্বর দুপুরে ক্যাম্পাস থেকে বাড়ি ফিরে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ও লালন শাহ হলের প্রভোস্ট মো. সেলিম হোসেন। এই ঘটনা তদন্তে গত ৩ ডিসেম্বর গঠিত কমিটি গত মঙ্গলবার রিপোর্ট দিয়েছে। রিপোর্টে কিছু ছাত্র শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছে বলে উল্লেখ করে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয় বলে দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে। সেই সুপারিশের অংশ হিসেবে এই শোকজ নোটিশ দেওয়া হলো।
এ ঘটনায় শিক্ষক এবং সাধারণ শিক্ষার্থী এবং ছাত্রলীগ মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটন ও দোষীদের শাস্তির দাবি করে ক্যাম্পাসে অবস্থান, শোক র্যালিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে। আন্দোলনের প্রেক্ষিতে শিক্ষক মৃত্যুর ঘটনায় সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যবেক্ষণ ও অন্যান্য তথ্যাদি পর্যালোচনা করে বিষয়টির প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় গত ৭ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশৃংখলা ও আচরণবিধির আলোকে অসদাচরণের আওতায় সিন্ডিকেট ৯ শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সাময়িক বহিষ্কার হওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন, কুয়েট বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সিএসই বিভাগের শিক্ষার্থী সাদমান নাহিয়ান সেজান ও মো. রিয়াজ খান নিলয়, সিই বিভাগের শিক্ষার্থী মো. তাহামিদুল হক ইশরাক, মাহমুদুল হাসান, মো. রিয়াজ খান নিলয়, এলই বিভাগের শিক্ষার্থী মো. সাদমান সাকিব ও আ. স. ম. রাগিব আহসান মুন্না, এমই বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মাদ কামরুজ্জামান, ফয়সাল আহমেদ রিফাত ও মো. নাইমুর রহমান অন্তু।
অপরদিকে গত ৩ ডিসেম্বর থেকে ১৩ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় সিন্ডিকেট সভায়। পরবর্তীতে ১২ ডিসেম্বর সিন্ডিকেটের আরও একটি সভায় ছুটি বাড়িয়ে ২৩ ডিসেম্বর করা হয়। সর্বশেষ খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগামী ৯ জানুয়ারি থেকে শিক্ষা কার্যক্রম চালু হবে এবং ৭ জানুয়ারি হল খুলবে।
আরও পড়ুন:
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ক্লাস আপাতত শুরু হচ্ছে না। আজ সোমবার সভার পর শিক্ষক সমিতি জানায়, ক্লাসে না ফেরার সিদ্ধান্তে অটল আছে তারা। তারা অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ চায়।
৬ মিনিট আগেকুলাউড়ায় স্কুলছাত্রী নাফিসা জান্নাত আনজুম হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ হয়েছে। আজ সোমবার উপজেলার চাঁদনীঘাট থেকে শুরু হয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনে এসে শেষ হয়। সেখানে বিক্ষুব্ধ জনতা সড়ক অবরোধ করেন।
১৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপি সমর্থকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষে জোড়া খুনের ঘটনায় দুটি মামলা করা হয়েছে। মামলায় আসামি করা হয়েছে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক দুই কাউন্সিলরকে।
১৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে উপজেলার কুমিরা রেলস্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এতে ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন বা হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
২৮ মিনিট আগে