খুলনা প্রতিনিধি

খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে জামায়াতের ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করার পর থেকে এ নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী সূত্রে জানা গেছে, এ নিয়ে দলের ভেতরে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত ব্যবসায়ী কৃষ্ণ নন্দী নিজের ব্যবসা সামাল দিতে ‘জামায়াতের ঘাড়ে বসেছেন’।
খুলনা-১ আসনে বটিয়াঘাটা উপজেলা জামায়াতের আমির শেখ আবু ইউসুফকে প্রার্থী ঘোষণা করছিল দল। গত বুধবার এই প্রার্থিতা পরিবর্তন করা হয়। ডুমুরিয়া উপজেলা জামায়াতের হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী। তিনি দাবি করেছেন, ২০০৩ সাল থেকে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গে তিনি জড়িত। তবে স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সরকার পতনের পর তাঁর বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছিল।
এ প্রসঙ্গে ডুমুরিয়ার চুকনগর এলাকার এক জনপ্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘কৃষ্ণ নন্দী আওয়ামী লীগের লোক। সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের ডান হাত ছিলেন তিনি। ব্যবসা থেকে আয়ের বড় অংশ আওয়ামী লীগের জন্য ব্যয় করতেন। তিনি কীভাবে জামায়াতের সঙ্গে গেলেন বুঝি না।’
এদিকে নির্বাচনী মাঠ তৈরিতে কৃষ্ণ নন্দীকে নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। এর মধ্যে রয়েছে, তিনি ডুমুরিয়ার বাসিন্দা নন। এলাবাসীর সঙ্গে তিনি পরিচিতও নন।
অন্যদিকে কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী দেওয়ায় জামায়াতের অনেক নেতা-কর্মীই মেনে নিতে পারছেন না। জামায়াতকে ঐক্যবদ্ধ করা তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ।
বটিয়াঘাটা কলেজের এক শিক্ষক বলেন, ‘আজ পত্রিকায় দেখলাম কৃষ্ণ নন্দী নামের একজনকে জামায়াত প্রার্থী দিয়েছে। তাঁর বাড়ি ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগরে। তিনি তো এ এলাকার বাসিন্দা নন, তিনি এসে কী করবেন?’
কৃষ্ণ নন্দী জানিয়েছেন, আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর বটিয়াঘাটা কৈয়া বাজার থেকে আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করবেন।
তথ্য বলছে, দাকোপ দেশের একমাত্র হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ উপজেলা। এখানে ৫৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ বাসিন্দাই হিন্দু। এ ছাড়া খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী আছে ২ দশমিক ১২ শতাংশ। ৪৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ বাসিন্দা ইসলাম ধর্মের অনুসারী। আর বটিয়াঘাটা উপজেলার ২৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ বাসিন্দা হিন্দুধর্মের। সব মিলিয়ে এই আসনে হিন্দু ও খ্রিষ্টান ভোটার বেশি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করলেও হিন্দু ও খ্রিষ্টানদের ভোট জামায়াতের পক্ষে টানা খুবই কঠিন।
সূত্র জানায়, হিন্দু-অধ্যুষিত এই আসনে ১৯৯৬ সালে নির্বাচন করেন জামায়াত নেতা আবু ইউসুফ। পরের পাঁচটি নির্বাচনে জামায়াত আর প্রার্থী দেয়নি। তিন দশক পর আবার সেখানে আবু ইউসুফকে প্রার্থী দিলেও পরে পরিবর্তন করে দেয় কৃষ্ণ নন্দীকে। এ নিয়ে দলটির তৃণমূল পর্যায়ে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। তবে আবু ইউসুফ বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খুলনা-১ আসনের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী কৃষ্ণ নন্দী। তাঁর পক্ষে আমি প্রচারণা শুরু করেছি।’
জানতে চাইলে বটিয়াঘাটা উপজেলার এক মাদ্রাসাশিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘মাওলানা আবু ইউসুফ দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। এলাকায় তাঁর গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। সব বয়সের মানুষ তাঁকে সম্মান করে। কাজটি ঠিক হয়নি। আমরা কোনো অন্য ধর্মাবলম্বীর পক্ষে কাজ করব না।’
বিএনপির ডুমুরিয়ার এক নেতা বলেন, চব্বিশের ৫ আগস্ট ক্ষুব্ধ জনতা তার ঘরবাড়িতে আগুন দেয়। চুকনগরে মোটরসাকেলের শোরুমসহ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ও ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। আর নিজেকে এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রক্ষার জন্যই এখন জামায়াতের ঘাড়ে বসেছে তিনি।
খুলনা জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও খুলনা-৬ আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হাসান বাপ্পী বলেন, ‘জামায়াত আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। আর এর অংশ হিসেবে একজন হিন্দুকে মনোনয়ন দিয়েছে। হিন্দুবিদ্বেষী জামায়াতের হঠাৎ হিন্দুপ্রীতি কেন, তা জনগণ জানে। ভন্ড জামায়াতকে এ দেশের মানুষ বয়কট করবে।’

খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে জামায়াতের ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করার পর থেকে এ নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী সূত্রে জানা গেছে, এ নিয়ে দলের ভেতরে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত ব্যবসায়ী কৃষ্ণ নন্দী নিজের ব্যবসা সামাল দিতে ‘জামায়াতের ঘাড়ে বসেছেন’।
খুলনা-১ আসনে বটিয়াঘাটা উপজেলা জামায়াতের আমির শেখ আবু ইউসুফকে প্রার্থী ঘোষণা করছিল দল। গত বুধবার এই প্রার্থিতা পরিবর্তন করা হয়। ডুমুরিয়া উপজেলা জামায়াতের হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী। তিনি দাবি করেছেন, ২০০৩ সাল থেকে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গে তিনি জড়িত। তবে স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সরকার পতনের পর তাঁর বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছিল।
এ প্রসঙ্গে ডুমুরিয়ার চুকনগর এলাকার এক জনপ্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘কৃষ্ণ নন্দী আওয়ামী লীগের লোক। সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের ডান হাত ছিলেন তিনি। ব্যবসা থেকে আয়ের বড় অংশ আওয়ামী লীগের জন্য ব্যয় করতেন। তিনি কীভাবে জামায়াতের সঙ্গে গেলেন বুঝি না।’
এদিকে নির্বাচনী মাঠ তৈরিতে কৃষ্ণ নন্দীকে নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। এর মধ্যে রয়েছে, তিনি ডুমুরিয়ার বাসিন্দা নন। এলাবাসীর সঙ্গে তিনি পরিচিতও নন।
অন্যদিকে কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী দেওয়ায় জামায়াতের অনেক নেতা-কর্মীই মেনে নিতে পারছেন না। জামায়াতকে ঐক্যবদ্ধ করা তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ।
বটিয়াঘাটা কলেজের এক শিক্ষক বলেন, ‘আজ পত্রিকায় দেখলাম কৃষ্ণ নন্দী নামের একজনকে জামায়াত প্রার্থী দিয়েছে। তাঁর বাড়ি ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগরে। তিনি তো এ এলাকার বাসিন্দা নন, তিনি এসে কী করবেন?’
কৃষ্ণ নন্দী জানিয়েছেন, আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর বটিয়াঘাটা কৈয়া বাজার থেকে আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করবেন।
তথ্য বলছে, দাকোপ দেশের একমাত্র হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ উপজেলা। এখানে ৫৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ বাসিন্দাই হিন্দু। এ ছাড়া খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী আছে ২ দশমিক ১২ শতাংশ। ৪৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ বাসিন্দা ইসলাম ধর্মের অনুসারী। আর বটিয়াঘাটা উপজেলার ২৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ বাসিন্দা হিন্দুধর্মের। সব মিলিয়ে এই আসনে হিন্দু ও খ্রিষ্টান ভোটার বেশি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করলেও হিন্দু ও খ্রিষ্টানদের ভোট জামায়াতের পক্ষে টানা খুবই কঠিন।
সূত্র জানায়, হিন্দু-অধ্যুষিত এই আসনে ১৯৯৬ সালে নির্বাচন করেন জামায়াত নেতা আবু ইউসুফ। পরের পাঁচটি নির্বাচনে জামায়াত আর প্রার্থী দেয়নি। তিন দশক পর আবার সেখানে আবু ইউসুফকে প্রার্থী দিলেও পরে পরিবর্তন করে দেয় কৃষ্ণ নন্দীকে। এ নিয়ে দলটির তৃণমূল পর্যায়ে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। তবে আবু ইউসুফ বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খুলনা-১ আসনের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী কৃষ্ণ নন্দী। তাঁর পক্ষে আমি প্রচারণা শুরু করেছি।’
জানতে চাইলে বটিয়াঘাটা উপজেলার এক মাদ্রাসাশিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘মাওলানা আবু ইউসুফ দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। এলাকায় তাঁর গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। সব বয়সের মানুষ তাঁকে সম্মান করে। কাজটি ঠিক হয়নি। আমরা কোনো অন্য ধর্মাবলম্বীর পক্ষে কাজ করব না।’
বিএনপির ডুমুরিয়ার এক নেতা বলেন, চব্বিশের ৫ আগস্ট ক্ষুব্ধ জনতা তার ঘরবাড়িতে আগুন দেয়। চুকনগরে মোটরসাকেলের শোরুমসহ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ও ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। আর নিজেকে এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রক্ষার জন্যই এখন জামায়াতের ঘাড়ে বসেছে তিনি।
খুলনা জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও খুলনা-৬ আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হাসান বাপ্পী বলেন, ‘জামায়াত আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। আর এর অংশ হিসেবে একজন হিন্দুকে মনোনয়ন দিয়েছে। হিন্দুবিদ্বেষী জামায়াতের হঠাৎ হিন্দুপ্রীতি কেন, তা জনগণ জানে। ভন্ড জামায়াতকে এ দেশের মানুষ বয়কট করবে।’
খুলনা প্রতিনিধি

খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে জামায়াতের ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করার পর থেকে এ নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী সূত্রে জানা গেছে, এ নিয়ে দলের ভেতরে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত ব্যবসায়ী কৃষ্ণ নন্দী নিজের ব্যবসা সামাল দিতে ‘জামায়াতের ঘাড়ে বসেছেন’।
খুলনা-১ আসনে বটিয়াঘাটা উপজেলা জামায়াতের আমির শেখ আবু ইউসুফকে প্রার্থী ঘোষণা করছিল দল। গত বুধবার এই প্রার্থিতা পরিবর্তন করা হয়। ডুমুরিয়া উপজেলা জামায়াতের হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী। তিনি দাবি করেছেন, ২০০৩ সাল থেকে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গে তিনি জড়িত। তবে স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সরকার পতনের পর তাঁর বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছিল।
এ প্রসঙ্গে ডুমুরিয়ার চুকনগর এলাকার এক জনপ্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘কৃষ্ণ নন্দী আওয়ামী লীগের লোক। সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের ডান হাত ছিলেন তিনি। ব্যবসা থেকে আয়ের বড় অংশ আওয়ামী লীগের জন্য ব্যয় করতেন। তিনি কীভাবে জামায়াতের সঙ্গে গেলেন বুঝি না।’
এদিকে নির্বাচনী মাঠ তৈরিতে কৃষ্ণ নন্দীকে নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। এর মধ্যে রয়েছে, তিনি ডুমুরিয়ার বাসিন্দা নন। এলাবাসীর সঙ্গে তিনি পরিচিতও নন।
অন্যদিকে কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী দেওয়ায় জামায়াতের অনেক নেতা-কর্মীই মেনে নিতে পারছেন না। জামায়াতকে ঐক্যবদ্ধ করা তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ।
বটিয়াঘাটা কলেজের এক শিক্ষক বলেন, ‘আজ পত্রিকায় দেখলাম কৃষ্ণ নন্দী নামের একজনকে জামায়াত প্রার্থী দিয়েছে। তাঁর বাড়ি ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগরে। তিনি তো এ এলাকার বাসিন্দা নন, তিনি এসে কী করবেন?’
কৃষ্ণ নন্দী জানিয়েছেন, আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর বটিয়াঘাটা কৈয়া বাজার থেকে আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করবেন।
তথ্য বলছে, দাকোপ দেশের একমাত্র হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ উপজেলা। এখানে ৫৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ বাসিন্দাই হিন্দু। এ ছাড়া খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী আছে ২ দশমিক ১২ শতাংশ। ৪৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ বাসিন্দা ইসলাম ধর্মের অনুসারী। আর বটিয়াঘাটা উপজেলার ২৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ বাসিন্দা হিন্দুধর্মের। সব মিলিয়ে এই আসনে হিন্দু ও খ্রিষ্টান ভোটার বেশি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করলেও হিন্দু ও খ্রিষ্টানদের ভোট জামায়াতের পক্ষে টানা খুবই কঠিন।
সূত্র জানায়, হিন্দু-অধ্যুষিত এই আসনে ১৯৯৬ সালে নির্বাচন করেন জামায়াত নেতা আবু ইউসুফ। পরের পাঁচটি নির্বাচনে জামায়াত আর প্রার্থী দেয়নি। তিন দশক পর আবার সেখানে আবু ইউসুফকে প্রার্থী দিলেও পরে পরিবর্তন করে দেয় কৃষ্ণ নন্দীকে। এ নিয়ে দলটির তৃণমূল পর্যায়ে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। তবে আবু ইউসুফ বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খুলনা-১ আসনের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী কৃষ্ণ নন্দী। তাঁর পক্ষে আমি প্রচারণা শুরু করেছি।’
জানতে চাইলে বটিয়াঘাটা উপজেলার এক মাদ্রাসাশিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘মাওলানা আবু ইউসুফ দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। এলাকায় তাঁর গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। সব বয়সের মানুষ তাঁকে সম্মান করে। কাজটি ঠিক হয়নি। আমরা কোনো অন্য ধর্মাবলম্বীর পক্ষে কাজ করব না।’
বিএনপির ডুমুরিয়ার এক নেতা বলেন, চব্বিশের ৫ আগস্ট ক্ষুব্ধ জনতা তার ঘরবাড়িতে আগুন দেয়। চুকনগরে মোটরসাকেলের শোরুমসহ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ও ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। আর নিজেকে এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রক্ষার জন্যই এখন জামায়াতের ঘাড়ে বসেছে তিনি।
খুলনা জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও খুলনা-৬ আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হাসান বাপ্পী বলেন, ‘জামায়াত আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। আর এর অংশ হিসেবে একজন হিন্দুকে মনোনয়ন দিয়েছে। হিন্দুবিদ্বেষী জামায়াতের হঠাৎ হিন্দুপ্রীতি কেন, তা জনগণ জানে। ভন্ড জামায়াতকে এ দেশের মানুষ বয়কট করবে।’

খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে জামায়াতের ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করার পর থেকে এ নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী সূত্রে জানা গেছে, এ নিয়ে দলের ভেতরে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত ব্যবসায়ী কৃষ্ণ নন্দী নিজের ব্যবসা সামাল দিতে ‘জামায়াতের ঘাড়ে বসেছেন’।
খুলনা-১ আসনে বটিয়াঘাটা উপজেলা জামায়াতের আমির শেখ আবু ইউসুফকে প্রার্থী ঘোষণা করছিল দল। গত বুধবার এই প্রার্থিতা পরিবর্তন করা হয়। ডুমুরিয়া উপজেলা জামায়াতের হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী। তিনি দাবি করেছেন, ২০০৩ সাল থেকে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গে তিনি জড়িত। তবে স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সরকার পতনের পর তাঁর বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছিল।
এ প্রসঙ্গে ডুমুরিয়ার চুকনগর এলাকার এক জনপ্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘কৃষ্ণ নন্দী আওয়ামী লীগের লোক। সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের ডান হাত ছিলেন তিনি। ব্যবসা থেকে আয়ের বড় অংশ আওয়ামী লীগের জন্য ব্যয় করতেন। তিনি কীভাবে জামায়াতের সঙ্গে গেলেন বুঝি না।’
এদিকে নির্বাচনী মাঠ তৈরিতে কৃষ্ণ নন্দীকে নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। এর মধ্যে রয়েছে, তিনি ডুমুরিয়ার বাসিন্দা নন। এলাবাসীর সঙ্গে তিনি পরিচিতও নন।
অন্যদিকে কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী দেওয়ায় জামায়াতের অনেক নেতা-কর্মীই মেনে নিতে পারছেন না। জামায়াতকে ঐক্যবদ্ধ করা তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ।
বটিয়াঘাটা কলেজের এক শিক্ষক বলেন, ‘আজ পত্রিকায় দেখলাম কৃষ্ণ নন্দী নামের একজনকে জামায়াত প্রার্থী দিয়েছে। তাঁর বাড়ি ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগরে। তিনি তো এ এলাকার বাসিন্দা নন, তিনি এসে কী করবেন?’
কৃষ্ণ নন্দী জানিয়েছেন, আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর বটিয়াঘাটা কৈয়া বাজার থেকে আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করবেন।
তথ্য বলছে, দাকোপ দেশের একমাত্র হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ উপজেলা। এখানে ৫৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ বাসিন্দাই হিন্দু। এ ছাড়া খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী আছে ২ দশমিক ১২ শতাংশ। ৪৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ বাসিন্দা ইসলাম ধর্মের অনুসারী। আর বটিয়াঘাটা উপজেলার ২৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ বাসিন্দা হিন্দুধর্মের। সব মিলিয়ে এই আসনে হিন্দু ও খ্রিষ্টান ভোটার বেশি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করলেও হিন্দু ও খ্রিষ্টানদের ভোট জামায়াতের পক্ষে টানা খুবই কঠিন।
সূত্র জানায়, হিন্দু-অধ্যুষিত এই আসনে ১৯৯৬ সালে নির্বাচন করেন জামায়াত নেতা আবু ইউসুফ। পরের পাঁচটি নির্বাচনে জামায়াত আর প্রার্থী দেয়নি। তিন দশক পর আবার সেখানে আবু ইউসুফকে প্রার্থী দিলেও পরে পরিবর্তন করে দেয় কৃষ্ণ নন্দীকে। এ নিয়ে দলটির তৃণমূল পর্যায়ে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। তবে আবু ইউসুফ বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খুলনা-১ আসনের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী কৃষ্ণ নন্দী। তাঁর পক্ষে আমি প্রচারণা শুরু করেছি।’
জানতে চাইলে বটিয়াঘাটা উপজেলার এক মাদ্রাসাশিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘মাওলানা আবু ইউসুফ দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। এলাকায় তাঁর গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। সব বয়সের মানুষ তাঁকে সম্মান করে। কাজটি ঠিক হয়নি। আমরা কোনো অন্য ধর্মাবলম্বীর পক্ষে কাজ করব না।’
বিএনপির ডুমুরিয়ার এক নেতা বলেন, চব্বিশের ৫ আগস্ট ক্ষুব্ধ জনতা তার ঘরবাড়িতে আগুন দেয়। চুকনগরে মোটরসাকেলের শোরুমসহ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ও ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। আর নিজেকে এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রক্ষার জন্যই এখন জামায়াতের ঘাড়ে বসেছে তিনি।
খুলনা জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও খুলনা-৬ আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হাসান বাপ্পী বলেন, ‘জামায়াত আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। আর এর অংশ হিসেবে একজন হিন্দুকে মনোনয়ন দিয়েছে। হিন্দুবিদ্বেষী জামায়াতের হঠাৎ হিন্দুপ্রীতি কেন, তা জনগণ জানে। ভন্ড জামায়াতকে এ দেশের মানুষ বয়কট করবে।’

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়
১৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়।
৪২ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানা-পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর চারটার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
আটক যুবক ওই এলাকার রাজ্জাক নুর প্রকাশ রজ্জক নুরের ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দেশীয় তৈরি ১টি এলজি এবং ৩টি কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর চারটার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
আটক যুবক ওই এলাকার রাজ্জাক নুর প্রকাশ রজ্জক নুরের ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দেশীয় তৈরি ১টি এলজি এবং ৩টি কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।

খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে জামায়াতের ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করার পর থেকে এ নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী সূত্রে জানা গেছে, এ নিয়ে দলের ভেতরে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের...
১৬ ঘণ্টা আগে
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়
১৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়।
৪২ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানা-পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় যুবদলের এক নেতার বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, ঘর ভাঙচুর, টাকা ছিনতাই ও হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত মো. নজরুল ইসলাম মোল্লা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। ভুক্তভোগী তরমুজ চাষি ফরিদ উদ্দিন হাওলাদার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর উত্তর বাঁশবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, যুবদল নেতা নজরুল বেশ কিছুদিন ধরে তরমুজ চাষি ফরিদ উদ্দিনের কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নজরুলসহ ৯-১০ জন চর ফাতেমায় গিয়ে ফরিদ উদ্দিনের তরমুজের ২০ হাজার চারা নষ্ট করে দেন। ফরিদ উদ্দিন চারা নষ্টের বিষয়ে জানতে চাইলে নজরুল বলেন, ‘চাঁদা না দিলে এই চরে আর তরমুজ চাষ করতে পারবি না।’ পরে হত্যার হুমকি দিয়ে নজরুল চলে যান।
এরপর গতকাল রাত ১০টার দিকে নজরুল তাঁর দলবল নিয়ে ফরিদের ঘরে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। একপর্যায়ে ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ফরিদকে মারধর করেন তাঁরা। ডাকচিৎকার শুনে এলাকার লোকজন দৌড়ে এলে নজরুল তাঁর বাহিনী নিয়ে চলে যান।
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়।’ তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কাউকে চিনি না। তবে যাওয়ার সময় বলেছে, ‘‘চরে তোরে খাইয়া দিমু’’।’
প্রতিবেশী আলেয়া ও সাহিনুর বলেন, ‘রাত ১০টায় ঘর পেটানোর শব্দ পাই। আমরা দৌড়ে আসি ফরিদ হাওলাদারের ঘরের সামনে। দেখি ১০-১২ জন রাম দা নিয়া দাঁড়াইয়া আছে। তাদের হাতে রাম দা দেখে কেউই সামনে যাইনি। পরে আরও লোকজন আসলে নজরুল, আল আমিনসহ তারা সবাই চলে যায়। আমরা ঘরে গিয়ে দেখি, ফরিদ হাওলাদার ঘরের মেঝেতে পড়ে আছে।’
তরমুজ চাষি ফরিদ হাওলাদার বলেন, ‘আমি রাতে আমার ঘেরের ঘরে শুয়ে ছিলাম। রাত ১০টায় আমার ঘরে পেটানোর শব্দ পেয়ে উঠে বসি। দেখি, নজরুল, আল আমিনসহ ৮-৯ জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে। আমাকে চৌকির ওপর শোয়াইয়া পিটায়, পাড়ায় এবং জবাই করার জন্য গলায় রাম দা রেখে বলে ‘‘টাকা কই? টাকা না দিলে জবাই করব।’’ পরে আমার ঘরের মালামাল ভাঙচুর করে, মালপত্র এলোমেলো করে ফেলে। আমার তোশকের নিচে রাখা দেড় লাখ টাকা নিয়ে যায়। আমার ডাকচিৎকারে এলাকার লোকজন ছুটে আসলে সবাই চলে যায়। আমি থানায় জানিয়েছি। আমি আইনের আশ্রয় নিব।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, ‘আমি গতকাল চর ফাতেমায় গিয়াছিলাম। তবে দিনে তরমুজের চারা নষ্ট ও রাতে ফরিদের ঘরে প্রবেশ করে ভাঙচুর, টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা মিথ্যা। এর সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নাই।’
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবদুল আলীম বলেন, ‘ঘটনা সম্পর্কে দুপুরে অবহিত হয়েছি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় যুবদলের এক নেতার বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, ঘর ভাঙচুর, টাকা ছিনতাই ও হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত মো. নজরুল ইসলাম মোল্লা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। ভুক্তভোগী তরমুজ চাষি ফরিদ উদ্দিন হাওলাদার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর উত্তর বাঁশবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, যুবদল নেতা নজরুল বেশ কিছুদিন ধরে তরমুজ চাষি ফরিদ উদ্দিনের কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নজরুলসহ ৯-১০ জন চর ফাতেমায় গিয়ে ফরিদ উদ্দিনের তরমুজের ২০ হাজার চারা নষ্ট করে দেন। ফরিদ উদ্দিন চারা নষ্টের বিষয়ে জানতে চাইলে নজরুল বলেন, ‘চাঁদা না দিলে এই চরে আর তরমুজ চাষ করতে পারবি না।’ পরে হত্যার হুমকি দিয়ে নজরুল চলে যান।
এরপর গতকাল রাত ১০টার দিকে নজরুল তাঁর দলবল নিয়ে ফরিদের ঘরে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। একপর্যায়ে ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ফরিদকে মারধর করেন তাঁরা। ডাকচিৎকার শুনে এলাকার লোকজন দৌড়ে এলে নজরুল তাঁর বাহিনী নিয়ে চলে যান।
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়।’ তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কাউকে চিনি না। তবে যাওয়ার সময় বলেছে, ‘‘চরে তোরে খাইয়া দিমু’’।’
প্রতিবেশী আলেয়া ও সাহিনুর বলেন, ‘রাত ১০টায় ঘর পেটানোর শব্দ পাই। আমরা দৌড়ে আসি ফরিদ হাওলাদারের ঘরের সামনে। দেখি ১০-১২ জন রাম দা নিয়া দাঁড়াইয়া আছে। তাদের হাতে রাম দা দেখে কেউই সামনে যাইনি। পরে আরও লোকজন আসলে নজরুল, আল আমিনসহ তারা সবাই চলে যায়। আমরা ঘরে গিয়ে দেখি, ফরিদ হাওলাদার ঘরের মেঝেতে পড়ে আছে।’
তরমুজ চাষি ফরিদ হাওলাদার বলেন, ‘আমি রাতে আমার ঘেরের ঘরে শুয়ে ছিলাম। রাত ১০টায় আমার ঘরে পেটানোর শব্দ পেয়ে উঠে বসি। দেখি, নজরুল, আল আমিনসহ ৮-৯ জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে। আমাকে চৌকির ওপর শোয়াইয়া পিটায়, পাড়ায় এবং জবাই করার জন্য গলায় রাম দা রেখে বলে ‘‘টাকা কই? টাকা না দিলে জবাই করব।’’ পরে আমার ঘরের মালামাল ভাঙচুর করে, মালপত্র এলোমেলো করে ফেলে। আমার তোশকের নিচে রাখা দেড় লাখ টাকা নিয়ে যায়। আমার ডাকচিৎকারে এলাকার লোকজন ছুটে আসলে সবাই চলে যায়। আমি থানায় জানিয়েছি। আমি আইনের আশ্রয় নিব।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, ‘আমি গতকাল চর ফাতেমায় গিয়াছিলাম। তবে দিনে তরমুজের চারা নষ্ট ও রাতে ফরিদের ঘরে প্রবেশ করে ভাঙচুর, টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা মিথ্যা। এর সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নাই।’
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবদুল আলীম বলেন, ‘ঘটনা সম্পর্কে দুপুরে অবহিত হয়েছি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে জামায়াতের ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করার পর থেকে এ নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী সূত্রে জানা গেছে, এ নিয়ে দলের ভেতরে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের...
১৬ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়।
৪২ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানা-পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক কৃষককে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়। এ সময় মৃত দছির উদ্দিনের ছেলে আজিজার রহমানের (৪৫) বাড়ির একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে গাঁজার গাছটি জব্দ করা হয়।
পরে আজিজার রহমানকে আটক করা হয়। পুলিশ জানায়, গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুট, ওজন ১০ কেজি এবং আনুমানিক মূল্য এক লাখ টাকা।
এ বিষয়ে বিরামপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতাউর রহমান জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। আজ আসামিকে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক কৃষককে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়। এ সময় মৃত দছির উদ্দিনের ছেলে আজিজার রহমানের (৪৫) বাড়ির একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে গাঁজার গাছটি জব্দ করা হয়।
পরে আজিজার রহমানকে আটক করা হয়। পুলিশ জানায়, গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুট, ওজন ১০ কেজি এবং আনুমানিক মূল্য এক লাখ টাকা।
এ বিষয়ে বিরামপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতাউর রহমান জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। আজ আসামিকে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে জামায়াতের ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করার পর থেকে এ নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী সূত্রে জানা গেছে, এ নিয়ে দলের ভেতরে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের...
১৬ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়
১৬ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানা-পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানার পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নবীর উদ্দিন মোল্লা (৭০) এবং উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও পৌর সদরের মধ্য শালিখা মহল্লার বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন (৫৪)।
চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের বামনগ্রাম নিজ বাড়ি থেকে আওয়ামী লীগ নেতা নবীর উদ্দিন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ছাড়া একই দিন রাতে মধ্য শালিখা মহল্লার নিজ বাড়ি থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মনোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই দুজনের বিরুদ্ধে চাটমোহর থানায় বিস্ফোরক মামলা রয়েছে। আজ সকালে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানার পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নবীর উদ্দিন মোল্লা (৭০) এবং উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও পৌর সদরের মধ্য শালিখা মহল্লার বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন (৫৪)।
চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের বামনগ্রাম নিজ বাড়ি থেকে আওয়ামী লীগ নেতা নবীর উদ্দিন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ছাড়া একই দিন রাতে মধ্য শালিখা মহল্লার নিজ বাড়ি থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মনোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই দুজনের বিরুদ্ধে চাটমোহর থানায় বিস্ফোরক মামলা রয়েছে। আজ সকালে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে জামায়াতের ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ নন্দীকে প্রার্থী করার পর থেকে এ নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী সূত্রে জানা গেছে, এ নিয়ে দলের ভেতরে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের...
১৬ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়
১৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়।
৪২ মিনিট আগে