কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়া শহরের মিলপাড়া এলাকায় সাত বছরের এক শিশুকন্যার রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শিশুটিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শিশুটির মৃত্যু নিয়ে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে নাকি আত্মহত্যা করেছে—এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছুই বলতে পারেননি শিশুটির বাবা-মা।
নিহত শিশু কুষ্টিয়া পৌরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব মিলপাড়া এলাকার রুবেল আলীর মেয়ে। শিশুটি আলাউদ্দিন আহমেদ একাডেমি স্কুলের প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবা মাছ ব্যবসায়ী।
নিহত শিশুর মা ইমা খাতুন বলেন, ‘প্রতিদিন বিকেলে আমার মেয়ে খেলা শেষে মাগরিবের আজানের সময় বাড়ি ফিরে আসে। কিন্তু (শনিবার) সন্ধ্যা পার হয়ে গেলেও মেয়ে বাড়ি আসেনি। তাকে আশপাশের অনেক জায়গায় খোঁজ করেও পাওয়া যায়নি। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করার পর রাত ৭টার দিকে বাসার টিনশেডের ঘরে গিয়ে দেখি ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অচেতন অবস্থায় মাটিতে পড়ে আছে। আমার মেয়ের এ কী হলো বুঝতে পারছি না। এতটুকু ছোট শিশু আত্মহত্যা করবে কেন? আমার মেয়ে আত্মহত্যা করার মেয়ে না।’
নিহতের বাবা রুবেল আলী বলেন, ‘আমি বাড়ির বাইরে ছিলাম। ফোন পেয়ে বাড়ি এসে দেখি আমার মেয়ে মৃত। ঘরের মধ্যে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় মেঝেতে পড়ে ছিল। স্থানীয়রা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আমার মেয়েকে কেউ হত্যা করেছে, নাকি মেয়ে আমার আত্মহত্যা করেছে তা বুঝতে পারছি না। আমার মেয়ে আত্মহত্যা করবে কেন? সে তো আত্মহত্যা কী তাই-ই বোঝে না।’
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) আশরাফুল আলম জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটির মৃত্যু হয়। ধারণা করা হচ্ছে, গলায় ফাঁসে মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের রিপোর্ট পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।
১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কিশোর কুমার ঘোষ বলেন, ‘বিষয়টি কী ঘটেছে তা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। তবে শিশুর মৃত্যু রহস্যজনক মনে হচ্ছে।’
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাব্বিরুল আলম জানান, আইনি প্রক্রিয়া শেষে শিশুটির মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাতে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে গলায় ফাঁসে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।
কুষ্টিয়া শহরের মিলপাড়া এলাকায় সাত বছরের এক শিশুকন্যার রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শিশুটিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শিশুটির মৃত্যু নিয়ে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে নাকি আত্মহত্যা করেছে—এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছুই বলতে পারেননি শিশুটির বাবা-মা।
নিহত শিশু কুষ্টিয়া পৌরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব মিলপাড়া এলাকার রুবেল আলীর মেয়ে। শিশুটি আলাউদ্দিন আহমেদ একাডেমি স্কুলের প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবা মাছ ব্যবসায়ী।
নিহত শিশুর মা ইমা খাতুন বলেন, ‘প্রতিদিন বিকেলে আমার মেয়ে খেলা শেষে মাগরিবের আজানের সময় বাড়ি ফিরে আসে। কিন্তু (শনিবার) সন্ধ্যা পার হয়ে গেলেও মেয়ে বাড়ি আসেনি। তাকে আশপাশের অনেক জায়গায় খোঁজ করেও পাওয়া যায়নি। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করার পর রাত ৭টার দিকে বাসার টিনশেডের ঘরে গিয়ে দেখি ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অচেতন অবস্থায় মাটিতে পড়ে আছে। আমার মেয়ের এ কী হলো বুঝতে পারছি না। এতটুকু ছোট শিশু আত্মহত্যা করবে কেন? আমার মেয়ে আত্মহত্যা করার মেয়ে না।’
নিহতের বাবা রুবেল আলী বলেন, ‘আমি বাড়ির বাইরে ছিলাম। ফোন পেয়ে বাড়ি এসে দেখি আমার মেয়ে মৃত। ঘরের মধ্যে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় মেঝেতে পড়ে ছিল। স্থানীয়রা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আমার মেয়েকে কেউ হত্যা করেছে, নাকি মেয়ে আমার আত্মহত্যা করেছে তা বুঝতে পারছি না। আমার মেয়ে আত্মহত্যা করবে কেন? সে তো আত্মহত্যা কী তাই-ই বোঝে না।’
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) আশরাফুল আলম জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটির মৃত্যু হয়। ধারণা করা হচ্ছে, গলায় ফাঁসে মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের রিপোর্ট পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।
১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কিশোর কুমার ঘোষ বলেন, ‘বিষয়টি কী ঘটেছে তা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। তবে শিশুর মৃত্যু রহস্যজনক মনে হচ্ছে।’
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাব্বিরুল আলম জানান, আইনি প্রক্রিয়া শেষে শিশুটির মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাতে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে গলায় ফাঁসে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে তাজিয়া বেগম নামে এক বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাত ১০ টার দিকে রামগঞ্জ উপজেলার চন্ডীপুর ইউনিয়নের কালুপুর গ্রামের ক্বারী সাহেবের বাড়িতে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তবে কে বা কারা ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা কেউ বলতে পারেনি। নিহত তাজিয়া বেগম ক্বারী সাহেবের বাড়ির আব্দুল
৯ মিনিট আগেচাঁদাবাজির অভিযোগে আওয়ামী লীগের খুলনার ৩১ নম্বর ওয়ার্ড শাখার সাধারণ সম্পাদিকা ও সংরক্ষিত ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর রেকসোনা কালাম লিলিকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
১১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতার জন্য সাবেক সিটি মেয়র ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) চেয়ারম্যানদের দায়ী করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে নগরীর বির্জাখাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের
১৫ মিনিট আগেচাঁদপুরের হাজীগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুটি অবৈধ অস্ত্র, এ্যামোনিশন এবং স্থানীয়ভাবে তৈরি হাত বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ মে) বিকেলে উপজেলার বলাখাল নামক স্থান থেকে এসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। সন্ধ্যায় এসব তথ্য নিশ্চিত করেন চাঁদপুর সদর আর্মি ক্যাম্পের অপারেশনাল অফিসার লেফটেন্যান্ট জাবিদ হাসান।
২২ মিনিট আগে