চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) আরশাফুল আলমের কাছে সম্প্রতি এক রোগীর স্বজন জানতে চেয়েছিলেন, ‘হাসপাতালে কোনো এমবিবিএস চিকিৎসক দায়িত্বে আছেন কি না। এই প্রশ্ন শুনে ক্ষিপ্ত হন আরএমও আরশাফুল। রোগীর স্বজনকে তিনি বলেন, ‘আমি দায়িত্বে থাকতে চিকিৎসকের সংকট হবে না।’
এদিকে আরএমও আরশাফুল আলম টানা ১৪ দিন ধরে হাসপাতালে আসছেন না। নেননি ছুটিও। কারণ দর্শানোর নোটিশও গ্রহণ করেননি। ডাকযোগে নোটিশ পাঠানো হলেও জবাব দেননি। হাসপাতালের কর্মকর্তারা মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলেও কল ধরছেন না তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগদানের পর থেকে কয়েকবার ছুটি নিয়েছেন আরশাফুল আলম। যোগদানের পর রোগীও দেখতেন না। তবে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নতুন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. সাফিউল্লাহ নেওয়াজ তাঁকে দায়িত্ব দেওয়ার পর তিনি রোগী দেখছিলেন। কিন্তু হঠাৎ তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত আছেন। নার্স ও কর্মচারীদের সঙ্গে আরএমও আরশাফুল আলম খারাপ ব্যবহার করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত ২ মে থেকে হাসপাতালে আসেন না আরএমও আরশাফুল আলম। নেননি কোনো কোনো ছুটি। তাঁর সঙ্গে প্রতিদিন যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া পাচ্ছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আরশাফুল আলমকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েও কোনো জবাব পায়নি তারা।
আরএমও হাসপাতালে এসে গোপনে হাজিরা খাতায় সই করতে পারেন বলে কথিত রয়েছে। তাই হাজিরা খাতা রাখা হয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. সাফিউল্লাহ নেওয়াজের হেফাজতে।
এদিকে অনেক দিন ধরে আরএমও আরশাফুল আলম অনুপস্থিত থাকায় মেডিকেল অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান সুজনকে ভারপ্রাপ্ত আরএমওর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে কল করা হলেও ধরেননি আরএমও আরশাফুল আলম।
জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. সাফিউল্লাহ নেওয়াজ বলেন, ‘২ মে থেকে হাসপাতালে আসছেন না আরএমও আরশাফুল আলম। আমরা যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি সাড়া দিচ্ছেন না। এ কারণে তাঁকে ১২ তারিখে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়। তিনি এর জবাব দেননি। এরপর তাঁকে ডাকযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত তিনি এটিরও জবাব দেননি। হাসপাতাল পরিচালনার স্বার্থে সিভিল সার্জনের সঙ্গে আলোচনা করে সুজনকে ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গার সিভিল সার্জন সাজ্জাৎ হোসেন বলেন, ‘এমন সমস্যা হলে সেখানকার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। তিনি না পারলে আমাকে লিখিতভাবে জানাবেন। তখন আমি ব্যবস্থা নেব।’
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) আরশাফুল আলমের কাছে সম্প্রতি এক রোগীর স্বজন জানতে চেয়েছিলেন, ‘হাসপাতালে কোনো এমবিবিএস চিকিৎসক দায়িত্বে আছেন কি না। এই প্রশ্ন শুনে ক্ষিপ্ত হন আরএমও আরশাফুল। রোগীর স্বজনকে তিনি বলেন, ‘আমি দায়িত্বে থাকতে চিকিৎসকের সংকট হবে না।’
এদিকে আরএমও আরশাফুল আলম টানা ১৪ দিন ধরে হাসপাতালে আসছেন না। নেননি ছুটিও। কারণ দর্শানোর নোটিশও গ্রহণ করেননি। ডাকযোগে নোটিশ পাঠানো হলেও জবাব দেননি। হাসপাতালের কর্মকর্তারা মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলেও কল ধরছেন না তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগদানের পর থেকে কয়েকবার ছুটি নিয়েছেন আরশাফুল আলম। যোগদানের পর রোগীও দেখতেন না। তবে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নতুন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. সাফিউল্লাহ নেওয়াজ তাঁকে দায়িত্ব দেওয়ার পর তিনি রোগী দেখছিলেন। কিন্তু হঠাৎ তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত আছেন। নার্স ও কর্মচারীদের সঙ্গে আরএমও আরশাফুল আলম খারাপ ব্যবহার করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত ২ মে থেকে হাসপাতালে আসেন না আরএমও আরশাফুল আলম। নেননি কোনো কোনো ছুটি। তাঁর সঙ্গে প্রতিদিন যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া পাচ্ছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আরশাফুল আলমকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েও কোনো জবাব পায়নি তারা।
আরএমও হাসপাতালে এসে গোপনে হাজিরা খাতায় সই করতে পারেন বলে কথিত রয়েছে। তাই হাজিরা খাতা রাখা হয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. সাফিউল্লাহ নেওয়াজের হেফাজতে।
এদিকে অনেক দিন ধরে আরএমও আরশাফুল আলম অনুপস্থিত থাকায় মেডিকেল অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান সুজনকে ভারপ্রাপ্ত আরএমওর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে কল করা হলেও ধরেননি আরএমও আরশাফুল আলম।
জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. সাফিউল্লাহ নেওয়াজ বলেন, ‘২ মে থেকে হাসপাতালে আসছেন না আরএমও আরশাফুল আলম। আমরা যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি সাড়া দিচ্ছেন না। এ কারণে তাঁকে ১২ তারিখে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়। তিনি এর জবাব দেননি। এরপর তাঁকে ডাকযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত তিনি এটিরও জবাব দেননি। হাসপাতাল পরিচালনার স্বার্থে সিভিল সার্জনের সঙ্গে আলোচনা করে সুজনকে ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গার সিভিল সার্জন সাজ্জাৎ হোসেন বলেন, ‘এমন সমস্যা হলে সেখানকার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। তিনি না পারলে আমাকে লিখিতভাবে জানাবেন। তখন আমি ব্যবস্থা নেব।’
মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলায় একটি চা-বাগানের নালা থেকে রামবচন গোয়ালা নামের এক চা-শ্রমিকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগেঘটনা সম্পর্কে জামাল মার্কেটের ম্যানেজার তরিকুল ইসলাম বলেন, মদিনা রেস্টুরেন্টে কোনো অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা ছিল না। হোটেলমালিককে কয়েক দফা নিষেধ করা হলেও অনিরাপদভাবে রাস্তার পাশে গ্যাস সিলিন্ডারের চুলা বসিয়ে রান্নার কাজ করা হতো। আগুন লাগার পর স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আধা ঘণ্টার মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে...
১৯ মিনিট আগেজানা গেছে, ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের জেরে জারি করা ১৪৪ ধারা বহাল থাকলেও বেলা ১১টার দিকে অবরোধকারীরা উপজেলার খাদ্যগুদামের সামনে জড়ো হয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় দোকানপাটে অগ্নিসংযোগও করা হয়। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে বিক্ষোভকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও সশস্ত্র...
২৬ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় সাপে কাটা ছয়জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজন প্রমাণস্বরূপ বিষধর সাপও নিয়ে হাসপাতালে চলে আসেন।
২৮ মিনিট আগে