খুলনা প্রতিনিধি
আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে খুলনার সোনাডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর সভা বন্ধ করে দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তা। আজ শনিবার বিকেলের দিকে নগরীর গল্লামারী মোড়ে কর্মিসভাটি সভা হওয়ার কথা ছিল।
এর আগে শহরের গল্লামারী মোড়ে কর্মিসভা আয়োজনের জন্য সড়কের একপাশ বন্ধ করে দিয়ে সেখানে স্টেজ ও প্যান্ডেল তৈরি করা হয়। খবর পেয়ে নির্বাচন কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে গিয়ে এই আয়োজন বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করেন। পরে আওয়ামী লীগ নেতারা চেয়ারসহ অন্যান্য মালামাল সরিয়ে নিতে শুরু করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নগরীর সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সন্ধ্যায় নগরীর গল্লামারী মোড়ে কর্মিসভা ছিল। সেখানে সংসদ সদস্য এবং সিটি মেয়রের উপস্থিত থাকার কথা ছিল। দুপুরে সোনাডাঙ্গা থানার ওসি ফোন করে জানিয়েছেন এটি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের শামিল। বিষয়টি জানতে পেরে কর্মিসভা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রাস্তা থেকে চেয়ার টেবিলসহ অন্যান্য জিনিসপত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশা বলেন, ‘পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী শনিবার সন্ধ্যার পর গল্লামারী মোড়ে থানা আওয়ামী লীগের কর্মী সভা হওয়ার কথা ছিল। আমরা ফুটপাতসহ সড়ক একপাশে এই আয়োজন করি। এটা নির্বাচনী আচরণবিধির লঙ্ঘন, এটা আমাদের জানা ছিল না। বিষয়টি জানার পর সিটি মেয়রের নির্দেশে সভা বন্ধ এবং মালামাল সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।’
কেসিসি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সড়ক বন্ধ করে নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনা নির্বাচনী আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ ছাড়া আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু আগে এ ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করাও নিষেধ রয়েছে। বিষয়টি আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীকে জানালে তিনি উদ্যোগী হয়ে সভা বন্ধের নির্দেশ দেন।’
আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে খুলনার সোনাডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর সভা বন্ধ করে দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তা। আজ শনিবার বিকেলের দিকে নগরীর গল্লামারী মোড়ে কর্মিসভাটি সভা হওয়ার কথা ছিল।
এর আগে শহরের গল্লামারী মোড়ে কর্মিসভা আয়োজনের জন্য সড়কের একপাশ বন্ধ করে দিয়ে সেখানে স্টেজ ও প্যান্ডেল তৈরি করা হয়। খবর পেয়ে নির্বাচন কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে গিয়ে এই আয়োজন বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করেন। পরে আওয়ামী লীগ নেতারা চেয়ারসহ অন্যান্য মালামাল সরিয়ে নিতে শুরু করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নগরীর সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সন্ধ্যায় নগরীর গল্লামারী মোড়ে কর্মিসভা ছিল। সেখানে সংসদ সদস্য এবং সিটি মেয়রের উপস্থিত থাকার কথা ছিল। দুপুরে সোনাডাঙ্গা থানার ওসি ফোন করে জানিয়েছেন এটি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের শামিল। বিষয়টি জানতে পেরে কর্মিসভা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রাস্তা থেকে চেয়ার টেবিলসহ অন্যান্য জিনিসপত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশা বলেন, ‘পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী শনিবার সন্ধ্যার পর গল্লামারী মোড়ে থানা আওয়ামী লীগের কর্মী সভা হওয়ার কথা ছিল। আমরা ফুটপাতসহ সড়ক একপাশে এই আয়োজন করি। এটা নির্বাচনী আচরণবিধির লঙ্ঘন, এটা আমাদের জানা ছিল না। বিষয়টি জানার পর সিটি মেয়রের নির্দেশে সভা বন্ধ এবং মালামাল সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।’
কেসিসি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সড়ক বন্ধ করে নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনা নির্বাচনী আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ ছাড়া আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু আগে এ ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করাও নিষেধ রয়েছে। বিষয়টি আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীকে জানালে তিনি উদ্যোগী হয়ে সভা বন্ধের নির্দেশ দেন।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩৫ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩৯ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১ ঘণ্টা আগে