শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে নাশকতার দুই মামলায় বিএনপি-জামায়াতের সাড়ে ৩ শতাধিক নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৪০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এদিকে মামলার দায়েরের পর আত্মগোপনে চলে গেছেন বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা।
শ্যামনগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আরিফ হোসেন নাশকতার দুই মামলায় ৪০ জনকে গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় জানা গেছে, গত ২৮ অক্টোবর রাতে উপজেলার কাশিমাড়ীর বল্লারটোপ এলাকায় নাশকতার পরিকল্পনাসহ ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে প্রথম মামলা করা হয়। শ্যামনগর থানার উপপরিদর্শক অমিত কুমার মন্ডলের দায়ের করা মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ২৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১৫০-১৬০ জনকে আসামি করা হয়। ১২ জনকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় বিস্ফোরিত ককটেলের অংশ, জালের কাটি, বাঁশের লাঠি ও পেট্রল বোমা এবং পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের জুতা উদ্ধারের জব্দ করা হয়। এ মামলায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা জামায়াতের আমির ও সেক্রেটারিসহ শীর্ষ নেতাকে আসামি করা হয়।
এ ছাড়া গত ২ নভেম্বর নাশকতার পরিকল্পনাসহ ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে উপপরিদর্শক মোমরেজ আলী মোল্যা বাদী হয়ে দ্বিতীয় মামলা করেন। ঘটনাস্থল থেকে পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়ে আরও পাঁচজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১৭০-১৮০ জনকে ওই মামলায় আসামি করা হয়। এ সময় জালের কাঠি, বিস্ফোরিত ককটেলের জর্দার কৌটার টুকরো, স্প্রাইটের বোতলে পেট্রোলযুক্ত বোমা উদ্ধার করা হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
উপজেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, ‘নাশকতার মামলায় দায়েরের পর থেকে আতঙ্কে রয়েছে প্রতিটি নেতা-কর্মী। অজ্ঞাত আসামি হিসেবে গ্রেপ্তারের শঙ্কায় নেতা-কার্মী এমনকি সমর্থকেরা পর্যন্ত এলাকা ছেড়ে বাইরে ঘুরছেন।’
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে নাশকতার দুই মামলায় বিএনপি-জামায়াতের সাড়ে ৩ শতাধিক নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৪০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এদিকে মামলার দায়েরের পর আত্মগোপনে চলে গেছেন বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা।
শ্যামনগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আরিফ হোসেন নাশকতার দুই মামলায় ৪০ জনকে গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় জানা গেছে, গত ২৮ অক্টোবর রাতে উপজেলার কাশিমাড়ীর বল্লারটোপ এলাকায় নাশকতার পরিকল্পনাসহ ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে প্রথম মামলা করা হয়। শ্যামনগর থানার উপপরিদর্শক অমিত কুমার মন্ডলের দায়ের করা মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ২৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১৫০-১৬০ জনকে আসামি করা হয়। ১২ জনকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় বিস্ফোরিত ককটেলের অংশ, জালের কাটি, বাঁশের লাঠি ও পেট্রল বোমা এবং পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের জুতা উদ্ধারের জব্দ করা হয়। এ মামলায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা জামায়াতের আমির ও সেক্রেটারিসহ শীর্ষ নেতাকে আসামি করা হয়।
এ ছাড়া গত ২ নভেম্বর নাশকতার পরিকল্পনাসহ ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে উপপরিদর্শক মোমরেজ আলী মোল্যা বাদী হয়ে দ্বিতীয় মামলা করেন। ঘটনাস্থল থেকে পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়ে আরও পাঁচজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১৭০-১৮০ জনকে ওই মামলায় আসামি করা হয়। এ সময় জালের কাঠি, বিস্ফোরিত ককটেলের জর্দার কৌটার টুকরো, স্প্রাইটের বোতলে পেট্রোলযুক্ত বোমা উদ্ধার করা হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
উপজেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, ‘নাশকতার মামলায় দায়েরের পর থেকে আতঙ্কে রয়েছে প্রতিটি নেতা-কর্মী। অজ্ঞাত আসামি হিসেবে গ্রেপ্তারের শঙ্কায় নেতা-কার্মী এমনকি সমর্থকেরা পর্যন্ত এলাকা ছেড়ে বাইরে ঘুরছেন।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে