প্রতিনিধি
কুমারখালী (কুষ্টিয়া): আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের সমর্থক দুই পক্ষের বিরোধের জেরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গ্রামে পুলিশ নেমেছে। এরই মধ্যে অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। আটক আতঙ্কে গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে দুই শতাধিক পরিবারের পুরুষ। ঘটনাটি ঘটেছে কুমারখালী উপজেলার নন্দনালপুর ইউনিয়নের দড়িকমলপুর ব্রিজ এলাকায়।
আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিন গেলে নারীরা জানান, প্রায় তিন বছর আগে সাবেক ইউপি মেম্বার আতর আলী বিশ্বাস ও বর্তমান মেম্বার ওয়াদুদ শেখ একই গ্রুপে ছিলেন। কয়েক বছর আগে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই মেম্বার আলাদা হয়ে যায়। এরপর থেকেই যেকোনো তুচ্ছ ঘটনায় শেখ ও বিশ্বাস গ্রুপের সমর্থকরা ঘন ঘন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছেন।
এরই জেরে গত ১৭ মে শেখ গ্রুপের হাসান খন্দকারকে (৭০) পিটিয়ে রক্তাক্ত করেন বিশ্বাস গ্রুপের আলামিন, আনোয়ারসহ পাঁচজন। এ নিয়ে থানায় শেখ গ্রুপের পক্ষে একটি মামলা করা হয়। এরপর থেকেই দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে দুই গ্রুপ ওই গ্রামের ব্রিজ এলাকায় দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মুখোমুখি হয়। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুই গ্রুপকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। ততক্ষণে বিশ্বাস গ্রুপের সমর্থকরা শেখ গ্রুপের খন্দকার আশরাফ, তোফাজ্জেল, আশরাফ, মোফাজ্জেল, চুন্নুর ঘরে ইট পাটকেল নিক্ষেপ ও ভাঙচুর চালায়।
এ বিষয়ে শেখ সমর্থিত খন্দকার আশরাফের স্ত্রী বলেন, বেশ কয়েক দিন ধরে দুই পক্ষের উত্তেজনা চলছিল। এরই জেরে শুক্রবার রাতে বিশ্বাস গ্রুপের লোকজন আমাদের বাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং ঘরের বেড়া ভাঙচুর করে। তিনি বলেন, সব সময় পুলিশ ঘোরাফেরা করছে। পুলিশের ভয়ে এলাকার অনেক পরিবারের পুরুষ পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নারী বলেন, বাড়িতে কোনো পুরুষ মানুষ নেই। সব সময় ভয়ে থাকি। এর ওপর পুলিশ এসে ঝামেলা করছে।
বিশ্বাস সমর্থক গ্রুপের আলামিনের স্ত্রী বলেন, যেকোনো ঘটনা ঘটলেই বিশ্বাস গ্রুপের আতর মেম্বারের দোষ হয়। প্রতিপক্ষরা এসে বাড়িতে ভাঙচুর চালায়। পথেঘাটে আমাদের লোকজন পেলে ওরা মারধর করে। তিনি আরও বলেন, এলাকায় এখন কোনো পুরুষ মানুষ নাই, বাজার নাই। খাওয়া দাওয়া খুব কষ্ট হচ্ছে। রাত নেই, দিন নেই, সব সময় পুলিশ আসে। বাড়ির পুরুষ মানুষ খোঁজে।
এ বিষয়ে কুমারখালী থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, কী নিয়ে দুই পক্ষ মারামারি করে, তা তারা নিজেরাই জানে না। যেকোনো বিষয় নিয়েই বিশ্বাস ও শেখ গ্রুপ লাঠি, ঢাল, সরকি নিয়ে মাঠে নামে। আগের ঘটনায় শেখ গ্রুপ একটি মামলা করেছে। এরপর শুক্রবার রাতে দুই গ্রুপ মুখোমুখি হলে পুলিশ খবর পেয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তবে পুলিশ কাউকে হয়রানি করছে না।
কুমারখালী (কুষ্টিয়া): আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের সমর্থক দুই পক্ষের বিরোধের জেরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গ্রামে পুলিশ নেমেছে। এরই মধ্যে অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। আটক আতঙ্কে গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে দুই শতাধিক পরিবারের পুরুষ। ঘটনাটি ঘটেছে কুমারখালী উপজেলার নন্দনালপুর ইউনিয়নের দড়িকমলপুর ব্রিজ এলাকায়।
আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিন গেলে নারীরা জানান, প্রায় তিন বছর আগে সাবেক ইউপি মেম্বার আতর আলী বিশ্বাস ও বর্তমান মেম্বার ওয়াদুদ শেখ একই গ্রুপে ছিলেন। কয়েক বছর আগে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই মেম্বার আলাদা হয়ে যায়। এরপর থেকেই যেকোনো তুচ্ছ ঘটনায় শেখ ও বিশ্বাস গ্রুপের সমর্থকরা ঘন ঘন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছেন।
এরই জেরে গত ১৭ মে শেখ গ্রুপের হাসান খন্দকারকে (৭০) পিটিয়ে রক্তাক্ত করেন বিশ্বাস গ্রুপের আলামিন, আনোয়ারসহ পাঁচজন। এ নিয়ে থানায় শেখ গ্রুপের পক্ষে একটি মামলা করা হয়। এরপর থেকেই দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে দুই গ্রুপ ওই গ্রামের ব্রিজ এলাকায় দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মুখোমুখি হয়। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুই গ্রুপকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। ততক্ষণে বিশ্বাস গ্রুপের সমর্থকরা শেখ গ্রুপের খন্দকার আশরাফ, তোফাজ্জেল, আশরাফ, মোফাজ্জেল, চুন্নুর ঘরে ইট পাটকেল নিক্ষেপ ও ভাঙচুর চালায়।
এ বিষয়ে শেখ সমর্থিত খন্দকার আশরাফের স্ত্রী বলেন, বেশ কয়েক দিন ধরে দুই পক্ষের উত্তেজনা চলছিল। এরই জেরে শুক্রবার রাতে বিশ্বাস গ্রুপের লোকজন আমাদের বাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং ঘরের বেড়া ভাঙচুর করে। তিনি বলেন, সব সময় পুলিশ ঘোরাফেরা করছে। পুলিশের ভয়ে এলাকার অনেক পরিবারের পুরুষ পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নারী বলেন, বাড়িতে কোনো পুরুষ মানুষ নেই। সব সময় ভয়ে থাকি। এর ওপর পুলিশ এসে ঝামেলা করছে।
বিশ্বাস সমর্থক গ্রুপের আলামিনের স্ত্রী বলেন, যেকোনো ঘটনা ঘটলেই বিশ্বাস গ্রুপের আতর মেম্বারের দোষ হয়। প্রতিপক্ষরা এসে বাড়িতে ভাঙচুর চালায়। পথেঘাটে আমাদের লোকজন পেলে ওরা মারধর করে। তিনি আরও বলেন, এলাকায় এখন কোনো পুরুষ মানুষ নাই, বাজার নাই। খাওয়া দাওয়া খুব কষ্ট হচ্ছে। রাত নেই, দিন নেই, সব সময় পুলিশ আসে। বাড়ির পুরুষ মানুষ খোঁজে।
এ বিষয়ে কুমারখালী থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, কী নিয়ে দুই পক্ষ মারামারি করে, তা তারা নিজেরাই জানে না। যেকোনো বিষয় নিয়েই বিশ্বাস ও শেখ গ্রুপ লাঠি, ঢাল, সরকি নিয়ে মাঠে নামে। আগের ঘটনায় শেখ গ্রুপ একটি মামলা করেছে। এরপর শুক্রবার রাতে দুই গ্রুপ মুখোমুখি হলে পুলিশ খবর পেয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তবে পুলিশ কাউকে হয়রানি করছে না।
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক ছাত্রীকে (১১) ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার সকালে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পরিবারসহ স্থানীয়রা বিদ্যালয়ে গিয়ে ওই শিক্ষকের বিচারের দাবিতে হট্টগোল শুরু করেন।
২ মিনিট আগেচাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভা এলাকায় সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১৩) দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মামলা হলে সোমবার (৫ মে) দিবাগত রাতে অভিযুক্ত তিন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৬ মে) বিকেলে তাঁদেরকে চাঁদপুর আদালতে সোপর্দ করে মতলব উত্তর থানা পুলিশ।
৫ মিনিট আগেচৌগাছায় আসামি ধরতে গিয়ে ওসিসহ পুলিশের সাত সদস্য হামলার শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার মাকাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে প্রকাশ্যে আপন দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা মামলার ১৫ আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুরে কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ ছুমিয়া খানমের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন। জামিন পাওয়ার পর আদালত চত্বরেই আসামিরা উপস্থিত বাদীপক্ষের লোকজনকে
১ ঘণ্টা আগে