প্রতিনিধি
খুলনা: খুলনা বিভাগে ছড়িয়ে পড়ছে ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা বিভাগে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে বিভাগে নতুন করে শনাক্ত হয়েছে ৯১৭ জন।
এর আগে গতকাল বুধবার বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩২ জনের মৃত্যু এবং ৯০৩ জন নতুন রোগী শনাক্তের কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য বিভাগ।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জেলাভিত্তিক করোনা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, খুলনায় ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হয়েছে ২৬০ জন। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৮৬৭ জনের। শনাক্তের হার ২৯ শতাংশ। জেলার কোন অধিবাসী মারা না গেলেও তিনটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৬ জন। এর মধ্যে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১, খুলনা জেনারেল হাসপাতালে ২ জন এবং খুলনা বেসরকারি গাজি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ জন রয়েছে। মৃত প্রত্যেকেই অন্য জেলার বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে কুষ্টিয়ায় সর্বোচ্চ সাতজন, যশোরে পাঁচজন, ঝিনাইদহে তিনজন, চুয়াডাঙ্গায় দুজন, সাতক্ষীরায় দুজন এবং মেহেরপুরে একজন মারা গেছেন।
করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৪৮ হাজার ৭৯৫ জন। আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯১৬ জনে। এ সময় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৫ হাজার ৬৭৬ জন। বাগেরহাটে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪২ জনের। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ৭৯৪ জনের। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৩ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৩৪ জন।
এ ছাড়া সাতক্ষীরায় ৬৭ জন, যশোরে ১৯১ জন, নড়াইলে ৫২ জন, মাগুরায় ৫ জন, ঝিনাইদহে ৭৩ জন, কুষ্টিয়ায় ১৩৯ জন, মেহেরপুরে ৪৭ জন এবং চুয়াডাঙ্গায় ৪১ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে।
জেলায় এ পর্যন্ত মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৩ হাজার ৮২৯ জনের। মারা গেছেন ২২৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ২৮৪ জন।
এ ব্যাপারে খুলনা মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মেহেদি নেওয়াজ বলেন, করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীদের যে সমস্ত উপসর্গ থাকে বর্তমানে অধিকাংশ রোগীর অবস্থা সেই রকম। করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্টে গ্রাম পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ার কারণেই করোনার এই আগ্রাসী রূপ।
অপরদিকে খুলনা সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন প্রতিদিন যে রোগী ভর্তি হচ্ছে তা পর্যবেক্ষণ করে মনে হচ্ছে ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। তবে করোনা আক্রান্তদের নমুনা পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না।
খুলনা করোনা সংক্রমণরোধ গত মঙ্গলবার থেকে খুলনায় কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। আগামী ২৮ জুন পর্যন্ত লকডাউন থাকবে।
এদিকে খুলনা বিভাগের শহরসহ গ্রাম পর্যায়ে করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন চিকিৎসকেরা। এমন শঙ্কা প্রকাশ করেছেন চিকিৎসকেরা। যে কারণে করোনার এমন আগ্রাসী রূপ ধারণ করেছে। প্রতিদিনই আর বাড়ছে মৃত্যু। খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ।
খুলনা: খুলনা বিভাগে ছড়িয়ে পড়ছে ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা বিভাগে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে বিভাগে নতুন করে শনাক্ত হয়েছে ৯১৭ জন।
এর আগে গতকাল বুধবার বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩২ জনের মৃত্যু এবং ৯০৩ জন নতুন রোগী শনাক্তের কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য বিভাগ।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জেলাভিত্তিক করোনা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, খুলনায় ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হয়েছে ২৬০ জন। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৮৬৭ জনের। শনাক্তের হার ২৯ শতাংশ। জেলার কোন অধিবাসী মারা না গেলেও তিনটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৬ জন। এর মধ্যে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১, খুলনা জেনারেল হাসপাতালে ২ জন এবং খুলনা বেসরকারি গাজি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ জন রয়েছে। মৃত প্রত্যেকেই অন্য জেলার বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে কুষ্টিয়ায় সর্বোচ্চ সাতজন, যশোরে পাঁচজন, ঝিনাইদহে তিনজন, চুয়াডাঙ্গায় দুজন, সাতক্ষীরায় দুজন এবং মেহেরপুরে একজন মারা গেছেন।
করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৪৮ হাজার ৭৯৫ জন। আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯১৬ জনে। এ সময় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৫ হাজার ৬৭৬ জন। বাগেরহাটে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪২ জনের। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ৭৯৪ জনের। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৩ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৩৪ জন।
এ ছাড়া সাতক্ষীরায় ৬৭ জন, যশোরে ১৯১ জন, নড়াইলে ৫২ জন, মাগুরায় ৫ জন, ঝিনাইদহে ৭৩ জন, কুষ্টিয়ায় ১৩৯ জন, মেহেরপুরে ৪৭ জন এবং চুয়াডাঙ্গায় ৪১ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে।
জেলায় এ পর্যন্ত মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৩ হাজার ৮২৯ জনের। মারা গেছেন ২২৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ২৮৪ জন।
এ ব্যাপারে খুলনা মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মেহেদি নেওয়াজ বলেন, করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীদের যে সমস্ত উপসর্গ থাকে বর্তমানে অধিকাংশ রোগীর অবস্থা সেই রকম। করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্টে গ্রাম পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ার কারণেই করোনার এই আগ্রাসী রূপ।
অপরদিকে খুলনা সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন প্রতিদিন যে রোগী ভর্তি হচ্ছে তা পর্যবেক্ষণ করে মনে হচ্ছে ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। তবে করোনা আক্রান্তদের নমুনা পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না।
খুলনা করোনা সংক্রমণরোধ গত মঙ্গলবার থেকে খুলনায় কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। আগামী ২৮ জুন পর্যন্ত লকডাউন থাকবে।
এদিকে খুলনা বিভাগের শহরসহ গ্রাম পর্যায়ে করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন চিকিৎসকেরা। এমন শঙ্কা প্রকাশ করেছেন চিকিৎসকেরা। যে কারণে করোনার এমন আগ্রাসী রূপ ধারণ করেছে। প্রতিদিনই আর বাড়ছে মৃত্যু। খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় একটি কাঁঠালের জন্য ভাবি শোভা বেগমকে (৩৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দেবর রাকিব (২৮) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২২ জুন) দুপুরে তাঁকে মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ হাজির করা হলে বিচারক রাহুল দে ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করে
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর রামপুরা এলাকায় পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) লিমিটেডের গুরুত্বপূর্ণ সাবস্টেশনে বৈদ্যুতিক গোলযোগ দেখা দিয়েছে। এর জেরে রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। আজ রোববার রাত ১০টার দিকে এই গোলযোগের সূত্রপাত হয়। ঘটনার পরপরই বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) নিয়মিত শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনবিমা সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্রকৌশল বিভাগের সেমিনার রুমে বিমা কোম্পানি জেনিথ ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্সের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কর্তৃপক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগে