শরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
পূর্ব সুন্দরবনে মধুর আহরণের ভরা মৌসুমে পাস দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে বন বিভাগ। মৌয়ালেরা বনে হরিণ শিকার করেন এমন অভিযোগে বন বিভাগের এই সিদ্ধান্ত।
এ নিয়ে শরণখোলার সোনাতলা গ্রামের মৌয়াল নূর ইসলাম, বগী গ্রামের মাহবুব হাওলাদার, চালিতাবুনিয়া গ্রামের মৌয়াল মোতালেব হাওলাদার উত্তর সাউথখালী গ্রামের রফিকুল ইসলাম, বকুলতলা গ্রামের হাকিম হাওলাদারসহ বেশ কয়েকজন মৌয়ালের কথা হয়। তাঁরা ক্ষোভ ও হতাশার সঙ্গে জানান, গত ১ এপ্রিল বন বিভাগ সুন্দরবনে মধু সংগ্রহের পাস দেয়। এ বছর সুন্দরবনে মধুর সংকট দেখা দিয়েছে। এপ্রিল মাসজুড়ে মৌয়ালরা অল্প পরিমাণে মধু পেয়েছে। এরপরও পাস পেলে মৌসুমের পুরোটা সময় বনে বনে ঘুরে আরও কিছু মধু সংগ্রহ করা যেতো। কিন্তু বন বিভাগ হঠাৎ করে গত ২৯ এপ্রিল থেকে পাস বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে মৌয়ালদের লোকসানের বোঝা আরও বেড়েছে বলে জানান মৌয়ালরা।
জানা গেছে, সাধারণত ৩০ মে পর্যন্ত সুন্দরবনে মধু আহরণের মৌসুম থাকে।
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের শরণখোলা ফরেস্ট স্টেশন কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, মৌসুম শেষের আগেই মধুর পাস দেওয়া বন্ধ করা হয়েছে। এ বছর এ পর্যন্ত শরণখোলা রেঞ্জে ৪৬৩ কুইন্টাল বা ৫১ টন মধু ও ১৩৯ কুইন্টাল বা ১৫ টন মোম আহরিত হয়েছে। এতে বন বিভাগের রাজস্ব আয় হয়েছে ১২ লাখ ৪ হাজার ৬৩৬ টাকা। এ বছর সুন্দরবনে মৌমাছি আগের মতো চাক বানায়নি। তাই মৌয়ালেরা মধু কম পেয়েছেন বলে জানান এই স্টেশন কর্মকর্তা।
পাস বন্ধের বিষয়ে জানতে চাইলে পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘মৌয়ালেরা মধুর পাস নিয়ে হরিণ শিকার করেন। সম্প্রতি চাঁদপাই রেঞ্জ এলাকা থেকে হরিণ ধরার ফাঁদসহ আট মৌয়ালকে আটক করা হয়। মৌয়ালেরা যাতে হরিণ শিকার করতে না পারে সে লক্ষ্যে সুন্দরবনে মধু সংগ্রহের পাস না দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
পূর্ব সুন্দরবনে মধুর আহরণের ভরা মৌসুমে পাস দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে বন বিভাগ। মৌয়ালেরা বনে হরিণ শিকার করেন এমন অভিযোগে বন বিভাগের এই সিদ্ধান্ত।
এ নিয়ে শরণখোলার সোনাতলা গ্রামের মৌয়াল নূর ইসলাম, বগী গ্রামের মাহবুব হাওলাদার, চালিতাবুনিয়া গ্রামের মৌয়াল মোতালেব হাওলাদার উত্তর সাউথখালী গ্রামের রফিকুল ইসলাম, বকুলতলা গ্রামের হাকিম হাওলাদারসহ বেশ কয়েকজন মৌয়ালের কথা হয়। তাঁরা ক্ষোভ ও হতাশার সঙ্গে জানান, গত ১ এপ্রিল বন বিভাগ সুন্দরবনে মধু সংগ্রহের পাস দেয়। এ বছর সুন্দরবনে মধুর সংকট দেখা দিয়েছে। এপ্রিল মাসজুড়ে মৌয়ালরা অল্প পরিমাণে মধু পেয়েছে। এরপরও পাস পেলে মৌসুমের পুরোটা সময় বনে বনে ঘুরে আরও কিছু মধু সংগ্রহ করা যেতো। কিন্তু বন বিভাগ হঠাৎ করে গত ২৯ এপ্রিল থেকে পাস বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে মৌয়ালদের লোকসানের বোঝা আরও বেড়েছে বলে জানান মৌয়ালরা।
জানা গেছে, সাধারণত ৩০ মে পর্যন্ত সুন্দরবনে মধু আহরণের মৌসুম থাকে।
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের শরণখোলা ফরেস্ট স্টেশন কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, মৌসুম শেষের আগেই মধুর পাস দেওয়া বন্ধ করা হয়েছে। এ বছর এ পর্যন্ত শরণখোলা রেঞ্জে ৪৬৩ কুইন্টাল বা ৫১ টন মধু ও ১৩৯ কুইন্টাল বা ১৫ টন মোম আহরিত হয়েছে। এতে বন বিভাগের রাজস্ব আয় হয়েছে ১২ লাখ ৪ হাজার ৬৩৬ টাকা। এ বছর সুন্দরবনে মৌমাছি আগের মতো চাক বানায়নি। তাই মৌয়ালেরা মধু কম পেয়েছেন বলে জানান এই স্টেশন কর্মকর্তা।
পাস বন্ধের বিষয়ে জানতে চাইলে পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘মৌয়ালেরা মধুর পাস নিয়ে হরিণ শিকার করেন। সম্প্রতি চাঁদপাই রেঞ্জ এলাকা থেকে হরিণ ধরার ফাঁদসহ আট মৌয়ালকে আটক করা হয়। মৌয়ালেরা যাতে হরিণ শিকার করতে না পারে সে লক্ষ্যে সুন্দরবনে মধু সংগ্রহের পাস না দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৩ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৮ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৩ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে