সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
নির্বাচন পরবর্তী বিজয় মিছিল থেকে উসকানিমূলক মন্তব্যকে কেন্দ্র করে দু পক্ষের ইট পাটকেলসহ গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় পরাজিত প্রার্থীর বাড়ি থেকে ছোড়া গুলিতে নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান শাহানেওয়াজ ডালিমের পাঁচ কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ইটের আঘাতে আহত হয়েছেন আরও কমপক্ষে ১৩ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার খাঁজরা ইউনিয়নের গদাইপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ও আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
গুলিবিদ্ধ আহতরা হলেন, আশাশুনি উপজেলার গদাইপুর গ্রামের রফিকুল গাজির ছেলে রাসেল হোসেন (২৫), নাফিল উদ্দিন শেখের ছেলে আসাদুল শেখ (৪৮), আহসান হাবিব টগরের ছেলে রাকিব হোসেন (১২), শফিকুল সানার ছেলে ফিরোজ সানা (৩৩), তুয়ারডাঙা গ্রামের সজিব উদ্দিন সাজুর ছেলে সজিব হোসেন (১১)।
এছাড়াও ইটের আঘাতে আহতদের মধ্যে রয়েছেন, ওই গ্রামের বারিক সরদারের ছেলে হোসেন আলী সরদার (৫৫), আমিনুর সরদারের ছেলে টুকু সরদার (৪৫), রিয়াজ উদ্দিন ফকিরের ছেলে ইমাম হোসেন (৫৫) সহ অন্তত আরও ১৩ জন।
এই ঘটনার বিষয়ে আশাশুনির খাঁজরা ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান শাহানেওয়াজ ডালিম বলেন, নির্বাচনে তিনি ৭ হাজার ৬২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার সকালে তিনি কর্মী সমর্থকদের নিয়ে বিজয় মিছিলে বের হন। এ সময় তুয়ারডাঙা বাজারে আনারস প্রতীকের পরাজিত প্রার্থী অহিদুল ইসলামের বাড়ির সামনে পৌঁছালে বিজয় মিছিলকে উদ্দেশ্য করে গালি গালাজ করা হয়। জবাবে তার কর্মী সমর্থকরাও গালিগালাজ করে। একপর্যায়ে উভয় পক্ষ ইট পাটকেল নিক্ষেপ করার সময় পরাজিত প্রার্থী অহিদুল ইসলামের বাড়ির দোতলা থেকে তার কর্মী গোলাম রাব্বি মিছিলকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এতে তার ভাতিজাসহ পাঁচজন গুলিবিদ্ধ হয়। এ ছাড়া ইটের আঘাতে আহত হন আরও ৭ জন কর্মী। গুলিবিদ্ধ রাসেল ও আসাদুল ইসলামকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে খাঁজরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পরাজিত অহিদুল ইসলাম বলেন, শাহানেওয়াজ ডালিমের জয়লাভ এর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর বুধবার রাত ১১টার দিকে তার বাড়িতে হামলা চালানো হয়। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিক আশাশুনি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। এরপর ও বৃহস্পতিবার সকালে শাহানেওয়াজ ডালিমের নেতৃত্বে বিজয় মিছিল করার সময় তার বাড়ির গেটে ভাঙচুর চালানো হয়। এ সময় তিনি নিজের লাইসেন্সকৃত শটগান থেকে আত্মরক্ষার্থে ছররা গুলি ছোড়েন। বিজয় মিছিল থেকে ছোড়া ইটের আঘাতে তার ছয়জন কর্মী সমর্থক আহত হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ ঘটনায় আশাশুনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম কবির বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছেন তিনি। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি রয়েছে। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
নির্বাচন পরবর্তী বিজয় মিছিল থেকে উসকানিমূলক মন্তব্যকে কেন্দ্র করে দু পক্ষের ইট পাটকেলসহ গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় পরাজিত প্রার্থীর বাড়ি থেকে ছোড়া গুলিতে নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান শাহানেওয়াজ ডালিমের পাঁচ কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ইটের আঘাতে আহত হয়েছেন আরও কমপক্ষে ১৩ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার খাঁজরা ইউনিয়নের গদাইপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ও আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
গুলিবিদ্ধ আহতরা হলেন, আশাশুনি উপজেলার গদাইপুর গ্রামের রফিকুল গাজির ছেলে রাসেল হোসেন (২৫), নাফিল উদ্দিন শেখের ছেলে আসাদুল শেখ (৪৮), আহসান হাবিব টগরের ছেলে রাকিব হোসেন (১২), শফিকুল সানার ছেলে ফিরোজ সানা (৩৩), তুয়ারডাঙা গ্রামের সজিব উদ্দিন সাজুর ছেলে সজিব হোসেন (১১)।
এছাড়াও ইটের আঘাতে আহতদের মধ্যে রয়েছেন, ওই গ্রামের বারিক সরদারের ছেলে হোসেন আলী সরদার (৫৫), আমিনুর সরদারের ছেলে টুকু সরদার (৪৫), রিয়াজ উদ্দিন ফকিরের ছেলে ইমাম হোসেন (৫৫) সহ অন্তত আরও ১৩ জন।
এই ঘটনার বিষয়ে আশাশুনির খাঁজরা ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান শাহানেওয়াজ ডালিম বলেন, নির্বাচনে তিনি ৭ হাজার ৬২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার সকালে তিনি কর্মী সমর্থকদের নিয়ে বিজয় মিছিলে বের হন। এ সময় তুয়ারডাঙা বাজারে আনারস প্রতীকের পরাজিত প্রার্থী অহিদুল ইসলামের বাড়ির সামনে পৌঁছালে বিজয় মিছিলকে উদ্দেশ্য করে গালি গালাজ করা হয়। জবাবে তার কর্মী সমর্থকরাও গালিগালাজ করে। একপর্যায়ে উভয় পক্ষ ইট পাটকেল নিক্ষেপ করার সময় পরাজিত প্রার্থী অহিদুল ইসলামের বাড়ির দোতলা থেকে তার কর্মী গোলাম রাব্বি মিছিলকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এতে তার ভাতিজাসহ পাঁচজন গুলিবিদ্ধ হয়। এ ছাড়া ইটের আঘাতে আহত হন আরও ৭ জন কর্মী। গুলিবিদ্ধ রাসেল ও আসাদুল ইসলামকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে খাঁজরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পরাজিত অহিদুল ইসলাম বলেন, শাহানেওয়াজ ডালিমের জয়লাভ এর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর বুধবার রাত ১১টার দিকে তার বাড়িতে হামলা চালানো হয়। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিক আশাশুনি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। এরপর ও বৃহস্পতিবার সকালে শাহানেওয়াজ ডালিমের নেতৃত্বে বিজয় মিছিল করার সময় তার বাড়ির গেটে ভাঙচুর চালানো হয়। এ সময় তিনি নিজের লাইসেন্সকৃত শটগান থেকে আত্মরক্ষার্থে ছররা গুলি ছোড়েন। বিজয় মিছিল থেকে ছোড়া ইটের আঘাতে তার ছয়জন কর্মী সমর্থক আহত হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ ঘটনায় আশাশুনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম কবির বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছেন তিনি। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি রয়েছে। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেছেন, ‘এম ইলিয়াস আলীর গুমের সঙ্গে যারা জড়িত, যদি আপনারা বিচার করতে সমর্থ না হন, ছাত্রদল নিজ হাতে এর প্রতিশোধ নেবে। আমরা আমাদের ভাইয়ের রক্তের প্রতিশোধ নেব। এম ইলিয়াস আলীকে যে বা যারা গুম করেছে, আমরা তাদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেব।’
১ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে সপ্তম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। রোববার (১০ আগস্ট) রাতে ওই শিক্ষার্থীর মা বাদী হয়ে শিক্ষক মোহাম্মদ মিরাজ হোসেনকে (৪০) আসামি করে মামলাটি দায়ের করেছেন।
৯ মিনিট আগেবৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা উপলক্ষে খাগড়াছড়িতে বর্ণাঢ্য র্যালি হয়েছে। সোমবার (১১ আগস্ট) সকালে খাগড়াছড়ি শহরের টাউন হল প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসন ও বন বিভাগের যৌথ আয়োজনে এই মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম।
৪০ মিনিট আগেমাদারীপুরের শিবচরে তারেক রহমানের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণকালে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে বিএনপির লোকজনের ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় আহত হয়েছেন অন্তত ২৫ জন। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে শিবচরের চরশ্যামাইল এলাকার পৌরভবন ২-এর কাছে এ হামলার ঘটনা ঘটে। জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের লো
১ ঘণ্টা আগে