খুলনা প্রতিনিধি
মুক্তির দাবিতে খুলনা জেলা কারাগারে অনশনরত দুই আসামির শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন। আট দিন ধরে কারা হাসপাতালে রেখে স্যালাইনের মাধ্যমে তাঁদের খাবার দেওয়া হচ্ছে। কারা কর্তৃপক্ষের দাবি, তাঁরা নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) সক্রিয় সদস্য। অনশনরত ওই আসামি হলেন, নুর মোহাম্মাদ অনীক ও মোজাহিদুল ইসলাম। তাঁরা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন।
সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামির দাবি, বিগত সরকারের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগ তুলে তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। খুলনার দুটি মামলায় তাঁদের ৩০ বছর সাজা হয়েছে। এ ছাড়া খুলনা ও ময়মনসিংহ জেলায় তাঁদের বিরুদ্ধে আরও তিনটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
খুলনা জেলা কারাগারের সুপার নাসির উদ্দিন অনশনের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আদালতের মাধ্যমে ২০২০ সালের ২২ অক্টোবর খুলনা জেলা কারাগারে আসেন দুই জঙ্গি। দুজনকেই সোনাডাঙ্গা থানার বিস্ফোরক আইনের একটি মামলায় ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং একই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত। অপর দিকে সোনাডাঙ্গা থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় তাঁদের ১০ বছরের সাজা হয়েছে। এ ছাড়া খুলনার খানজাহান আলী, আড়ংঘাটা ও ময়মনসিংহ জেলায় আরও তিনটি মামলা রয়েছে; যেগুলোর সব কটি আদালতে বিচারাধীন।
নাসির উদ্দিন আরও জানান, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসেও তিন দিন অনশন করেছিলেন ওই দুই জঙ্গি। এবার ১০ নভেম্বর থেকে অনশন শুরু করেছেন। আজ পর্যন্ত তাঁরা অনশন ভাঙেননি। অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় কারা হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। স্যালাইনের মাধ্যমে খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। তাঁদের পরিবারকে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
জেল সুপার নাসির বলেন, কারাগার থেকে দ্রুত মুক্তির দাবিতে গত ২২ সেপ্টেম্বর প্রথমবার অনশন শুরু করেন ওই দুই জঙ্গি। পরে তাঁদের আগ্রহ অনুযায়ী খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়কের সঙ্গে যোগাযোগের ব্যবস্থা করিয়ে স্বাভাবিক করানো হয়। কারাগার থেকে এখনো মুক্তি না পাওয়ায় একই দাবি তুলে ১০ নভেম্বর থেকে আবার সরকারি খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত রয়েছেন তাঁরা। বিশেষ বিবেচনায় তাঁদের আইনজীবী ও আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সরকারি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কথা বলানো হয়েছে।
সোনাডাঙ্গা থানা সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ২৫ জানুয়ারি সোনাডাঙ্গার পুরাতন গল্লামারী রোডের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে ওই দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে বিপুল রাসায়নিক দ্রব্য ও কয়েকটি রিমোট কন্ট্রোল উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার দুজন পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে নিজেদের জেএমবির সদস্য বলে পরিচয় দেন।
মুক্তির দাবিতে খুলনা জেলা কারাগারে অনশনরত দুই আসামির শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন। আট দিন ধরে কারা হাসপাতালে রেখে স্যালাইনের মাধ্যমে তাঁদের খাবার দেওয়া হচ্ছে। কারা কর্তৃপক্ষের দাবি, তাঁরা নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) সক্রিয় সদস্য। অনশনরত ওই আসামি হলেন, নুর মোহাম্মাদ অনীক ও মোজাহিদুল ইসলাম। তাঁরা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন।
সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামির দাবি, বিগত সরকারের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগ তুলে তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। খুলনার দুটি মামলায় তাঁদের ৩০ বছর সাজা হয়েছে। এ ছাড়া খুলনা ও ময়মনসিংহ জেলায় তাঁদের বিরুদ্ধে আরও তিনটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
খুলনা জেলা কারাগারের সুপার নাসির উদ্দিন অনশনের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আদালতের মাধ্যমে ২০২০ সালের ২২ অক্টোবর খুলনা জেলা কারাগারে আসেন দুই জঙ্গি। দুজনকেই সোনাডাঙ্গা থানার বিস্ফোরক আইনের একটি মামলায় ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং একই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত। অপর দিকে সোনাডাঙ্গা থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় তাঁদের ১০ বছরের সাজা হয়েছে। এ ছাড়া খুলনার খানজাহান আলী, আড়ংঘাটা ও ময়মনসিংহ জেলায় আরও তিনটি মামলা রয়েছে; যেগুলোর সব কটি আদালতে বিচারাধীন।
নাসির উদ্দিন আরও জানান, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসেও তিন দিন অনশন করেছিলেন ওই দুই জঙ্গি। এবার ১০ নভেম্বর থেকে অনশন শুরু করেছেন। আজ পর্যন্ত তাঁরা অনশন ভাঙেননি। অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় কারা হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। স্যালাইনের মাধ্যমে খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। তাঁদের পরিবারকে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
জেল সুপার নাসির বলেন, কারাগার থেকে দ্রুত মুক্তির দাবিতে গত ২২ সেপ্টেম্বর প্রথমবার অনশন শুরু করেন ওই দুই জঙ্গি। পরে তাঁদের আগ্রহ অনুযায়ী খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়কের সঙ্গে যোগাযোগের ব্যবস্থা করিয়ে স্বাভাবিক করানো হয়। কারাগার থেকে এখনো মুক্তি না পাওয়ায় একই দাবি তুলে ১০ নভেম্বর থেকে আবার সরকারি খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত রয়েছেন তাঁরা। বিশেষ বিবেচনায় তাঁদের আইনজীবী ও আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সরকারি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কথা বলানো হয়েছে।
সোনাডাঙ্গা থানা সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ২৫ জানুয়ারি সোনাডাঙ্গার পুরাতন গল্লামারী রোডের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে ওই দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে বিপুল রাসায়নিক দ্রব্য ও কয়েকটি রিমোট কন্ট্রোল উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার দুজন পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে নিজেদের জেএমবির সদস্য বলে পরিচয় দেন।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে