কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার কয়রায় চাঞ্চল্যকর ট্রিপল মার্ডারের রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। আজ সোমবার খুলনা জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মাহবুব হাসান সাংবাদিকদের বলেন, কয়রায় ট্রিপল মার্ডারের নেপথ্যে রয়েছে পরকীয়া প্রেমে বাধা, বিকৃত যৌন লালসা ও প্রতারণামূলক আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধ।
পুলিশ সুপার বলেন, ট্রিপল হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি আব্দুর রশিদ গাজী। সে খুব চতুর। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে সে পলাতক ছিল। টিম ওয়ার্ক ও প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তাকে গত ৮ জানুয়ারি যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে আদালতে সে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক এ মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
স্বীকারোক্তিতে রশিদ জানিয়েছে, মামলার অপর আসামি জিয়া ও মোসা: রাজিয়া সুলতানার অবৈধ সম্পর্কে বাধা দেওয়ায় হাবিবকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য পরিকল্পনা করা হয়। ওই দিন রাত ১২টার দিকে জিয়া ও সামসুর নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী হাবিব, তার স্ত্রী বিউটি ও কন্যা টুনিকে হাত পা বেঁধে ফেলে। পরে স্ত্রী ও কন্যাকে ধর্ষণ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পানিতে ফেলে দেয়। হত্যাকাণ্ডের সময় ছয়জন আসামি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। রশিদ গাজী খুব চতুর ব্যক্তি। একেক সময় একেক তথ্য উপাত্ত দিয়েছে।
পুলিশ সুপার জানান, ভিকটিম হাবিবুরের সঙ্গে অন্যান্য আসামিদের সঙ্গে আর্থিক লেনদেন ছিল। নিহত হাবিবুর আর্থিক প্রতারণারও স্বীকার হয়েছিলেন। হত্যাকাণ্ডের পর তাদের পানিতে ফেলে দেওয়ার কারণে ধর্ষণের আলামত নষ্ট হয়ে যায়। মামলার অন্যান্য আসামিদের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৫ অক্টোবর রাত ৯টা থেকে পরদিন সকাল সাড়ে আটটার মধ্যে তাদের হত্যা করা হয়। ২৬ অক্টোবর স্থানীয় আব্দুল মাজেদের বাড়ির পাশে একটি পুকুর থেকে ভাসমান অবস্থায় হাবিবুর রহমান, তার স্ত্রী বিউটি ও কন্যা হাবিবা সুলতান টুনির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে নিহতের মা কোহিনুর বেগম থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করে। ঘটনাটি ওই এলাকার রহস্যের সৃষ্টি হয়। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ তৎপর হয়। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একই এলাকার জিয়া, সুলতানা, নাঈম ও কিবরালকে আটক করে।
খুলনার কয়রায় চাঞ্চল্যকর ট্রিপল মার্ডারের রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। আজ সোমবার খুলনা জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মাহবুব হাসান সাংবাদিকদের বলেন, কয়রায় ট্রিপল মার্ডারের নেপথ্যে রয়েছে পরকীয়া প্রেমে বাধা, বিকৃত যৌন লালসা ও প্রতারণামূলক আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধ।
পুলিশ সুপার বলেন, ট্রিপল হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি আব্দুর রশিদ গাজী। সে খুব চতুর। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে সে পলাতক ছিল। টিম ওয়ার্ক ও প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তাকে গত ৮ জানুয়ারি যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে আদালতে সে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক এ মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
স্বীকারোক্তিতে রশিদ জানিয়েছে, মামলার অপর আসামি জিয়া ও মোসা: রাজিয়া সুলতানার অবৈধ সম্পর্কে বাধা দেওয়ায় হাবিবকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য পরিকল্পনা করা হয়। ওই দিন রাত ১২টার দিকে জিয়া ও সামসুর নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী হাবিব, তার স্ত্রী বিউটি ও কন্যা টুনিকে হাত পা বেঁধে ফেলে। পরে স্ত্রী ও কন্যাকে ধর্ষণ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পানিতে ফেলে দেয়। হত্যাকাণ্ডের সময় ছয়জন আসামি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। রশিদ গাজী খুব চতুর ব্যক্তি। একেক সময় একেক তথ্য উপাত্ত দিয়েছে।
পুলিশ সুপার জানান, ভিকটিম হাবিবুরের সঙ্গে অন্যান্য আসামিদের সঙ্গে আর্থিক লেনদেন ছিল। নিহত হাবিবুর আর্থিক প্রতারণারও স্বীকার হয়েছিলেন। হত্যাকাণ্ডের পর তাদের পানিতে ফেলে দেওয়ার কারণে ধর্ষণের আলামত নষ্ট হয়ে যায়। মামলার অন্যান্য আসামিদের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৫ অক্টোবর রাত ৯টা থেকে পরদিন সকাল সাড়ে আটটার মধ্যে তাদের হত্যা করা হয়। ২৬ অক্টোবর স্থানীয় আব্দুল মাজেদের বাড়ির পাশে একটি পুকুর থেকে ভাসমান অবস্থায় হাবিবুর রহমান, তার স্ত্রী বিউটি ও কন্যা হাবিবা সুলতান টুনির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে নিহতের মা কোহিনুর বেগম থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করে। ঘটনাটি ওই এলাকার রহস্যের সৃষ্টি হয়। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ তৎপর হয়। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একই এলাকার জিয়া, সুলতানা, নাঈম ও কিবরালকে আটক করে।
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নৈশপ্রহরী হত্যায় জড়িত সন্দেহে সাতটি পরিবারের ১০টি ঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে। এতে দুই সপ্তাহ ধরে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো। খেয়ে না খেয়ে কাটছে তাদের দিন। এরই মধ্যে হত্যায় জড়িত দুই আসামি ও ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের মামলায় তিন আসামিকে..
৩ মিনিট আগেএইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে ২৬ জুন থেকে। এবারের পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে কলেজের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও, কমেছে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। এবার চট্টগ্রামে ৩০৭টি কলেজ থেকে মোট ১ লাখ ২ হাজার ৮৬৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। যেখানে গত বছর কলেজের সংখ্যা ছিল ২৮৭টি এবং পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৬ হাজার
৪ মিনিট আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় যাত্রীবাহী একটি স্পিডবোট নদীতে ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়া স্পিডবোট থেকে ২৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করেন স্থানীয় লোকজন। সোমবার (২৩ জুন) উপজেলার চেয়ারম্যানঘাট রুটের বউবাজার এলাকায় মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেবড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা উত্তোলন সাময়িক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ভূগর্ভস্থ ১৩০৫ পুরোনো কোল ফেইজের (কয়লা উত্তোলন বা নির্গমন মুখ) মজুত শেষ হওয়ায় আজ সোমবার (২৩ জুন) কয়লা উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। ১৪০৬ নতুন ফেইজে যন্ত্রপাতি স্থাপনের কাজ শেষ হলে আবারও উত্তোলন শুরু হবে।
৮ মিনিট আগে