যশোর প্রতিনিধি
যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন (এমএম) কলেজে বহিরাগত তরুণদের নিয়ে ছাত্রীদের উত্ত্যক্তের অভিযোগ ওঠা শাখা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক নূর ইসলামকে পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।
আজ রোববার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস ও সাধারণ সম্পাদক তানজীব নওশাদ পল্লব স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংগঠনের নীতি-আদর্শ পরিপন্থী কার্যকলাপে জড়িত থাকায় সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজ ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক নূর ইসলামকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। তাঁকে স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের কাছে সুপারিশ করা হলো।
জানতে চাইলে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস বলেন, সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের শেখ হাসিনা হলের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত এবং এক শিক্ষার্থীকে অপহরণ চেষ্টার ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। এরপর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদকের সঙ্গে আলোচনা করেই নূর ইসলামকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে।
এমএম কলেজের শেখ হাসিনা হলের ছাত্রীদের অভিযোগ, ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক নূর ইসলামের নেতৃত্বে বহিরাগত ও অছাত্ররা শহীদ আসাদ হলে থাকেন। তাঁরা প্রতিনিয়ত শেখ হাসিনা হলের মেয়েদের নানাভাবে উত্ত্যক্ত করেন। গভীর রাতে হলের ছাত্রীদের নাম ধরে ডাকেন, অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করেন। হলের প্রধান ফটকের সামনে রাতের বেলায় এসে দাঁড়িয়ে থাকেন তাঁরা। এ বিষয়ে গত ৩১ জানুয়ারি অধ্যক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন ছাত্রীরা। এ ছাড়া গত ২১ জানুয়ারি নূর ইসলামের নেতৃত্বে ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের এক ছাত্রীকে অপহরণ চেষ্টার অভিযোগ ওঠে। পরে পুলিশের সহায়তায় ওই ছাত্রী বাড়িতে ফিরতে সক্ষম হন।
ছাত্রলীগ নেতা নূর ইসলাম বলেন, ‘জেলা ছাত্রলীগের গ্রুপিং রাজনীতির বলি আমাকে হতে হয়েছে।’
যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন (এমএম) কলেজে বহিরাগত তরুণদের নিয়ে ছাত্রীদের উত্ত্যক্তের অভিযোগ ওঠা শাখা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক নূর ইসলামকে পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।
আজ রোববার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস ও সাধারণ সম্পাদক তানজীব নওশাদ পল্লব স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংগঠনের নীতি-আদর্শ পরিপন্থী কার্যকলাপে জড়িত থাকায় সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজ ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক নূর ইসলামকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। তাঁকে স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের কাছে সুপারিশ করা হলো।
জানতে চাইলে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস বলেন, সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের শেখ হাসিনা হলের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত এবং এক শিক্ষার্থীকে অপহরণ চেষ্টার ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। এরপর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদকের সঙ্গে আলোচনা করেই নূর ইসলামকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে।
এমএম কলেজের শেখ হাসিনা হলের ছাত্রীদের অভিযোগ, ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক নূর ইসলামের নেতৃত্বে বহিরাগত ও অছাত্ররা শহীদ আসাদ হলে থাকেন। তাঁরা প্রতিনিয়ত শেখ হাসিনা হলের মেয়েদের নানাভাবে উত্ত্যক্ত করেন। গভীর রাতে হলের ছাত্রীদের নাম ধরে ডাকেন, অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করেন। হলের প্রধান ফটকের সামনে রাতের বেলায় এসে দাঁড়িয়ে থাকেন তাঁরা। এ বিষয়ে গত ৩১ জানুয়ারি অধ্যক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন ছাত্রীরা। এ ছাড়া গত ২১ জানুয়ারি নূর ইসলামের নেতৃত্বে ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের এক ছাত্রীকে অপহরণ চেষ্টার অভিযোগ ওঠে। পরে পুলিশের সহায়তায় ওই ছাত্রী বাড়িতে ফিরতে সক্ষম হন।
ছাত্রলীগ নেতা নূর ইসলাম বলেন, ‘জেলা ছাত্রলীগের গ্রুপিং রাজনীতির বলি আমাকে হতে হয়েছে।’
আবিদ নার্সারির স্বত্বাধিকারী হাফিজুর রহমান মাসুদ বলেন, ‘২০২০–২১ সালে বিভিন্ন স্থান থেকে চারা এনে রোপণ করি। গত বছর কয়েকটি গাছে সামান্য ফল ধরেছিল। এবছর আশানুরূপ ফল এসেছে। আগস্টের শেষ সপ্তাহ থেকে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে ফলগুলো পাকে।’
৩৬ মিনিট আগেবিএনপির রাজনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি কখনো ক্ষমতার রাজনীতি করে না, বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে। আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে আমাদের দলের নেতা–কর্মীরা রক্ত দিয়েছেন, শহীদ হয়েছেন। আমরা তাঁদের কাছে দায়বদ্ধ।’
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে বৃদ্ধা মমতাজ বেগম ঘরে একা ছিলেন। তাঁর ছেলে সোহেল প্রধানিয়া বাসায় ফিরে মাকে খুঁজে না পেয়ে দেখতে পান, ঘরের দরজা খোলা এবং কক্ষগুলো রক্তাক্ত। পরে রান্নাঘরের পাশে পাতার স্তূপের নিচে মমতাজ বেগমের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের
১ ঘণ্টা আগেদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ময়মনসিংহ জেলার নালিতাবাড়ির তাহসিন আহমেদ (২৫), ময়মনসিংহ শহরের চরপাড়ার ইশাক হোসেন শান্ত (২৩), বাউন্ডারি রোডের আনাফ রাজিন (২৪), আউটার স্টেডিয়াম রোডের নাসির হোসাইন (২৬) এবং সানকিপাড়ার আহমেদ মাহফুজ (২৪)। তাঁরা সবাই ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের স্নাতকের (অনার্স) শিক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগে