কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর মালিয়াট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি হারুন অর রশিদ হারুনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা চলমান। বর্তমানে তিনি ওই মামলায় জামিনে রয়েছেন। জামিন পেয়ে তিনি নিজ কর্মস্থলে ফেরার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে স্কুলের অভিভাবকেরা তাঁকে মেনে নেবেন না বলে জানিয়েছেন।
শনিবার স্কুলে এসে অভিভাবকেরা বলেছেন, ‘হারুন স্কুলে থাকলে আমরা এই স্কুলে সন্তান পড়াব না।’
মামলার এজাহার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ মে সকালে মালিয়াট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রের ওপর যৌন নিপীড়ন চালান দপ্তরি হারুন অর রশিদ। এ ঘটনায় পরদিন শনিবার থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ওই ছাত্রের বাবা। ওই দিন রাতেই থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু করা হয়। হারুনকে দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করে এলাকাবাসী।
অভিযোগ উঠেছে, মামলার বাদীর সঙ্গে গোপন আঁতাত করে জামিন লাভ করেছেন আসামি হারুন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যালয়ের একাধিক অভিভাবক বলেন, ‘অর্থের বিনিময়ে দপ্তরি হারুন মামলার মীমাংসা করেছে। কিন্তু আমরা হারুনকে মানি না। সন্তানের নিরাপত্তার জন্য হারুনের চাকরিচ্যুত চাই। সেটি না হলে আমরা আমাদের সন্তানদের এই স্কুলে পড়াব না।’
এ বিষয়ে জানতে হারুনকে একাধিকবার মোবাইলে কল দেওয়া হলেও তাঁর কিন্তু মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। মামলার বাদীর সঙ্গেও যোগাযোগ করা যায়নি। তাঁর নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া যায়।
মালিয়াট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘আজ অভিভাবকেরা এসেছিল। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁদের চাওয়া পাওয়া নিয়ে পরে কথা বলব। এ বিষয়ে আপাতত কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. মানিক হোসেন বলেন, ‘আমি একটি চাকরি করি। তাই বাইরে ছিলাম। খবর পেয়েছি অভিভাবকেরা বিদ্যালয়ে এসেছিল। তাঁরা হারুন থাকলে স্কুলে বাচ্চা পড়াবে না বলে দাবি তুলেছে।’
মো. মানিক হোসেন আরও বলেন, ‘মামলার বাদীর সঙ্গে আসামির মিটমাট হয়েছে। একটা লিখিত মীমাংসার কাগজ স্কুলে দিয়েছে।’
এ বিষয়ে মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই লিটন চন্দ্র দাস বলেন, ‘বাদী আদালতে মীমাংসার কথা বলায় আদালত আসামিকে জামিন দিয়েছে। এ ধরনের অপরাধ মীমাংসার যোগ্য নয়। আমি খুব দ্রুতই মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রদান করব।’
কুমারখালী উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘স্কুলের শান্তি রক্ষায় ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে এ ধরনের ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া দরকার।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর মালিয়াট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি হারুন অর রশিদ হারুনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা চলমান। বর্তমানে তিনি ওই মামলায় জামিনে রয়েছেন। জামিন পেয়ে তিনি নিজ কর্মস্থলে ফেরার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে স্কুলের অভিভাবকেরা তাঁকে মেনে নেবেন না বলে জানিয়েছেন।
শনিবার স্কুলে এসে অভিভাবকেরা বলেছেন, ‘হারুন স্কুলে থাকলে আমরা এই স্কুলে সন্তান পড়াব না।’
মামলার এজাহার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ মে সকালে মালিয়াট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রের ওপর যৌন নিপীড়ন চালান দপ্তরি হারুন অর রশিদ। এ ঘটনায় পরদিন শনিবার থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ওই ছাত্রের বাবা। ওই দিন রাতেই থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু করা হয়। হারুনকে দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করে এলাকাবাসী।
অভিযোগ উঠেছে, মামলার বাদীর সঙ্গে গোপন আঁতাত করে জামিন লাভ করেছেন আসামি হারুন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যালয়ের একাধিক অভিভাবক বলেন, ‘অর্থের বিনিময়ে দপ্তরি হারুন মামলার মীমাংসা করেছে। কিন্তু আমরা হারুনকে মানি না। সন্তানের নিরাপত্তার জন্য হারুনের চাকরিচ্যুত চাই। সেটি না হলে আমরা আমাদের সন্তানদের এই স্কুলে পড়াব না।’
এ বিষয়ে জানতে হারুনকে একাধিকবার মোবাইলে কল দেওয়া হলেও তাঁর কিন্তু মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। মামলার বাদীর সঙ্গেও যোগাযোগ করা যায়নি। তাঁর নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া যায়।
মালিয়াট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘আজ অভিভাবকেরা এসেছিল। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁদের চাওয়া পাওয়া নিয়ে পরে কথা বলব। এ বিষয়ে আপাতত কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. মানিক হোসেন বলেন, ‘আমি একটি চাকরি করি। তাই বাইরে ছিলাম। খবর পেয়েছি অভিভাবকেরা বিদ্যালয়ে এসেছিল। তাঁরা হারুন থাকলে স্কুলে বাচ্চা পড়াবে না বলে দাবি তুলেছে।’
মো. মানিক হোসেন আরও বলেন, ‘মামলার বাদীর সঙ্গে আসামির মিটমাট হয়েছে। একটা লিখিত মীমাংসার কাগজ স্কুলে দিয়েছে।’
এ বিষয়ে মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই লিটন চন্দ্র দাস বলেন, ‘বাদী আদালতে মীমাংসার কথা বলায় আদালত আসামিকে জামিন দিয়েছে। এ ধরনের অপরাধ মীমাংসার যোগ্য নয়। আমি খুব দ্রুতই মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রদান করব।’
কুমারখালী উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘স্কুলের শান্তি রক্ষায় ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে এ ধরনের ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া দরকার।’
রাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বাকলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় এক চিকিৎসককে মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর একটি ভবনের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ থাকা ওই চিকিৎসক ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি জানালে পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষে পাঁচজনের নিহতের ঘটনায় গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তকাজ শুরু করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে স্কুলে ঢুকে এক শিক্ষককে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে এক আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাইন্দং ইউপির হাইদ চকিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রধান শিক্ষক সুনব বড়ুয়া বাধা দিতে গেলে তাঁকেও আঘাত করেন ওই ব্যক্তি।
৪ ঘণ্টা আগে