প্রতিনিধি, খোকসা (কুষ্টিয়া)
কঠোরতম লকডাউনে কুষ্টিয়ার খোকসা বাজারের অধিকাংশ দোকানগুলো বন্ধ থাকলেও শাটারে নেই তালা। এই শাটারে টোকা দিলেই মিলছে চাহিদামত পণ্য। কেউ বুঝছেও না এখানে কেনাবেচা চলছে।
এভাবেই প্রশাসনের সঙ্গে সার্বক্ষণিক লুকোচুরি খেলছে কুষ্টিয়ার খোকসা বাজারের ব্যবসায়ী ও সাধারণ ক্রেতারা। ভোর থেকে রাত অবধি তারা এই লুকোচুরি খেলছেন।
আজ শনিবার সরেজমিন দেখা গেছে, সরকারি বিধিনিষেধকে পাশ কাটিয়ে কৌশলে দোকান খুলে কেনাবেচা করছেন খোকসা বাজারের ব্যবসায়ীরা। কোনো দোকানের মূল শাটারের অর্ধেক খোলা আবার কোনোটার তালা খুলে দোকানি বাইরে ঘোরাঘুরি করছে। এভাবে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে বিক্রি চলছে। ক্রেতারা খোলা অংশে গিয়ে ডাক দিলেই ভেতর থেকে সাড়া মিলছে। অপরদিকে প্রশাসন, সেনাবাহিনী অথবা পুলিশের টহল গাড়ি এলেই সঙ্গে সঙ্গে শাটারগুলো নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
দামে মিললে বা প্রয়োজনীয় পণ্য থাকলে ক্রেতাকে নিয়ে দোকানে ঢুকে শাটার নামিয়ে দিচ্ছেন। কিছু সময় পরে প্রয়োজনীয় পণ্য নিয়ে আবার বেরিয়ে আসছেন ক্রেতা।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় কুষ্টিয়ার খোকসায় চলছে কঠোর লকডাউন। শনিবার পঞ্চমবারের মতো ১৪ দিনের কঠোর লকডাউনের নবম দিন। চলমান লকডাউনে নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকানপাট নির্ধারিত সময় পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশনা রয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন দোকানি বলেন, এভাবে কত দিন চলা যায়? জীবন তো বাঁচাতে হবে। সংসার চালানো, কর্মচারীর বেতন, দোকান ভাড়া এসব কীভাবে পরিশোধ করব? এইজন্যই নির্দিষ্ট কিছু কাস্টমার আছে তারা এলে কিছু মাল বিক্রি করছি।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এমন লুকোচুরি করে বিক্রি করলেও মাঝে মধ্যে জরিমানা গুনতে হচ্ছে অনেকেই।
খোকসা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইসহাক আলী বলেন, আমরা নিজেরা যদি সচেতন না হই তাহলে আমরা এই করোনা যুদ্ধে কেউ টিকতে পারব না। আইন প্রয়োগ করেও তাঁদেরকে থামানো কষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
কঠোরতম লকডাউনে কুষ্টিয়ার খোকসা বাজারের অধিকাংশ দোকানগুলো বন্ধ থাকলেও শাটারে নেই তালা। এই শাটারে টোকা দিলেই মিলছে চাহিদামত পণ্য। কেউ বুঝছেও না এখানে কেনাবেচা চলছে।
এভাবেই প্রশাসনের সঙ্গে সার্বক্ষণিক লুকোচুরি খেলছে কুষ্টিয়ার খোকসা বাজারের ব্যবসায়ী ও সাধারণ ক্রেতারা। ভোর থেকে রাত অবধি তারা এই লুকোচুরি খেলছেন।
আজ শনিবার সরেজমিন দেখা গেছে, সরকারি বিধিনিষেধকে পাশ কাটিয়ে কৌশলে দোকান খুলে কেনাবেচা করছেন খোকসা বাজারের ব্যবসায়ীরা। কোনো দোকানের মূল শাটারের অর্ধেক খোলা আবার কোনোটার তালা খুলে দোকানি বাইরে ঘোরাঘুরি করছে। এভাবে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে বিক্রি চলছে। ক্রেতারা খোলা অংশে গিয়ে ডাক দিলেই ভেতর থেকে সাড়া মিলছে। অপরদিকে প্রশাসন, সেনাবাহিনী অথবা পুলিশের টহল গাড়ি এলেই সঙ্গে সঙ্গে শাটারগুলো নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
দামে মিললে বা প্রয়োজনীয় পণ্য থাকলে ক্রেতাকে নিয়ে দোকানে ঢুকে শাটার নামিয়ে দিচ্ছেন। কিছু সময় পরে প্রয়োজনীয় পণ্য নিয়ে আবার বেরিয়ে আসছেন ক্রেতা।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় কুষ্টিয়ার খোকসায় চলছে কঠোর লকডাউন। শনিবার পঞ্চমবারের মতো ১৪ দিনের কঠোর লকডাউনের নবম দিন। চলমান লকডাউনে নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকানপাট নির্ধারিত সময় পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশনা রয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন দোকানি বলেন, এভাবে কত দিন চলা যায়? জীবন তো বাঁচাতে হবে। সংসার চালানো, কর্মচারীর বেতন, দোকান ভাড়া এসব কীভাবে পরিশোধ করব? এইজন্যই নির্দিষ্ট কিছু কাস্টমার আছে তারা এলে কিছু মাল বিক্রি করছি।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এমন লুকোচুরি করে বিক্রি করলেও মাঝে মধ্যে জরিমানা গুনতে হচ্ছে অনেকেই।
খোকসা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইসহাক আলী বলেন, আমরা নিজেরা যদি সচেতন না হই তাহলে আমরা এই করোনা যুদ্ধে কেউ টিকতে পারব না। আইন প্রয়োগ করেও তাঁদেরকে থামানো কষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নৈশপ্রহরী হত্যায় জড়িত সন্দেহে সাতটি পরিবারের ১০টি ঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে। এতে দুই সপ্তাহ ধরে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো। খেয়ে না খেয়ে কাটছে তাদের দিন। এরই মধ্যে হত্যায় জড়িত দুই আসামি ও ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের মামলায় তিন আসামিকে..
৫ মিনিট আগেএইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে ২৬ জুন থেকে। এবারের পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে কলেজের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও, কমেছে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। এবার চট্টগ্রামে ৩০৭টি কলেজ থেকে মোট ১ লাখ ২ হাজার ৮৬৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। যেখানে গত বছর কলেজের সংখ্যা ছিল ২৮৭টি এবং পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৬ হাজার
৬ মিনিট আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় যাত্রীবাহী একটি স্পিডবোট নদীতে ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়া স্পিডবোট থেকে ২৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করেন স্থানীয় লোকজন। সোমবার (২৩ জুন) উপজেলার চেয়ারম্যানঘাট রুটের বউবাজার এলাকায় মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৮ মিনিট আগেবড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা উত্তোলন সাময়িক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ভূগর্ভস্থ ১৩০৫ পুরোনো কোল ফেইজের (কয়লা উত্তোলন বা নির্গমন মুখ) মজুত শেষ হওয়ায় আজ সোমবার (২৩ জুন) কয়লা উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। ১৪০৬ নতুন ফেইজে যন্ত্রপাতি স্থাপনের কাজ শেষ হলে আবারও উত্তোলন শুরু হবে।
১০ মিনিট আগে