প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা
চুয়াডাঙ্গায় আরও ৫৬ হাজার ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা এসে পৌঁছেছে। রোববার রাত সাড়ে ১০টায় টিকা বহনকারী একটি গাড়ি সিভিল সার্জন অফিসে এসে পৌঁছায়। এ সময় জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ওই ৫৬ হাজার টিকা বুঝে নেন। সোমবার থেকে সাধারণ মানুষের মধ্যে এই টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ নিয়ে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ অ্যাস্ট্রাজেনেকার মোট এক লাখ ২০ হাজার ডোজ টিকা পেল। এর মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রথম ও দ্বিতীয় উভয় ডোজ পেয়েছে ৫৭ হাজার ৮৭১ জন।
জানা যায়, গত ৭ ফেব্রুয়ারি জেলার চার উপজেলায় বিভিন্ন টিকাদান কেন্দ্রে একযোগে করোনার টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত জেলায় অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৭ হাজার ৮৭১ জন। ৮ এপ্রিল থেকে শুরু হয় জেলায় করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ প্রদান কার্যক্রম। ৮ এপ্রিল থেকে ২০ মে পর্যন্ত জেলায় অ্যাস্ট্রোজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন ৩১ হাজার ১০৪ জন। সেসময় টিকার মজুত শেষ হয়ে যাওয়ায় টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিতে বাদ পড়েন ২৬ হাজার ৭৬৭ জন। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আগস্ট মাসের ছয় তারিখে জেলা সিভিল সার্জন অফিসে ২৮ হাজার ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা এসে পৌঁছায়। পরদিন শনিবার থেকেই বাদ পরা ২৬ হাজার ৭৬৭ মানুষের মধ্যে এই টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু করা হয়।
এদিকে গত ১৩ আগস্ট সকাল সাড়ে ৮টায় গাজীপুরের টঙ্গীর বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির প্রতিনিধির মাধ্যমে করোনার টিকাবাহী একটি গাড়ি ২৭ হাজার ৬শ ডোজ সিনোফার্মার টিকা নিয়ে জেলায় পৌঁছায়। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ তা বুঝে নেন। এরপর গত ১৪ আগস্ট থেকে আবারও সিনোফার্মের টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়। গত শনিবার ওই টিকার সমস্ত ডোজ প্রদান করা শেষ হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. এ এস এম মারুফ হাসান বলেন, ‘রোববার দুপুরে টিকাবাহী গাড়িটি চুয়াডাঙ্গায় পৌঁছানোর কথা ছিল। তবে গাড়িটি রাত সাড়ে ১০টায় সিভিল সার্জন অফিসে এসে পৌঁছায়। এবার আমরা অ্যাস্ট্রাজেনেকার ৫ হাজার ৬শ ভায়াল বা ৫৬ হাজার ডোজ টিকা পেয়েছি।
চুয়াডাঙ্গায় আরও ৫৬ হাজার ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা এসে পৌঁছেছে। রোববার রাত সাড়ে ১০টায় টিকা বহনকারী একটি গাড়ি সিভিল সার্জন অফিসে এসে পৌঁছায়। এ সময় জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ওই ৫৬ হাজার টিকা বুঝে নেন। সোমবার থেকে সাধারণ মানুষের মধ্যে এই টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ নিয়ে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ অ্যাস্ট্রাজেনেকার মোট এক লাখ ২০ হাজার ডোজ টিকা পেল। এর মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রথম ও দ্বিতীয় উভয় ডোজ পেয়েছে ৫৭ হাজার ৮৭১ জন।
জানা যায়, গত ৭ ফেব্রুয়ারি জেলার চার উপজেলায় বিভিন্ন টিকাদান কেন্দ্রে একযোগে করোনার টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত জেলায় অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৭ হাজার ৮৭১ জন। ৮ এপ্রিল থেকে শুরু হয় জেলায় করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ প্রদান কার্যক্রম। ৮ এপ্রিল থেকে ২০ মে পর্যন্ত জেলায় অ্যাস্ট্রোজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন ৩১ হাজার ১০৪ জন। সেসময় টিকার মজুত শেষ হয়ে যাওয়ায় টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিতে বাদ পড়েন ২৬ হাজার ৭৬৭ জন। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আগস্ট মাসের ছয় তারিখে জেলা সিভিল সার্জন অফিসে ২৮ হাজার ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা এসে পৌঁছায়। পরদিন শনিবার থেকেই বাদ পরা ২৬ হাজার ৭৬৭ মানুষের মধ্যে এই টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু করা হয়।
এদিকে গত ১৩ আগস্ট সকাল সাড়ে ৮টায় গাজীপুরের টঙ্গীর বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির প্রতিনিধির মাধ্যমে করোনার টিকাবাহী একটি গাড়ি ২৭ হাজার ৬শ ডোজ সিনোফার্মার টিকা নিয়ে জেলায় পৌঁছায়। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ তা বুঝে নেন। এরপর গত ১৪ আগস্ট থেকে আবারও সিনোফার্মের টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়। গত শনিবার ওই টিকার সমস্ত ডোজ প্রদান করা শেষ হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. এ এস এম মারুফ হাসান বলেন, ‘রোববার দুপুরে টিকাবাহী গাড়িটি চুয়াডাঙ্গায় পৌঁছানোর কথা ছিল। তবে গাড়িটি রাত সাড়ে ১০টায় সিভিল সার্জন অফিসে এসে পৌঁছায়। এবার আমরা অ্যাস্ট্রাজেনেকার ৫ হাজার ৬শ ভায়াল বা ৫৬ হাজার ডোজ টিকা পেয়েছি।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘনবসতিপূর্ণ গ্রামের ভেতর বসানো হয়েছে সিসা গলানোর অবৈধ কারখানা। সেখানে পরিত্যক্ত ব্যাটারির অংশগুলো মাটির বড় বড় চুলায় পুড়িয়ে তরল সিসা সংগ্রহ করে জমাট বাঁধানো হয়। সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয়ে ভোররাত পর্যন্ত চলা...
২ ঘণ্টা আগেঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার আবদুল্লাহপুরে বাস র্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) মসৃণ উড়ালসড়ক সিঙ্গাপুরের সড়কে চলার আমেজ দিলেও নিচের অংশ রয়ে গেছে আগের চেহারায়। খানাখন্দে ভরা নিচের অংশে হেলেদুলে চলে যানবাহন। বেহাল সড়কে দুর্ভোগে পড়ছেন যাত্রীরা। প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
৩ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট নাচোল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৫ দিন ধরে অ্যাম্বুলেন্স সেবা বন্ধ রয়েছে। এদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ২৪ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও বর্তমানে রয়েছেন মাত্র ৭ জন। ফলে কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সেবাপ্রার্থীরা।
৪ ঘণ্টা আগেহত্যা মামলাটি চলছে ৩৫ বছর ধরে। এর মধ্যে ১৮ বছর আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বাদী মারা গেছেন ২০০৯ সালে। রায়ের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে পরপর আট দফায়। কিন্তু রায় আর হয়নি। ভুক্তভোগীর পরিবারের অপেক্ষার পালাও শেষ হয় না। মামলায় রায়ের তারিখ উল্টে আবার যুক্তিতর্কের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালত।
৪ ঘণ্টা আগে