তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার তালায় শালিখা স্লুইসগেট বন্ধ থাকায় উপজেলার খেশরা, জালালপুর, মাগুরা ও খলিশখালীর কয়েক শ মাছচাষি বিপাকে পড়েছেন। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে অত্র অঞ্চলের প্রধান আয়ের উৎস সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি উৎপাদন। এতে চিংড়িচাষিদের কোটি কোটি টাকা ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।
হরিহরনগর গ্রামের হাফিজুর জোয়ার্দার বলেন, ‘আমার মৎস্যঘেরে পানির অভাবে লক্ষাধিক টাকার মাছ মরে গেছে। ঘের শুকিয়ে যাওয়ার উপক্রম হওয়ায় আরও যে মাছ আছে তা অচিরেই মারা যাবে বলে আশঙ্কা করছি। ১৫ দিনের অধিক সময় ধরে গেট বন্ধ থাকায় এলাকার শত শত মৎস্যচাষি আমার মতো মহাবিপদে আছেন।’
খেশরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুল ইসলাম লাল্টু বলেন, ‘আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে কথা বলেছি। খননকৃত খালের মুখে ক্রস বাঁধ দিয়ে খননকাজ চালানোর অনুরোধ করেছি। এতে শালিখা গেট দিয়ে পানি তুললেও খননকাজের কোনো অসুবিধা হবে না। এতে মৎস্যচাষিরাও বাঁচবেন।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড সাতক্ষীরা-২-এর উপসহকারী প্রকৌশলী জিয়াউর রহমান বলেন, কপোতাক্ষ নদে খননকাজ চলমান থাকায় স্লুইসগেট বন্ধ রাখা হয়েছে। খনন শেষ না হওয়া পর্যন্ত গেট ছাড়া যাবে না।
অত্র অঞ্চলের মানুষের প্রধান আয়ের উৎস চিংড়ি চাষ। কিন্তু স্লুইসগেট বন্ধ থাকায় কোটি কোটি টাকার ক্ষতি কৃষকেরা কীভাবে পুষিয়ে নেবে—এমন প্রশ্ন করলে জবাবে কোনো উত্তর দিতে পারেননি প্রকৌশলী।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী গোকুল চন্দ্র পাল বলেন, ‘আমি সম্প্রতি খননকাজ পরিদর্শন করেছি। দ্রুতগতিতে কাজ এগিয়ে চলেছে। জুনের মধ্যে কাজ শেষ করার জন্য ঠিকাদারকে বলা হয়েছে। তবে সুশীল সমাজ মনে করে, খাল বা নদী খননের উপযুক্ত সময় হলো শুষ্ক মৌসুম। এখন বর্ষা মৌসুম। এ সময় কোনো খননকাজ পূর্ণাঙ্গরূপে শেষ করার ব্যাপারে অনিশ্চয়তা থেকে যায়। সে ক্ষেত্রে প্রকল্পের বরাদ্দ তছরুপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
সাতক্ষীরার তালায় শালিখা স্লুইসগেট বন্ধ থাকায় উপজেলার খেশরা, জালালপুর, মাগুরা ও খলিশখালীর কয়েক শ মাছচাষি বিপাকে পড়েছেন। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে অত্র অঞ্চলের প্রধান আয়ের উৎস সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি উৎপাদন। এতে চিংড়িচাষিদের কোটি কোটি টাকা ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।
হরিহরনগর গ্রামের হাফিজুর জোয়ার্দার বলেন, ‘আমার মৎস্যঘেরে পানির অভাবে লক্ষাধিক টাকার মাছ মরে গেছে। ঘের শুকিয়ে যাওয়ার উপক্রম হওয়ায় আরও যে মাছ আছে তা অচিরেই মারা যাবে বলে আশঙ্কা করছি। ১৫ দিনের অধিক সময় ধরে গেট বন্ধ থাকায় এলাকার শত শত মৎস্যচাষি আমার মতো মহাবিপদে আছেন।’
খেশরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুল ইসলাম লাল্টু বলেন, ‘আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে কথা বলেছি। খননকৃত খালের মুখে ক্রস বাঁধ দিয়ে খননকাজ চালানোর অনুরোধ করেছি। এতে শালিখা গেট দিয়ে পানি তুললেও খননকাজের কোনো অসুবিধা হবে না। এতে মৎস্যচাষিরাও বাঁচবেন।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড সাতক্ষীরা-২-এর উপসহকারী প্রকৌশলী জিয়াউর রহমান বলেন, কপোতাক্ষ নদে খননকাজ চলমান থাকায় স্লুইসগেট বন্ধ রাখা হয়েছে। খনন শেষ না হওয়া পর্যন্ত গেট ছাড়া যাবে না।
অত্র অঞ্চলের মানুষের প্রধান আয়ের উৎস চিংড়ি চাষ। কিন্তু স্লুইসগেট বন্ধ থাকায় কোটি কোটি টাকার ক্ষতি কৃষকেরা কীভাবে পুষিয়ে নেবে—এমন প্রশ্ন করলে জবাবে কোনো উত্তর দিতে পারেননি প্রকৌশলী।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী গোকুল চন্দ্র পাল বলেন, ‘আমি সম্প্রতি খননকাজ পরিদর্শন করেছি। দ্রুতগতিতে কাজ এগিয়ে চলেছে। জুনের মধ্যে কাজ শেষ করার জন্য ঠিকাদারকে বলা হয়েছে। তবে সুশীল সমাজ মনে করে, খাল বা নদী খননের উপযুক্ত সময় হলো শুষ্ক মৌসুম। এখন বর্ষা মৌসুম। এ সময় কোনো খননকাজ পূর্ণাঙ্গরূপে শেষ করার ব্যাপারে অনিশ্চয়তা থেকে যায়। সে ক্ষেত্রে প্রকল্পের বরাদ্দ তছরুপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
প্রায় ৪১ কোটি টাকা ব্যয়ে ময়মনসিংহ নগরীর মাসকান্দা এলাকায় ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ময়মনসিংহ ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি)। কিন্তু প্রতিষ্ঠার সময় নিয়োগ দেওয়া হয়নি প্রয়োজনীয় জনবল। বর্তমানে দুজন অতিথি শিক্ষক সপ্তাহে দুই দিন করে ক্লাস নেন। এতে ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের পর ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছিল পারকি। চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত এই সৈকতের দীর্ঘ ১৩ কিলোমিটার। পাশে বিশাল ঝাউবাগান থাকা সৈকতটি একসময় পর্যটকে মুখর থাকলেও এখন সেই অবস্থা আর নেই। ভাঙনের কারণে বালু সরে গিয়ে বিবর্ণ হয়ে
২ ঘণ্টা আগেরংপুর জেলার প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আওতাধীন ৮টি উপজেলায় জনবলসংকট চরমে। এতে ঠিকমতো গবাদি পশুর চিকিৎসা পাচ্ছে না খামারিরা। নিয়মানুযায়ী প্রতিটি উপজেলায় ১১টি পদের জন্য একজন করে মোট ৮৮ জন জনবল থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে কর্মরত ৫২ জন। তাঁদের মধ্যে আবার বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা প্রেষণে ঢাকায় অবস্থান করছেন।
২ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর ধরে ডেঙ্গুর হটস্পট হয়ে ওঠা কক্সবাজারের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির এবং আশপাশের এলাকায় এ বছর ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। গত এক মাসে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পাঁচ রোহিঙ্গাসহ ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি মাসের ২৬ জুন পর্যন্ত জেলায় ২১৬ জন ম্যালেরিয়া রোগী শনাক্ত হয়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে ডেঙ্গুর প্রকোপও।
২ ঘণ্টা আগে