দেবাশীষ দত্ত, কুষ্টিয়া
‘সকাল ৯টায় ডিসি অফিসের সামনে লাইন ধরি। ১২টার দিকে একজন এসে চৌড়হাস মোড়ে যেতে বলে। চৌড়হাস মোড়ে এসে দেখি এখানেও দিচ্ছে না টিসিবির পণ্য। ঘরে প্রতিবন্ধী ছেলে। নিজেও চোখে দেখি না। এক প্রতিবেশীর ওপর ভর করে এসেছিলাম। কিন্তু টিসিবির পণ্য পাইনি। দুই দিন ধরে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে।’
রোজা রেখে চোখেমুখে কান্নার ভাঁজ নিয়ে ষাটোর্ধ্ব মমতা বেগম যখন কথাগুলো বলছিলেন, তখন ঘড়ির কাঁটায় বেলা সাড়ে ৩টা। কুষ্টিয়া শহরের চৌড়হাস ক্যানালপাড়া এলাকা থেকে আসা এই বৃদ্ধা সকাল থেকে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্যের ট্রাকের অপেক্ষায় ছিলেন। বেলা পৌনে ৩টার দিকে টিসিবির পণ্য বহনকারী ট্রাক চৌড়হাস এলাকায় পৌঁছালে হাজার হাজার মানুষ এগিয়ে যান ট্রাকের দিকে। মুহূর্তেই শেষ হয়ে যায় পণ্য। একই অবস্থা সদর উপজেলার কবুরহাট কদমতলা থেকে আসা ময়না খাতুন ও শহরের উদিবাড়ী এলাকার বৃদ্ধ মোহাম্মদ আলীর।
বৃদ্ধ মমতা বেগম বলেন, ‘২০ বছর আগে তিন সন্তানকে রেখে স্বামী মারা গেছে। পরের বাড়িতে কাজ করে তিন সন্তানকে বড় করেছি। বড় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। ছোট ছেলে মাঠে কাজ করে। তার বউ ও মেয়েকে নিয়ে সে আলাদা থাকে। আমি প্রতিবন্ধী ছেলেকে নিয়ে থাকি। দুই চোখে ছানি পড়েছে। কিছুই দেখতে পাই না। প্রতিবেশী এক মহিলার সহযোগিতায় টিসিবির পণ্য নিতে আসি। কিন্তু বৃদ্ধ ও চোখে দেখতে না পাওয়ায় ভিড় ঠেলে সামনে যেতে না পারায় বেশির ভাগ দিন ফিরে যেতে হয়। মাঝেমধ্যে অন্যরা আমার ব্যাগ ধরলে পাই। অল্প দামে টিসিবির পণ্য পাওয়া যায় বলে কষ্ট করে আসি।’
মমতা বেগম, ময়না খাতুন কিংবা মোহাম্মদ আলীর মতো হাজারো নিম্ন আয়ের মানুষকে ফিরতে হয়েছে খালি হাতে। এটা গরিবের সঙ্গে একপ্রকার প্রহসন বলে দাবি করেছেন তাঁরা। টিসিবির পণ্য নিতে আসা নিম্ন আয়ের মানুষদের দাবি, প্রতিদিন স্থান পরিবর্তন না করে একটি নির্দিষ্ট সময়ে ও স্থানে দিলে মানুষের কষ্ট কম হয়।
নিম্ন আয়ের এই মানুষেরা প্রতিদিন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে হাজির হন। কেউ আসেন সকাল ৮টায়, আবার কেউ ৯টায়। রোদের ভেতর ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন। গতকাল বেলা সোয়া ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের দুই কর্মচারী জানিয়েছিলেন, মঙ্গলবার কালেক্টরেট চত্বরে টিসিবির ট্রাক আসবে না। এতে হতাশা নিয়ে ফিরে যান তাঁরা।
আজ সকালেও একই জায়গায় এসে লাইনে দাঁড়ান নিম্ন আয়ের মানুষেরা। দুপুর ১২টার দিকে এক কর্মচারী কাগজ হাতে করে এসে পাঁচটি স্থানের নাম বলে সেখানে যেতে বললেন। আজও তাঁরা যে যাঁর মতো ছুটলেন সেসব জায়গায়।
কয়েকজন নারী–পুরুষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন দিন আগে এখানে দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে টিসিবির পণ্য কিনেছেন। তাঁরা সকাল ৭টার পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আসেন। রোদের কারণে ব্যাগগুলো সারিবদ্ধভাবে রেখে আশপাশে ছায়ায় বসে ছিলেন। একজন নারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নাজিরের কক্ষ থেকে নেমে এসে একটি কাগজ বের করে পড়ে শোনান, আজ শহরের পাঁচটি পয়েন্টে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে। তবে তালিকায় কালেক্টরেট চত্বর নেই। এটা শোনার পর সবার মধ্যে হতাশা ও বিরক্তির ভাব দেখা গেল।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আজ কুষ্টিয়া সদরে টিসিবির পণ্য বিতরণের পাঁচটি পয়েন্ট ছিল—পুলিশ লাইনসের সামনে, জগতি পুলিশ ফাঁড়ির সামনে, হরিশংকরপুর পানির ট্যাংকের সামনে, মঙ্গলবাড়িয়া বাজার ও চৌড়হাস মোড়ে। পুলিশ লাইনসের সামনে টিসিবির পণ্যের গাড়ি পৌঁছায় বেলা ৩টা ২৫ মিনিটে এবং জগতি পুলিশ ফাঁড়ির সামনে বেলা সোয়া ২টায়। দুই পয়েন্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৭৭ বছর বয়সী বৃদ্ধ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘২ কিলোমিটার দূর থেকে এসেও গতকাল ফিরে গেছি। সকাল থেকে এসে দাঁড়িয়ে থাকি। গাড়ি আসার ঠিক নেই। ততক্ষণ পর্যন্ত রোজা মুখে কষ্ট হয়। অন্তত একটি নির্দিষ্ট সময়ের কথা যদি আগে থেকে বলে দেয়, তাহলে আমরা সেই জায়গায় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে পারি।’
একই অভিযোগ দিয়ে ময়না খাতুন বলেন, ‘প্রথমে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলেও ট্রাক আসার সাথে সাথে যে যার মতো ছুটে যাই। লাইন কেউ মানে না। সবার গায়ের জোর তো সমান না। আবার দেখি কিছুক্ষণ দেওয়ার পর মাল শেষ হয়ে গেছে। আমরা চাই পণ্য সুষ্ঠুভাবে বণ্টন হোক।’
এ বিষয়ে সচেতন নাগরিক কমিটি কুষ্টিয়ার (সনাক) সদস্য মিজানুর রহমান লাকী বলেন, এর জন্য বণ্টন, প্রচার ও পণ্যের পর্যাপ্ততার সমন্বয় করতে হবে। কারণ, নিম্ন আয়ের একজন মানুষ সারা দিন দাঁড়িয়ে থেকে খালি হাতে ফিরে যান। একটি পয়েন্টে ৪০০ মানুষের মধ্যে পণ্য বণ্টনের সক্ষমতা থাকলেও মানুষ আসেন হাজার। তাই সক্ষমতার বিষয়টিও তাঁদের জানাতে হবে।
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আজ (বুধবার) শহরের পাঁচটি পয়েন্টে পণ্য বিক্রি করা হয়েছে। মূলত পণ্যগুলো ঝিনাইদহ থেকে আসতে দেরি হয়। তা ছাড়া প্রচারের জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমাদের অঞ্চলে টিসিবির পণ্য যাতে দ্রুত ছাড় করে, তা নিয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলব।’
‘সকাল ৯টায় ডিসি অফিসের সামনে লাইন ধরি। ১২টার দিকে একজন এসে চৌড়হাস মোড়ে যেতে বলে। চৌড়হাস মোড়ে এসে দেখি এখানেও দিচ্ছে না টিসিবির পণ্য। ঘরে প্রতিবন্ধী ছেলে। নিজেও চোখে দেখি না। এক প্রতিবেশীর ওপর ভর করে এসেছিলাম। কিন্তু টিসিবির পণ্য পাইনি। দুই দিন ধরে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে।’
রোজা রেখে চোখেমুখে কান্নার ভাঁজ নিয়ে ষাটোর্ধ্ব মমতা বেগম যখন কথাগুলো বলছিলেন, তখন ঘড়ির কাঁটায় বেলা সাড়ে ৩টা। কুষ্টিয়া শহরের চৌড়হাস ক্যানালপাড়া এলাকা থেকে আসা এই বৃদ্ধা সকাল থেকে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্যের ট্রাকের অপেক্ষায় ছিলেন। বেলা পৌনে ৩টার দিকে টিসিবির পণ্য বহনকারী ট্রাক চৌড়হাস এলাকায় পৌঁছালে হাজার হাজার মানুষ এগিয়ে যান ট্রাকের দিকে। মুহূর্তেই শেষ হয়ে যায় পণ্য। একই অবস্থা সদর উপজেলার কবুরহাট কদমতলা থেকে আসা ময়না খাতুন ও শহরের উদিবাড়ী এলাকার বৃদ্ধ মোহাম্মদ আলীর।
বৃদ্ধ মমতা বেগম বলেন, ‘২০ বছর আগে তিন সন্তানকে রেখে স্বামী মারা গেছে। পরের বাড়িতে কাজ করে তিন সন্তানকে বড় করেছি। বড় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। ছোট ছেলে মাঠে কাজ করে। তার বউ ও মেয়েকে নিয়ে সে আলাদা থাকে। আমি প্রতিবন্ধী ছেলেকে নিয়ে থাকি। দুই চোখে ছানি পড়েছে। কিছুই দেখতে পাই না। প্রতিবেশী এক মহিলার সহযোগিতায় টিসিবির পণ্য নিতে আসি। কিন্তু বৃদ্ধ ও চোখে দেখতে না পাওয়ায় ভিড় ঠেলে সামনে যেতে না পারায় বেশির ভাগ দিন ফিরে যেতে হয়। মাঝেমধ্যে অন্যরা আমার ব্যাগ ধরলে পাই। অল্প দামে টিসিবির পণ্য পাওয়া যায় বলে কষ্ট করে আসি।’
মমতা বেগম, ময়না খাতুন কিংবা মোহাম্মদ আলীর মতো হাজারো নিম্ন আয়ের মানুষকে ফিরতে হয়েছে খালি হাতে। এটা গরিবের সঙ্গে একপ্রকার প্রহসন বলে দাবি করেছেন তাঁরা। টিসিবির পণ্য নিতে আসা নিম্ন আয়ের মানুষদের দাবি, প্রতিদিন স্থান পরিবর্তন না করে একটি নির্দিষ্ট সময়ে ও স্থানে দিলে মানুষের কষ্ট কম হয়।
নিম্ন আয়ের এই মানুষেরা প্রতিদিন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে হাজির হন। কেউ আসেন সকাল ৮টায়, আবার কেউ ৯টায়। রোদের ভেতর ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন। গতকাল বেলা সোয়া ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের দুই কর্মচারী জানিয়েছিলেন, মঙ্গলবার কালেক্টরেট চত্বরে টিসিবির ট্রাক আসবে না। এতে হতাশা নিয়ে ফিরে যান তাঁরা।
আজ সকালেও একই জায়গায় এসে লাইনে দাঁড়ান নিম্ন আয়ের মানুষেরা। দুপুর ১২টার দিকে এক কর্মচারী কাগজ হাতে করে এসে পাঁচটি স্থানের নাম বলে সেখানে যেতে বললেন। আজও তাঁরা যে যাঁর মতো ছুটলেন সেসব জায়গায়।
কয়েকজন নারী–পুরুষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন দিন আগে এখানে দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে টিসিবির পণ্য কিনেছেন। তাঁরা সকাল ৭টার পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আসেন। রোদের কারণে ব্যাগগুলো সারিবদ্ধভাবে রেখে আশপাশে ছায়ায় বসে ছিলেন। একজন নারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নাজিরের কক্ষ থেকে নেমে এসে একটি কাগজ বের করে পড়ে শোনান, আজ শহরের পাঁচটি পয়েন্টে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে। তবে তালিকায় কালেক্টরেট চত্বর নেই। এটা শোনার পর সবার মধ্যে হতাশা ও বিরক্তির ভাব দেখা গেল।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আজ কুষ্টিয়া সদরে টিসিবির পণ্য বিতরণের পাঁচটি পয়েন্ট ছিল—পুলিশ লাইনসের সামনে, জগতি পুলিশ ফাঁড়ির সামনে, হরিশংকরপুর পানির ট্যাংকের সামনে, মঙ্গলবাড়িয়া বাজার ও চৌড়হাস মোড়ে। পুলিশ লাইনসের সামনে টিসিবির পণ্যের গাড়ি পৌঁছায় বেলা ৩টা ২৫ মিনিটে এবং জগতি পুলিশ ফাঁড়ির সামনে বেলা সোয়া ২টায়। দুই পয়েন্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৭৭ বছর বয়সী বৃদ্ধ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘২ কিলোমিটার দূর থেকে এসেও গতকাল ফিরে গেছি। সকাল থেকে এসে দাঁড়িয়ে থাকি। গাড়ি আসার ঠিক নেই। ততক্ষণ পর্যন্ত রোজা মুখে কষ্ট হয়। অন্তত একটি নির্দিষ্ট সময়ের কথা যদি আগে থেকে বলে দেয়, তাহলে আমরা সেই জায়গায় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে পারি।’
একই অভিযোগ দিয়ে ময়না খাতুন বলেন, ‘প্রথমে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলেও ট্রাক আসার সাথে সাথে যে যার মতো ছুটে যাই। লাইন কেউ মানে না। সবার গায়ের জোর তো সমান না। আবার দেখি কিছুক্ষণ দেওয়ার পর মাল শেষ হয়ে গেছে। আমরা চাই পণ্য সুষ্ঠুভাবে বণ্টন হোক।’
এ বিষয়ে সচেতন নাগরিক কমিটি কুষ্টিয়ার (সনাক) সদস্য মিজানুর রহমান লাকী বলেন, এর জন্য বণ্টন, প্রচার ও পণ্যের পর্যাপ্ততার সমন্বয় করতে হবে। কারণ, নিম্ন আয়ের একজন মানুষ সারা দিন দাঁড়িয়ে থেকে খালি হাতে ফিরে যান। একটি পয়েন্টে ৪০০ মানুষের মধ্যে পণ্য বণ্টনের সক্ষমতা থাকলেও মানুষ আসেন হাজার। তাই সক্ষমতার বিষয়টিও তাঁদের জানাতে হবে।
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আজ (বুধবার) শহরের পাঁচটি পয়েন্টে পণ্য বিক্রি করা হয়েছে। মূলত পণ্যগুলো ঝিনাইদহ থেকে আসতে দেরি হয়। তা ছাড়া প্রচারের জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমাদের অঞ্চলে টিসিবির পণ্য যাতে দ্রুত ছাড় করে, তা নিয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলব।’
’যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় গত ২০ জুন ৩ সেন্টিমিটার, ২১ জুন ৮ সেন্টিমিটার ও ২২ জুন ১৪ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। একই সময় কাজীপুর মেঘাইঘাট পয়েন্টে গত তিন দিনে ২৭ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। তবে পানি বাড়লেও সিরাজগঞ্জে বিপদসীমার ২৯৭ সেন্টিমিটার ও কাজী
১০ মিনিট আগেসরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের ১১ নম্বর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা।
২৬ মিনিট আগেসাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ১৮ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল শনিবার কুশখালী ও কৈখালী সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এ হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
২৮ মিনিট আগেতামিম রাতে ইটেরপুল এলাকায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনটি মোটরসাইকেলে একদল দুর্বৃত্ত এসে তামিমের উপর হামলা চালায়। এ সময় তামিমকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
১ ঘণ্টা আগে