বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের মোড়লগঞ্জে পানগুছি নদীর তীর ভাঙনরোধে কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার ফুলহাতা লঞ্চঘাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের নদীর তীরে বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য আমিরুল আলম মিলন এই কাজের উদ্বোধন করেন।
পাউবোর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক মো. সফিউদ্দিন, পাউবো বাগেরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাসুম বিল্লাহ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ-ই-আলম বাচ্চু, মোরেলগঞ্জ পৌরসভা মেয়র এস এম মনিরুল হক তালুকদারসহ স্থানীয়রা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘদিন পর হলেও এলাকাবাসীর মাঝে আশার আলো জাগিয়েছে এই নদীর তীর রক্ষাবাঁধ প্রকল্প। তবে তীর রক্ষাবাঁধের পাশাপাশি টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী জানান, উপজেলার পানগুছি নদীর তীব্র ভাঙন ও বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ার-ভাটার পানিতে হাজারো মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হয়। শত শত বসতবাড়ি, নদীর তীরবর্তী হাট বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
পাউবোর সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ থেকে রক্ষা পেতে এলাকাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে পানগুছি নদীর তীর প্রতিরক্ষা বাঁধ প্রকল্পের একনেকে অনুমোদন দেয় সরকার। পানগুছি নদীর ভাঙন থেকে উপজেলা সদর, এর সংলগ্ন এলাকা ও বিষখালী নদী পুনঃখনন শীর্ষক প্রকল্পের অধীনে ৫২ কিলোমিটার এলাকায় বিভিন্ন কাজ করা হবে। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৫৯ কোটি টাকা। এই টাকায় ১০ কিলোমিটার নদীর তীর প্রতিরক্ষা বাঁধ, এক কিলোমিটার মেরামত, বিষখালী নদীর ২৩ কিলোমিটার পুনঃখনন ও পাঁচটি খাল পুনঃখনন করা হবে। এসব কাজ ২০২৪ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রকল্প পরিচালক মো. সফিউদ্দিন বলেন, ৬৫৯ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ শেষ হলে পানগুছি নদীর ভাঙন রোধ হবে। এ ছাড়া অন্যান্য কাজের ফলে এলাকাবাসী অনেক সুবিধা পাবে। সময় অনুযায়ী কাজ শেষ করার আশা ব্যক্ত করেন তিনি।
বাগেরহাটের মোড়লগঞ্জে পানগুছি নদীর তীর ভাঙনরোধে কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার ফুলহাতা লঞ্চঘাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের নদীর তীরে বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য আমিরুল আলম মিলন এই কাজের উদ্বোধন করেন।
পাউবোর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক মো. সফিউদ্দিন, পাউবো বাগেরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাসুম বিল্লাহ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ-ই-আলম বাচ্চু, মোরেলগঞ্জ পৌরসভা মেয়র এস এম মনিরুল হক তালুকদারসহ স্থানীয়রা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘদিন পর হলেও এলাকাবাসীর মাঝে আশার আলো জাগিয়েছে এই নদীর তীর রক্ষাবাঁধ প্রকল্প। তবে তীর রক্ষাবাঁধের পাশাপাশি টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী জানান, উপজেলার পানগুছি নদীর তীব্র ভাঙন ও বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ার-ভাটার পানিতে হাজারো মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হয়। শত শত বসতবাড়ি, নদীর তীরবর্তী হাট বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
পাউবোর সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ থেকে রক্ষা পেতে এলাকাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে পানগুছি নদীর তীর প্রতিরক্ষা বাঁধ প্রকল্পের একনেকে অনুমোদন দেয় সরকার। পানগুছি নদীর ভাঙন থেকে উপজেলা সদর, এর সংলগ্ন এলাকা ও বিষখালী নদী পুনঃখনন শীর্ষক প্রকল্পের অধীনে ৫২ কিলোমিটার এলাকায় বিভিন্ন কাজ করা হবে। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৫৯ কোটি টাকা। এই টাকায় ১০ কিলোমিটার নদীর তীর প্রতিরক্ষা বাঁধ, এক কিলোমিটার মেরামত, বিষখালী নদীর ২৩ কিলোমিটার পুনঃখনন ও পাঁচটি খাল পুনঃখনন করা হবে। এসব কাজ ২০২৪ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রকল্প পরিচালক মো. সফিউদ্দিন বলেন, ৬৫৯ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ শেষ হলে পানগুছি নদীর ভাঙন রোধ হবে। এ ছাড়া অন্যান্য কাজের ফলে এলাকাবাসী অনেক সুবিধা পাবে। সময় অনুযায়ী কাজ শেষ করার আশা ব্যক্ত করেন তিনি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে