মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পুরুষ ও শিশু ওয়ার্ড রোগীদের অবস্থানের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে। টয়লেটে ব্যবহৃত নোংরা পানি উপচে ওয়ার্ডে প্রবেশ করছে। এ অবস্থায় রোগী ও তাদের স্বজনদের থাকতে হচ্ছে ওয়ার্ডে। দীর্ঘদিন রোগীরা এমন দুর্ভোগ পোহালেও সমস্যা সমাধানে কোনো ভূমিকা নিচ্ছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এমনটি অভিযোগ ওয়ার্ডে ভর্তি রোগী ও তাদের স্বজনদের। আজ বুধবার বিকেলে সরেজমিন হাসপাতালে গেলে রোগীদের অভিযোগের সত্যতা মেলে।
মনিরামপুর হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডে ভর্তি রোগী তপু হাজরার মা মিনু হাজরা বলেন, পাঁচ দিন ধরে ছেলেকে নিয়ে হাসপাতালে আছি। এখানে আসার পর থেকে দেখছি বাথরুমের পানি বাইরে ওয়ার্ডে চলে আসছে।
একই ওয়ার্ডের রোগী আবুল কাশেম বলেন, তিন দিন আগে হাসপাতালে আইছি। তখন থেকে দেখছি বাথরুমের পানি নিচের দিকে যাচ্ছে না। সব পানি বাইরে ওয়ার্ডে চলে আসছে। কেউ পরিষ্কার করছে না।
রোগীদের অভিযোগ, পুরুষ ওয়ার্ডে দুটো টয়লেটের মধ্যে একটি ব্যবহার করা যাচ্ছে। বাকিটা নষ্ট। গোসলের পানিও পাইপ দিয়ে নিচে যাচ্ছে না।
এ ওয়ার্ডে দায়িত্বরত আয়া অলোকা রানী বলেন, বাথরুম আর টয়লেটের পানি পাইপ দিয়ে নিচে নামে না। আগেও এমন হচ্ছিল। আমরা ঠিক করেছি। এখন ৫-৬ দিন ধরে আবার একই সমস্যা।
হাসপাতালে শিশু ওয়ার্ডে দায়িত্বরত আয়া আনোয়ারা বেগম বলেন, দুটো টয়লেটের মধ্যে একটার পানি ও ময়লা পাইপ দিয়ে নিচে নামে না। সব বাইরে বের হয়ে আসছে। বহুদিন ধরে এ সমস্যা। ময়লার জন্য রোগীরা টয়লেট ও গোসলখানায় যেতে পারেন না।
হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডে দায়িত্বরত সেবিকা ঝর্ণা খাতুন বলেন, রোগীর স্বজনদের কাছে জানতে পেরে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. অনুপ কুমার বসু বলেন, একজন নার্স ফোনে আমাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। আমাদের নিজস্ব পরিচ্ছন্ন কর্মী (সুইপার) নেই। পৌরসভার লোক এনে টয়লেট পরিষ্কার করাতে হবে।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পুরুষ ও শিশু ওয়ার্ড রোগীদের অবস্থানের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে। টয়লেটে ব্যবহৃত নোংরা পানি উপচে ওয়ার্ডে প্রবেশ করছে। এ অবস্থায় রোগী ও তাদের স্বজনদের থাকতে হচ্ছে ওয়ার্ডে। দীর্ঘদিন রোগীরা এমন দুর্ভোগ পোহালেও সমস্যা সমাধানে কোনো ভূমিকা নিচ্ছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এমনটি অভিযোগ ওয়ার্ডে ভর্তি রোগী ও তাদের স্বজনদের। আজ বুধবার বিকেলে সরেজমিন হাসপাতালে গেলে রোগীদের অভিযোগের সত্যতা মেলে।
মনিরামপুর হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডে ভর্তি রোগী তপু হাজরার মা মিনু হাজরা বলেন, পাঁচ দিন ধরে ছেলেকে নিয়ে হাসপাতালে আছি। এখানে আসার পর থেকে দেখছি বাথরুমের পানি বাইরে ওয়ার্ডে চলে আসছে।
একই ওয়ার্ডের রোগী আবুল কাশেম বলেন, তিন দিন আগে হাসপাতালে আইছি। তখন থেকে দেখছি বাথরুমের পানি নিচের দিকে যাচ্ছে না। সব পানি বাইরে ওয়ার্ডে চলে আসছে। কেউ পরিষ্কার করছে না।
রোগীদের অভিযোগ, পুরুষ ওয়ার্ডে দুটো টয়লেটের মধ্যে একটি ব্যবহার করা যাচ্ছে। বাকিটা নষ্ট। গোসলের পানিও পাইপ দিয়ে নিচে যাচ্ছে না।
এ ওয়ার্ডে দায়িত্বরত আয়া অলোকা রানী বলেন, বাথরুম আর টয়লেটের পানি পাইপ দিয়ে নিচে নামে না। আগেও এমন হচ্ছিল। আমরা ঠিক করেছি। এখন ৫-৬ দিন ধরে আবার একই সমস্যা।
হাসপাতালে শিশু ওয়ার্ডে দায়িত্বরত আয়া আনোয়ারা বেগম বলেন, দুটো টয়লেটের মধ্যে একটার পানি ও ময়লা পাইপ দিয়ে নিচে নামে না। সব বাইরে বের হয়ে আসছে। বহুদিন ধরে এ সমস্যা। ময়লার জন্য রোগীরা টয়লেট ও গোসলখানায় যেতে পারেন না।
হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডে দায়িত্বরত সেবিকা ঝর্ণা খাতুন বলেন, রোগীর স্বজনদের কাছে জানতে পেরে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. অনুপ কুমার বসু বলেন, একজন নার্স ফোনে আমাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। আমাদের নিজস্ব পরিচ্ছন্ন কর্মী (সুইপার) নেই। পৌরসভার লোক এনে টয়লেট পরিষ্কার করাতে হবে।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
৩ ঘণ্টা আগে