ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
আর্থিকভাবে লাভবান, তুলনামূলক খরচ ও পরিশ্রম কম হওয়ায় যশোরের ঝিকরগাছায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কলা চাষ। উপজেলার অর্থকরী ফসল হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে কলা। চাষাবাদে সফলতার হাসি ফুটেছে উপজেলার অনেক চাষির মুখে। ফলে দিন দিন বাড়ছে কলাবাগানের সংখ্যা। সম্পৃক্ত হচ্ছেন নতুন নতুন চাষি। অন্যান্য ফসল চাষ ছেড়ে তাঁরা আসছেন কলা চাষে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১২৫ হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে কলা চাষ হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বোধখানা মাঠে কৃষকেরা ধান-পাট চাষ কমিয়ে কলা চাষ করছেন। অনেকে চাষযোগ্য জমির পাশাপাশি পতিত জমিতেও কলাবাগান করছেন। আবার অনেকে বাড়ির পাশের পতিত জমিতেও কলার বাগান করেন।
বোধখানা গ্রামের বেলেমাঠপাড়ার ওসমান গণী ধান চাষের পরিবর্তে কলার বাগান করেন। এক বিঘা জমিতে দুই বছরে খরচ বাদে অন্তত তিন লাখ টাকা লাভের আশা করছেন তিনি।
ওসমান গণী বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে চাঁপা সবরি জাতের ক্রস কলার বাগান করেছি। গত এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি দিকে কলার চারা (বোগ) রোপণ করি। আট মাস পরে গাছে ফল আসে। এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে ১৬ হাজার টাকা।’
‘খেতে ২৯০টি গাছে কলার কাঁদি পড়েছে। সপ্তাহ দুয়েক পর কলা কাটা যাবে। এই অবস্থায় পাইকারদের কাছে আগাম খেতের কলা ৯৪ হাজার টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি। কলা কাটার পর চারা বিক্রি করা যাবে আরও ২৫ হাজার টাকার। কলার এ বাগান দুই বছর রাখা যাবে। এ সময়ের মধ্যে তিনবার ফল ধরবে।’ বলেন, ওসমান গণী।
ওসমান গণী আরও বলেন, ‘খেতে ক্রস জাতের চারা লাগানোর কারণে গাছ বেশি বড় হয়নি। তাই ঝড়ে গাছ ভাঙার ভয় নেই। বাঁশ দিয়ে প্লা দেওয়া লাগেনি। এতে বাড়তি খরচ পড়েনি। আবার কলার কাঁদি অনেক বড় বড় হয়েছে। কলা চাষে খরচ কম হওয়ায় লাভের সম্ভাবনা অনেক বেশি।’
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, ‘দিন দিন কলা চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে। খরচের তুলনায় লাভ বেশি হওয়ায় চাষিরা কলা চাষ করছেন। এটি পতিত জমিতেও ভালো হয়। লাভজনক ফসল হিসেবে যে কেউ স্বল্প খরচে ও অল্প শ্রমে সহজে কলা চাষ করতে পারেন। বোধখানা ও বারবাকপুর গ্রামের ব্লকে বসতবাড়িসংলগ্ন পতিত জায়গায় ৮০০ বাড়িতে কলার বাগান করেছি।’
আইয়ুব হোসেন আরও বলেন, কলার চারা পোতার পর ফল আসার আগে অন্তত তিনবার গাছ কাটলে সেটা ক্রস হয়ে যাবে, গাছ বেশি বড় হবে না। তাই গাছ ভাঙার শঙ্কা নেই। ফলনও অনেক বেশি হয়।
আর্থিকভাবে লাভবান, তুলনামূলক খরচ ও পরিশ্রম কম হওয়ায় যশোরের ঝিকরগাছায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কলা চাষ। উপজেলার অর্থকরী ফসল হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে কলা। চাষাবাদে সফলতার হাসি ফুটেছে উপজেলার অনেক চাষির মুখে। ফলে দিন দিন বাড়ছে কলাবাগানের সংখ্যা। সম্পৃক্ত হচ্ছেন নতুন নতুন চাষি। অন্যান্য ফসল চাষ ছেড়ে তাঁরা আসছেন কলা চাষে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১২৫ হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে কলা চাষ হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বোধখানা মাঠে কৃষকেরা ধান-পাট চাষ কমিয়ে কলা চাষ করছেন। অনেকে চাষযোগ্য জমির পাশাপাশি পতিত জমিতেও কলাবাগান করছেন। আবার অনেকে বাড়ির পাশের পতিত জমিতেও কলার বাগান করেন।
বোধখানা গ্রামের বেলেমাঠপাড়ার ওসমান গণী ধান চাষের পরিবর্তে কলার বাগান করেন। এক বিঘা জমিতে দুই বছরে খরচ বাদে অন্তত তিন লাখ টাকা লাভের আশা করছেন তিনি।
ওসমান গণী বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে চাঁপা সবরি জাতের ক্রস কলার বাগান করেছি। গত এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি দিকে কলার চারা (বোগ) রোপণ করি। আট মাস পরে গাছে ফল আসে। এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে ১৬ হাজার টাকা।’
‘খেতে ২৯০টি গাছে কলার কাঁদি পড়েছে। সপ্তাহ দুয়েক পর কলা কাটা যাবে। এই অবস্থায় পাইকারদের কাছে আগাম খেতের কলা ৯৪ হাজার টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি। কলা কাটার পর চারা বিক্রি করা যাবে আরও ২৫ হাজার টাকার। কলার এ বাগান দুই বছর রাখা যাবে। এ সময়ের মধ্যে তিনবার ফল ধরবে।’ বলেন, ওসমান গণী।
ওসমান গণী আরও বলেন, ‘খেতে ক্রস জাতের চারা লাগানোর কারণে গাছ বেশি বড় হয়নি। তাই ঝড়ে গাছ ভাঙার ভয় নেই। বাঁশ দিয়ে প্লা দেওয়া লাগেনি। এতে বাড়তি খরচ পড়েনি। আবার কলার কাঁদি অনেক বড় বড় হয়েছে। কলা চাষে খরচ কম হওয়ায় লাভের সম্ভাবনা অনেক বেশি।’
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, ‘দিন দিন কলা চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে। খরচের তুলনায় লাভ বেশি হওয়ায় চাষিরা কলা চাষ করছেন। এটি পতিত জমিতেও ভালো হয়। লাভজনক ফসল হিসেবে যে কেউ স্বল্প খরচে ও অল্প শ্রমে সহজে কলা চাষ করতে পারেন। বোধখানা ও বারবাকপুর গ্রামের ব্লকে বসতবাড়িসংলগ্ন পতিত জায়গায় ৮০০ বাড়িতে কলার বাগান করেছি।’
আইয়ুব হোসেন আরও বলেন, কলার চারা পোতার পর ফল আসার আগে অন্তত তিনবার গাছ কাটলে সেটা ক্রস হয়ে যাবে, গাছ বেশি বড় হবে না। তাই গাছ ভাঙার শঙ্কা নেই। ফলনও অনেক বেশি হয়।
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
২ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
৩ ঘণ্টা আগে