ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ এ তথ্য জানানো হয়।
তদন্ত কমিটিতে শেখ রাসেল হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আবদুল কাদেরকে আহ্বায়ক করা হয়েছে। সদস্যসচিব হিসেবে রয়েছেন তথ্য প্রকাশনা ও জনসংযোগ অফিসের উপ রেজিস্ট্রার সাহেদ হাসান।
কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম, লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান এবং ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক শেখ আব্দুর রউফ।
অফিস আদেশে বলা হয়, গত ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি আইন বিভাগ ও আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘটিত শৃঙ্খলা পরিপন্থী ঘটনার কারণ ও তথ্য উদ্ঘাটন করে দোষীদের চিহ্নিত করার লক্ষ্যে উপাচার্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। কমিটিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আবদুল কাদের বলেন, ‘চিঠি পেয়েছি। পরবর্তীতে সবার সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে বাসের সিট নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামানসহ অন্তত পাঁচজন শিক্ষক-শিক্ষার্থী আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীরা জানান, কুষ্টিয়া থেকে ক্যাম্পাসে ছেড়ে আসা ডাবল ডেকার ‘সানন্দা’ বাসে আল ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী জ্যাকেট রেখে সিট ধরে রাখেন। পরে আইন বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের সুমন অভ্র বাসে এসে জ্যাকেট উঠিয়ে সিটে বসেন। এ নিয়ে সুমনের সঙ্গে আল ফিকহ বিভাগের শিক্ষার্থীদের বাগ্বিতণ্ডা হয়।
সুমন বিষয়টি তাদের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের জানালে তারা এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে গাড়ি আটকায়। বিষয়টি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল বডি উভয় পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসেন। আলোচনা শেষে রাত সাড়ে ১১টার দিকে দুপক্ষের মধ্যে সমঝোতা হলে প্রক্টর বিষয়টি শিক্ষার্থীদের জানায়। তখন চলে যাওয়ার সময় আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা আল-ফিকহ বিভাগের শিক্ষার্থীদের ‘সন্ত্রাসী’ বললে অনুষদ ভবনের সামনে উভয় বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়।
আল-ফিকহ বিভাগের শিক্ষার্থীরা এর প্রতিবাদ করলে ঝাল চত্বরে উভয় পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় মারামারি হয়। এতে উভয় পক্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। এ সময় শিক্ষার্থীদের থামাতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও উপস্থিত অন্যান্য শিক্ষক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারাও আহত হন। পরে তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ এ তথ্য জানানো হয়।
তদন্ত কমিটিতে শেখ রাসেল হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আবদুল কাদেরকে আহ্বায়ক করা হয়েছে। সদস্যসচিব হিসেবে রয়েছেন তথ্য প্রকাশনা ও জনসংযোগ অফিসের উপ রেজিস্ট্রার সাহেদ হাসান।
কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম, লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান এবং ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক শেখ আব্দুর রউফ।
অফিস আদেশে বলা হয়, গত ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি আইন বিভাগ ও আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘটিত শৃঙ্খলা পরিপন্থী ঘটনার কারণ ও তথ্য উদ্ঘাটন করে দোষীদের চিহ্নিত করার লক্ষ্যে উপাচার্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। কমিটিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আবদুল কাদের বলেন, ‘চিঠি পেয়েছি। পরবর্তীতে সবার সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে বাসের সিট নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামানসহ অন্তত পাঁচজন শিক্ষক-শিক্ষার্থী আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীরা জানান, কুষ্টিয়া থেকে ক্যাম্পাসে ছেড়ে আসা ডাবল ডেকার ‘সানন্দা’ বাসে আল ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী জ্যাকেট রেখে সিট ধরে রাখেন। পরে আইন বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের সুমন অভ্র বাসে এসে জ্যাকেট উঠিয়ে সিটে বসেন। এ নিয়ে সুমনের সঙ্গে আল ফিকহ বিভাগের শিক্ষার্থীদের বাগ্বিতণ্ডা হয়।
সুমন বিষয়টি তাদের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের জানালে তারা এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে গাড়ি আটকায়। বিষয়টি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল বডি উভয় পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসেন। আলোচনা শেষে রাত সাড়ে ১১টার দিকে দুপক্ষের মধ্যে সমঝোতা হলে প্রক্টর বিষয়টি শিক্ষার্থীদের জানায়। তখন চলে যাওয়ার সময় আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা আল-ফিকহ বিভাগের শিক্ষার্থীদের ‘সন্ত্রাসী’ বললে অনুষদ ভবনের সামনে উভয় বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়।
আল-ফিকহ বিভাগের শিক্ষার্থীরা এর প্রতিবাদ করলে ঝাল চত্বরে উভয় পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় মারামারি হয়। এতে উভয় পক্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। এ সময় শিক্ষার্থীদের থামাতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও উপস্থিত অন্যান্য শিক্ষক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারাও আহত হন। পরে তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
রাজধানীর ফকিরাপুলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মতিন মিয়া (৩৫) নামে এক রিকশাচালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফকিরাপুল মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে মারীখালী নদী থেকে অজ্ঞাত এক নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুরে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের জিয়ানগর এলাকায় মারীখালি নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেআলু সংরক্ষণ করা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় কৃষকের বাড়িতেই আলু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে কম দামে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষক। যে কারণে আলু চাষ করে লোকসান গুনতে হচ্ছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
১ ঘণ্টা আগে