বেনাপোল প্রতিনিধি
‘ভালো কাজের’ প্রলোভনে বিভিন্ন সময়ে ভারতে পাচারের শিকার ৪৮ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরীকে স্বদেশ প্রত্যাবাসনে বেনাপোলে হস্তান্তর করেছে কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশ উপহাইকমিশন। তাদের বাড়ি যশোর, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা ও কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের কাউন্সিলর তুশিতা চাকমা ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কার্যক্রম শেষে শূন্যরেখায় পাচার হওয়া বাংলাদেশিদের বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল পোর্ট থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভুইয়া। এ সময় দেশে ফেরত আসা শিশুদের স্বজনেরা সীমান্তে ভিড় জমায়।
ফেরত আসা শিশুদের আইনি সহায়তা দিতে জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার ২৫ জন, বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি ১৫ জন এবং রাইটস যশোর ৮ জন শিশুকে গ্রহণ করেছে।
বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি কামাল হোসেন ভুইয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের অভিযোগে তারা ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হয়েছিল। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের তিনটি এনজিওর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য।’
বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির প্রোগ্রাম অফিসার রেখা বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে জানান, ভালো কাজের প্রলোভনে দেশের বিভিন্ন সীমান্তপথে দালালের মাধ্যমে তারা ভারতে যায়। এ সময় অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে জেলে পাঠায়। পরে আইনি সহায়তা দিতে ভারতীয় কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থা তাদের আদালত থেকে ছাড়িয়ে হেফাজতে নেয়। পরে দুই দেশের সরকারের সহযোগিতায় ট্রাভেল পারমিটে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।
ফেরত আসা বাংলাদেশিরা যদি পাচারকারীদের শনাক্ত করে আইনি সহায়তা চায়, তাহলে তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া হবে বলে জানান এ কর্মকর্তা।
‘ভালো কাজের’ প্রলোভনে বিভিন্ন সময়ে ভারতে পাচারের শিকার ৪৮ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরীকে স্বদেশ প্রত্যাবাসনে বেনাপোলে হস্তান্তর করেছে কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশ উপহাইকমিশন। তাদের বাড়ি যশোর, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা ও কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের কাউন্সিলর তুশিতা চাকমা ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কার্যক্রম শেষে শূন্যরেখায় পাচার হওয়া বাংলাদেশিদের বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল পোর্ট থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভুইয়া। এ সময় দেশে ফেরত আসা শিশুদের স্বজনেরা সীমান্তে ভিড় জমায়।
ফেরত আসা শিশুদের আইনি সহায়তা দিতে জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার ২৫ জন, বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি ১৫ জন এবং রাইটস যশোর ৮ জন শিশুকে গ্রহণ করেছে।
বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি কামাল হোসেন ভুইয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের অভিযোগে তারা ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হয়েছিল। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের তিনটি এনজিওর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য।’
বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির প্রোগ্রাম অফিসার রেখা বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে জানান, ভালো কাজের প্রলোভনে দেশের বিভিন্ন সীমান্তপথে দালালের মাধ্যমে তারা ভারতে যায়। এ সময় অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে জেলে পাঠায়। পরে আইনি সহায়তা দিতে ভারতীয় কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থা তাদের আদালত থেকে ছাড়িয়ে হেফাজতে নেয়। পরে দুই দেশের সরকারের সহযোগিতায় ট্রাভেল পারমিটে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।
ফেরত আসা বাংলাদেশিরা যদি পাচারকারীদের শনাক্ত করে আইনি সহায়তা চায়, তাহলে তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া হবে বলে জানান এ কর্মকর্তা।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে