তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
দুই বছর আগে ‘জঙ্গি আস্তানা’ থেকে আটক জামাতা আরিফুল ইসলাম শান্তকে মুক্ত করতে স্ত্রী আর মেয়েকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন শরিফুল ইসলাম মোড়ল। ১৮ দিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর সংবাদমাধ্যমের সুবাদে স্বজনেরা জানতে পারেন মৌলভীবাজারের কুলাউড়া ‘জঙ্গি আস্তানা’ থেকে আটক হয়েছেন শরিফুলসহ তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে।
স্বজনদের দাবি, শরিফুল মোড়ল একজন সাইকেল মেকানিক। তিনি একজন দরিদ্র ও সাধারণ মানুষ, জঙ্গিবাদের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই। তাঁর স্ত্রী এবং মেয়েও জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন।
গতকাল শনিবার মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার পাহাড়ি এলাকায় ‘জঙ্গি আস্তানা’ সন্দেহে একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১০ জনকে আটক করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। গতকাল শনিবার সকালে পুলিশের এ বিশেষায়িত ইউনিটের প্রধান মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান গণমাধ্যমকর্মীদের বিষয়টি জানান।
আটক শরিফুল ইসলাম সাতক্ষীরার তালা উপজেলার দক্ষিণ নলতা গ্রামের ওমর আলী মোড়লের ছেলে। বর্তমানে কারাগারে থাকা আরিফুল ইসলাম শান্তর সঙ্গে তিন বছর আগে বিয়ে হয় তাঁর মেয়ে হাবিবার। কিন্তু দুই বছর আগে সিরাজগঞ্জে ‘জঙ্গি আস্তানা’ থেকে আরিফুল ইসলাম শান্ত আটক হন। সেই থেকে কারাগারে আছেন তিনি। তখন থেকেই শান্তর স্ত্রী হাবিবা তাঁর বাবা শরিফুলের বাড়িতে থাকেন।
গত ২৫ জুলাই বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে শরিফুল দুটি গরু বিক্রি করে এবং ১০ কাঠা জমি বন্ধক রেখে প্রায় দেড় লাখ টাকা জোগাড় করেন। বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর থেকে তাঁদের সঙ্গে স্বজনদের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। স্বজনেরা গতকাল শনিবার গণমাধ্যমের সুবাদে জানতে পারেন স্ত্রী ও মেয়েসহ শরিফুল মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থেকে আটক হন। বিষয়টি জানাজানি হলে সাধারণ মানুষের মধ্যে এ নিয়ে নানারকম আলোচনা চলছে।
এদিকে ‘জঙ্গি আস্তানা’ থেকে দুই বছর আগে আটক আরিফুল ইসলাম শান্ত থাকতেন মামার বাড়িতে। তাঁর বাবা বজলুর রহমানের বাড়ি যশোরের মনিরামপুর সদরে। শান্ত গর্ভে থাকা অবস্থায় বাবার সঙ্গে তাঁর মায়ের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। শান্তর জন্ম হয় মামার বাড়ি তালার দক্ষিণ নলতা গ্রামে। তাঁর মামা মোস্তাফিজুর রহমান তিতু ছিলেন খলিলনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) দক্ষিণ নলতা ওয়ার্ডের সদস্য এবং ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। মামার খরচে তিনি লেখাপড়া করেন। দুই বছর আগে জঙ্গি হিসেবে ধরা পড়লে শান্তর পরিবারে একধরনের অন্ধকার নেমে আসে।
আজ রোববার সকালে তালার খলিলগর ইউনিয়নের দক্ষিণ নলতা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, খুলনা-পাইকগাছা সড়কের পাশে ছোট্ট একটি দোকান রয়েছে শরিফুলের। সেটি এখন তালাবদ্ধ। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, দোকানটিতে সাইকেল মেরামত করে সংসার চালাতেন শরিফুল।
শরিফুলের বাড়ি গিয়ে দেখা গেছে, তাঁদের বসতঘরটি তালাবদ্ধ। পরিবারের অন্য সদস্যরা জানিয়েছেন, গত ২৫ জুলাই সকালে স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে সিরাজগঞ্জের উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন শরিফুল। ওই দিন বিকেল থেকে তাঁদের মোবাইল নম্বর বন্ধ পান তাঁরা। তারপর থেকে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু এই ১৮ দিন তাঁরা কোথায় ছিলেন, এ বিষয়ে পরিবারের কেউ কোনো তথ্য জানাতে পারেননি।
শরিফুলের বড় ভাই নজরুল মোড়ল বলেন, ‘শরিফুল সাইকেল মেকানিকের কাজ করে সংসার চালান। কখনো খারাপ কোনো কাজের সঙ্গে জড়িত থাকার তথ্য এলাকার মানুষ দিতে পারবে না। জঙ্গির সঙ্গে যোগসূত্র দূরের কথা, এর অর্থও আমরা বুঝি না।’
নজরুল আরও বলেন, দুই বছর আগে জঙ্গি সন্দেহে সিরাজগঞ্জ থেকে শরিফুলের মেয়ের জামাই আরিফুল ইসলাম শান্তকে আটক করা হয়। বর্তমানে তিনি সিরাজগঞ্জ কারাগারে রয়েছেন। তাঁর বাড়ি যশোরের মনিরামপুরে। গরু বিক্রি ও জমি বন্ধক রেখে দেড় লাখ টাকা নিয়ে তাঁকে আদালত থেকে জামিনে মুক্ত করতে সিরাজগঞ্জে যাচ্ছিলেন শরিফুল, তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে। এখন তাঁরাও ফেঁসে গেলেন। আমরা জানি না, কেন আমার নিরীহ ভাইয়ের পরিবারকে জঙ্গি বলে ফাঁসানো হলো।’
শরিফুল কোনো দলের রাজনীতি করেন কিনা জানতে চাইলে জবাবে নজরুল মোড়ল বলেন, ‘জাকের পার্টির ভক্ত শরিফুল। প্রতি বছর ওরস হলে যায়। মাঝেমধ্যে আমিও যাই ওরসে। এটা তো কোনো রাজনৈতিক দল না। জঙ্গির সঙ্গে আমার ভাইয়ের পরিবারের যোগসূত্র আছে, এটা আমি কখনো বিশ্বাস করি না।’
সাবেক নারী ইউপি সদস্য ময়না বিবি বলেন, ‘শরিফুল খুবই শান্ত স্বভাবের ছেলে। রাস্তার পাশে একটি ঝুপড়ি ঘর বেঁধে স্ত্রী-সন্তানসহ সেখানেই বসবাস করেন। সেখানে সাইকেল সারাইয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। টিভিতে তাদের আটকের খবর শুনে রীতিমতো অবাক হয়েছি।’
এ বিষয়ে শান্তর মামা সাবেক ইউপি সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘দুই বছর ধরে আমার ভাগিনা আটক হয়ে কারাগারে আছেন। এখন আবার ভাগিনার স্ত্রী ও তার মা-বাবা আটক করা হলো। আমরা পুরো বিষয়টিতে হতভম্ব। জঙ্গিবাদের সঙ্গে তাঁদের কারও সম্পৃক্ততা আছে আমরা বিশ্বাস করি না।’
ওই পরিবারের বিষয়ে জানতে চাইলে তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চৌধুরী রেজাউল করিম বলেন, ‘এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাইছি না। তবে আমরা পরিবারটির বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি।’
দুই বছর আগে ‘জঙ্গি আস্তানা’ থেকে আটক জামাতা আরিফুল ইসলাম শান্তকে মুক্ত করতে স্ত্রী আর মেয়েকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন শরিফুল ইসলাম মোড়ল। ১৮ দিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর সংবাদমাধ্যমের সুবাদে স্বজনেরা জানতে পারেন মৌলভীবাজারের কুলাউড়া ‘জঙ্গি আস্তানা’ থেকে আটক হয়েছেন শরিফুলসহ তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে।
স্বজনদের দাবি, শরিফুল মোড়ল একজন সাইকেল মেকানিক। তিনি একজন দরিদ্র ও সাধারণ মানুষ, জঙ্গিবাদের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই। তাঁর স্ত্রী এবং মেয়েও জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন।
গতকাল শনিবার মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার পাহাড়ি এলাকায় ‘জঙ্গি আস্তানা’ সন্দেহে একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১০ জনকে আটক করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। গতকাল শনিবার সকালে পুলিশের এ বিশেষায়িত ইউনিটের প্রধান মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান গণমাধ্যমকর্মীদের বিষয়টি জানান।
আটক শরিফুল ইসলাম সাতক্ষীরার তালা উপজেলার দক্ষিণ নলতা গ্রামের ওমর আলী মোড়লের ছেলে। বর্তমানে কারাগারে থাকা আরিফুল ইসলাম শান্তর সঙ্গে তিন বছর আগে বিয়ে হয় তাঁর মেয়ে হাবিবার। কিন্তু দুই বছর আগে সিরাজগঞ্জে ‘জঙ্গি আস্তানা’ থেকে আরিফুল ইসলাম শান্ত আটক হন। সেই থেকে কারাগারে আছেন তিনি। তখন থেকেই শান্তর স্ত্রী হাবিবা তাঁর বাবা শরিফুলের বাড়িতে থাকেন।
গত ২৫ জুলাই বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে শরিফুল দুটি গরু বিক্রি করে এবং ১০ কাঠা জমি বন্ধক রেখে প্রায় দেড় লাখ টাকা জোগাড় করেন। বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর থেকে তাঁদের সঙ্গে স্বজনদের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। স্বজনেরা গতকাল শনিবার গণমাধ্যমের সুবাদে জানতে পারেন স্ত্রী ও মেয়েসহ শরিফুল মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থেকে আটক হন। বিষয়টি জানাজানি হলে সাধারণ মানুষের মধ্যে এ নিয়ে নানারকম আলোচনা চলছে।
এদিকে ‘জঙ্গি আস্তানা’ থেকে দুই বছর আগে আটক আরিফুল ইসলাম শান্ত থাকতেন মামার বাড়িতে। তাঁর বাবা বজলুর রহমানের বাড়ি যশোরের মনিরামপুর সদরে। শান্ত গর্ভে থাকা অবস্থায় বাবার সঙ্গে তাঁর মায়ের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। শান্তর জন্ম হয় মামার বাড়ি তালার দক্ষিণ নলতা গ্রামে। তাঁর মামা মোস্তাফিজুর রহমান তিতু ছিলেন খলিলনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) দক্ষিণ নলতা ওয়ার্ডের সদস্য এবং ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। মামার খরচে তিনি লেখাপড়া করেন। দুই বছর আগে জঙ্গি হিসেবে ধরা পড়লে শান্তর পরিবারে একধরনের অন্ধকার নেমে আসে।
আজ রোববার সকালে তালার খলিলগর ইউনিয়নের দক্ষিণ নলতা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, খুলনা-পাইকগাছা সড়কের পাশে ছোট্ট একটি দোকান রয়েছে শরিফুলের। সেটি এখন তালাবদ্ধ। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, দোকানটিতে সাইকেল মেরামত করে সংসার চালাতেন শরিফুল।
শরিফুলের বাড়ি গিয়ে দেখা গেছে, তাঁদের বসতঘরটি তালাবদ্ধ। পরিবারের অন্য সদস্যরা জানিয়েছেন, গত ২৫ জুলাই সকালে স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে সিরাজগঞ্জের উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন শরিফুল। ওই দিন বিকেল থেকে তাঁদের মোবাইল নম্বর বন্ধ পান তাঁরা। তারপর থেকে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু এই ১৮ দিন তাঁরা কোথায় ছিলেন, এ বিষয়ে পরিবারের কেউ কোনো তথ্য জানাতে পারেননি।
শরিফুলের বড় ভাই নজরুল মোড়ল বলেন, ‘শরিফুল সাইকেল মেকানিকের কাজ করে সংসার চালান। কখনো খারাপ কোনো কাজের সঙ্গে জড়িত থাকার তথ্য এলাকার মানুষ দিতে পারবে না। জঙ্গির সঙ্গে যোগসূত্র দূরের কথা, এর অর্থও আমরা বুঝি না।’
নজরুল আরও বলেন, দুই বছর আগে জঙ্গি সন্দেহে সিরাজগঞ্জ থেকে শরিফুলের মেয়ের জামাই আরিফুল ইসলাম শান্তকে আটক করা হয়। বর্তমানে তিনি সিরাজগঞ্জ কারাগারে রয়েছেন। তাঁর বাড়ি যশোরের মনিরামপুরে। গরু বিক্রি ও জমি বন্ধক রেখে দেড় লাখ টাকা নিয়ে তাঁকে আদালত থেকে জামিনে মুক্ত করতে সিরাজগঞ্জে যাচ্ছিলেন শরিফুল, তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে। এখন তাঁরাও ফেঁসে গেলেন। আমরা জানি না, কেন আমার নিরীহ ভাইয়ের পরিবারকে জঙ্গি বলে ফাঁসানো হলো।’
শরিফুল কোনো দলের রাজনীতি করেন কিনা জানতে চাইলে জবাবে নজরুল মোড়ল বলেন, ‘জাকের পার্টির ভক্ত শরিফুল। প্রতি বছর ওরস হলে যায়। মাঝেমধ্যে আমিও যাই ওরসে। এটা তো কোনো রাজনৈতিক দল না। জঙ্গির সঙ্গে আমার ভাইয়ের পরিবারের যোগসূত্র আছে, এটা আমি কখনো বিশ্বাস করি না।’
সাবেক নারী ইউপি সদস্য ময়না বিবি বলেন, ‘শরিফুল খুবই শান্ত স্বভাবের ছেলে। রাস্তার পাশে একটি ঝুপড়ি ঘর বেঁধে স্ত্রী-সন্তানসহ সেখানেই বসবাস করেন। সেখানে সাইকেল সারাইয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। টিভিতে তাদের আটকের খবর শুনে রীতিমতো অবাক হয়েছি।’
এ বিষয়ে শান্তর মামা সাবেক ইউপি সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘দুই বছর ধরে আমার ভাগিনা আটক হয়ে কারাগারে আছেন। এখন আবার ভাগিনার স্ত্রী ও তার মা-বাবা আটক করা হলো। আমরা পুরো বিষয়টিতে হতভম্ব। জঙ্গিবাদের সঙ্গে তাঁদের কারও সম্পৃক্ততা আছে আমরা বিশ্বাস করি না।’
ওই পরিবারের বিষয়ে জানতে চাইলে তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চৌধুরী রেজাউল করিম বলেন, ‘এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাইছি না। তবে আমরা পরিবারটির বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে