ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান বিপুল রায়ের বিরুদ্ধে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ আবেদনে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অনিয়মের জেরে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত বিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার বরাবর অনিয়মের বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের এমএসসি ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আমরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের এমএসসি ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। অনেকেরই জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ২০২৩-২৪ সেশনে আবেদন করার ইচ্ছা ছিল। বিভাগ থেকে সুপারভাইজার মনোনয়ন শেষ না হওয়ায় আমরা আবেদন করতে পারিনি। কিন্তু আমাদের শিক্ষাবর্ষের অনিয়মিত ছাত্র মাহমুদুল হাসানকে বিভাগের সভাপতি বিপুল রায় সুপারিশ করেন এবং ফেলোশিপ প্রাপ্ত হন।’
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, ‘অথচ ফেলোশিপের শর্তে বলা হয়, অনিয়মিত কোনো ছাত্র আবেদন করতে পারবেন না। একই সঙ্গে বৃত্তিপ্রাপ্ত কেউ গবেষণা শেষ না করলে দুই মাসের মধ্যে মন্ত্রণালয়কে অবহিত করতে হবে। কিন্তু কোনো নিয়ম নীতির তোয়াক্কাই এখানে করা হয়নি। বিভাগের নোটিশ বোর্ডে প্রকাশিত থিসিসের সুপারভাইজার বণ্টনের তালিকায়ও মাহমুদুল হাসানের নাম ছিল না। শুধু দলীয় বিবেচনায় চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসানের পক্ষে ফেলোশিপে আবেদনে সহায়তা করেছেন। দলীয় বিবেচনায় মাহমুদুল হাসানকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করা হয়েছে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের বিভাগের সভাপতি বিপুল রায় বলেন, ‘আসলে বিষয়টা আমার জানা নেই। এ রকম হয়েছে বলে আমার মনে হয় না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তদন্ত কমিটি করার উদ্যোগ নিয়েছে। তদন্ত কমিটি পুরো বিষয়টা ক্ষতিয়ে দেখে প্রতিবেদন দেবে। প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান বিপুল রায়ের বিরুদ্ধে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ আবেদনে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অনিয়মের জেরে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত বিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার বরাবর অনিয়মের বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের এমএসসি ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আমরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের এমএসসি ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। অনেকেরই জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ২০২৩-২৪ সেশনে আবেদন করার ইচ্ছা ছিল। বিভাগ থেকে সুপারভাইজার মনোনয়ন শেষ না হওয়ায় আমরা আবেদন করতে পারিনি। কিন্তু আমাদের শিক্ষাবর্ষের অনিয়মিত ছাত্র মাহমুদুল হাসানকে বিভাগের সভাপতি বিপুল রায় সুপারিশ করেন এবং ফেলোশিপ প্রাপ্ত হন।’
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, ‘অথচ ফেলোশিপের শর্তে বলা হয়, অনিয়মিত কোনো ছাত্র আবেদন করতে পারবেন না। একই সঙ্গে বৃত্তিপ্রাপ্ত কেউ গবেষণা শেষ না করলে দুই মাসের মধ্যে মন্ত্রণালয়কে অবহিত করতে হবে। কিন্তু কোনো নিয়ম নীতির তোয়াক্কাই এখানে করা হয়নি। বিভাগের নোটিশ বোর্ডে প্রকাশিত থিসিসের সুপারভাইজার বণ্টনের তালিকায়ও মাহমুদুল হাসানের নাম ছিল না। শুধু দলীয় বিবেচনায় চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসানের পক্ষে ফেলোশিপে আবেদনে সহায়তা করেছেন। দলীয় বিবেচনায় মাহমুদুল হাসানকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করা হয়েছে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের বিভাগের সভাপতি বিপুল রায় বলেন, ‘আসলে বিষয়টা আমার জানা নেই। এ রকম হয়েছে বলে আমার মনে হয় না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তদন্ত কমিটি করার উদ্যোগ নিয়েছে। তদন্ত কমিটি পুরো বিষয়টা ক্ষতিয়ে দেখে প্রতিবেদন দেবে। প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে