ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে এইচএসসি/সমমান ২০২০ ব্যাচের একদল শিক্ষার্থী।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
আন্দোলনকারীরা শহীদ মিনারে সমাবেশ শেষে স্মারকলিপি প্রদানের উদ্দেশ্যে সচিবালয়ের দিকে মিছিল নিয়ে রওনা হন। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর জন্য তারা তিনটি পৃথক স্মারকলিপি প্রস্তুত করেন। এ সময় তারা ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, সেকেন্ড টাইম কেন নয়’, ‘উই ওয়ান্ট সেকেন্ড টাইম’ 'আমাদের দাবি, আমাদের দাবি; মানতে হবে, মানতে হবে ইত্যাদি স্লোগান দেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে রওশন আরা বলেন, ‘আমরা আমাদের ন্যায্য দাবি নিয়ে কথা বলছি। সেকেন্ড টাইম আমরা কারও কাছে ভিক্ষা চাচ্ছি না। সেকেন্ড টাইম আমাদের অধিকার। আমরা আমাদের অধিকার নিয়ে কথা বলার জন্য একত্রিত হয়েছি।’
রওশন আরা আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীবান্ধব। শিক্ষামন্ত্রীও আমাদের পক্ষে মত দিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা অনেকবার গিয়েছি, কোনো কাজ হয়নি। আজকের আমাদের কর্মসূচি সরকারকেন্দ্রিক। আপনারা যদি আমাদের সহযোগিতা করেন তা হলে আমাদের এইচএসসি ২০২০ ব্যাচের সঙ্গে পরবর্তী সবাই লাভবান হবে।’
সমাবেশে এইচএসসি ২০২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী সংগ্রাম বলেন, আমরা শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থের জন্য এ আন্দোলন করছি না। আমাদের আন্দোলন খুবই যৌক্তিক আন্দোলন। কোন আবেগের বশবর্তী হয়ে এ আন্দোলন করছি না। আমরা অধিকার আদায় করে নিতে পারলে পরবর্তী প্রজন্ম লাভবান হবে বলে উল্লেখ করেন এ শিক্ষার্থী।
স্মারকলিপিতে লেখা হয়, আমরা ২০২০ ব্যাচ শিক্ষার্থীবৃন্দ। আমাদের কোভিড-১৯ পৃথিবীব্যাপি মহামারি এবং বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক অবস্থার সম্মুখীন হয়ে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে হয়েছে, ফলশ্রুতিতে অনেক শিক্ষার্থীকে পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনসহ নানাবিধ সমস্যা সম্মুখীন হতে হয়েছে। এই জটিল পরিস্থিতি সম্মুখীন হয়ে অধিকাংশ মেধাবী শিক্ষার্থীদের পরিবারের অর্থনৈতিক হাল ধরতে বাধ্য হয়েছে। যার ফলে মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও এক বৎসরের অধিক সময়কে তারা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেনি।এছাড়াও অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী এই মহামারিতে আক্রান্ত হওয়ায় নিজের স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়কে অর্জন করতে অক্ষম হয়। অনেকে রয়েছে যারা কোভিড-১৯ এর সঙ্গে লড়াই করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারলেও দীর্ঘ সময় যাবৎ কোভিড-১৯ আক্রান্ত থাকায় নিজের স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতি নিতেও সক্ষম হতে পারেনি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে, মাননীয় রাষ্ট্রপতি/প্রধানমন্ত্রী/শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়ের কাছে আমাদের এক দফা দাবি: অবিলম্বে সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ বহাল রাখা হোক।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে এইচএসসি/সমমান ২০২০ ব্যাচের একদল শিক্ষার্থী।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
আন্দোলনকারীরা শহীদ মিনারে সমাবেশ শেষে স্মারকলিপি প্রদানের উদ্দেশ্যে সচিবালয়ের দিকে মিছিল নিয়ে রওনা হন। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর জন্য তারা তিনটি পৃথক স্মারকলিপি প্রস্তুত করেন। এ সময় তারা ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, সেকেন্ড টাইম কেন নয়’, ‘উই ওয়ান্ট সেকেন্ড টাইম’ 'আমাদের দাবি, আমাদের দাবি; মানতে হবে, মানতে হবে ইত্যাদি স্লোগান দেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে রওশন আরা বলেন, ‘আমরা আমাদের ন্যায্য দাবি নিয়ে কথা বলছি। সেকেন্ড টাইম আমরা কারও কাছে ভিক্ষা চাচ্ছি না। সেকেন্ড টাইম আমাদের অধিকার। আমরা আমাদের অধিকার নিয়ে কথা বলার জন্য একত্রিত হয়েছি।’
রওশন আরা আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীবান্ধব। শিক্ষামন্ত্রীও আমাদের পক্ষে মত দিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা অনেকবার গিয়েছি, কোনো কাজ হয়নি। আজকের আমাদের কর্মসূচি সরকারকেন্দ্রিক। আপনারা যদি আমাদের সহযোগিতা করেন তা হলে আমাদের এইচএসসি ২০২০ ব্যাচের সঙ্গে পরবর্তী সবাই লাভবান হবে।’
সমাবেশে এইচএসসি ২০২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী সংগ্রাম বলেন, আমরা শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থের জন্য এ আন্দোলন করছি না। আমাদের আন্দোলন খুবই যৌক্তিক আন্দোলন। কোন আবেগের বশবর্তী হয়ে এ আন্দোলন করছি না। আমরা অধিকার আদায় করে নিতে পারলে পরবর্তী প্রজন্ম লাভবান হবে বলে উল্লেখ করেন এ শিক্ষার্থী।
স্মারকলিপিতে লেখা হয়, আমরা ২০২০ ব্যাচ শিক্ষার্থীবৃন্দ। আমাদের কোভিড-১৯ পৃথিবীব্যাপি মহামারি এবং বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক অবস্থার সম্মুখীন হয়ে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে হয়েছে, ফলশ্রুতিতে অনেক শিক্ষার্থীকে পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনসহ নানাবিধ সমস্যা সম্মুখীন হতে হয়েছে। এই জটিল পরিস্থিতি সম্মুখীন হয়ে অধিকাংশ মেধাবী শিক্ষার্থীদের পরিবারের অর্থনৈতিক হাল ধরতে বাধ্য হয়েছে। যার ফলে মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও এক বৎসরের অধিক সময়কে তারা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেনি।এছাড়াও অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী এই মহামারিতে আক্রান্ত হওয়ায় নিজের স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়কে অর্জন করতে অক্ষম হয়। অনেকে রয়েছে যারা কোভিড-১৯ এর সঙ্গে লড়াই করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারলেও দীর্ঘ সময় যাবৎ কোভিড-১৯ আক্রান্ত থাকায় নিজের স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতি নিতেও সক্ষম হতে পারেনি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে, মাননীয় রাষ্ট্রপতি/প্রধানমন্ত্রী/শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়ের কাছে আমাদের এক দফা দাবি: অবিলম্বে সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ বহাল রাখা হোক।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
২ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
৩ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৩ ঘণ্টা আগে