নিজস্ব প্রতিবেদক, নারায়ণগঞ্জ থেকে
নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার গুজবকে পাত্তা না দিয়ে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ভোটের মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন তৈমূর আলম খন্দকার। তিনি বলেন, ‘আমাকে নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে, আমি সরে যাব। দল সরে যেতে পারে, আমি সরে যাওয়ার লোক নই। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করে আমি থাকব।’
শুক্রবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। চাষাঢ়ার মিশনপাড়ার এই সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সরকারি দলের লোকেরা নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ করেন তৈমূর। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আহ্বান জানান তিনি। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তৈমূর।
সংবাদ সম্মেলনে তৈমূর অভিযোগ করেন, ‘নির্বাচনী প্রচারে মাঠে থাকা তাঁর কর্মীদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। তাঁকে নানাভাবে হুমকিও দেওয়া হচ্ছে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকেরা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে বলেও জানান এই স্বতন্ত্র প্রার্থী।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তৈমুর বলেন, ‘তাঁর ১৭ জন কর্মীকে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছিল, কিন্তু সরকারি দলের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বক্তব্য ও বহিরাগতদের প্রবেশে নির্বাচনী পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।’
নির্বাচনী কাজে কর্মীদের দায়িত্ব পালনে হয়রানি, বাধা ও ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তৈমূর আলম খন্দকার। তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয় দিয়ে কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের খোঁজা হচ্ছে। অন্যদিকে সরকারি দলের প্রার্থীর কাজ করতে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন হোটেলে বাইরের লোকজনকে রাখা হচ্ছে। এসব বিষয়ে আমরা নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছিলাম, কিন্তু তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে তৈমূর বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জের মানুষ একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রত্যাশা করে। সেটা হলে প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনীয় নির্দেশ ও ব্যবস্থা নেবেন বলে আশা করছি।’
আরও পড়ুন:
নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার গুজবকে পাত্তা না দিয়ে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ভোটের মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন তৈমূর আলম খন্দকার। তিনি বলেন, ‘আমাকে নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে, আমি সরে যাব। দল সরে যেতে পারে, আমি সরে যাওয়ার লোক নই। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করে আমি থাকব।’
শুক্রবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। চাষাঢ়ার মিশনপাড়ার এই সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সরকারি দলের লোকেরা নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ করেন তৈমূর। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আহ্বান জানান তিনি। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তৈমূর।
সংবাদ সম্মেলনে তৈমূর অভিযোগ করেন, ‘নির্বাচনী প্রচারে মাঠে থাকা তাঁর কর্মীদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। তাঁকে নানাভাবে হুমকিও দেওয়া হচ্ছে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকেরা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে বলেও জানান এই স্বতন্ত্র প্রার্থী।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তৈমুর বলেন, ‘তাঁর ১৭ জন কর্মীকে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছিল, কিন্তু সরকারি দলের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বক্তব্য ও বহিরাগতদের প্রবেশে নির্বাচনী পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।’
নির্বাচনী কাজে কর্মীদের দায়িত্ব পালনে হয়রানি, বাধা ও ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তৈমূর আলম খন্দকার। তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয় দিয়ে কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের খোঁজা হচ্ছে। অন্যদিকে সরকারি দলের প্রার্থীর কাজ করতে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন হোটেলে বাইরের লোকজনকে রাখা হচ্ছে। এসব বিষয়ে আমরা নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছিলাম, কিন্তু তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে তৈমূর বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জের মানুষ একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রত্যাশা করে। সেটা হলে প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনীয় নির্দেশ ও ব্যবস্থা নেবেন বলে আশা করছি।’
আরও পড়ুন:
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩৮ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে