গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে সোমবার (২৮ অক্টোবর) একটি পোশাক কারখানায় বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকেরা। হাজিরা বোনাসসহ ১৮ দফা দাবিতে এ কর্মসূচি পালন করেন চন্দ্রা পল্লী বিদ্যুৎ এলাকার এপেক্স হোল্ডিংসের কর্মীরা। একপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে মালিকদের সঙ্গেও আলোচনা হয়। কিন্তু তাতেও সমাধান না হওয়ায় মঙ্গলবারের (২৯ অক্টোবর) জন্য কারখানা সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
পুলিশ ও কারখানার শ্রমিকদের সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার থেকে শ্রমিকেরা ফ্যাক্টরির ভেতরে বিক্ষোভ শুরু করেন। এদিন দুপুরে বিরতির সময় বিক্ষোভের একপর্যায়ে তাঁরা উত্তেজিত হয়ে কারখানার নিরাপত্তা গেট, সিসি ক্যামেরা ও আসবাব ভাঙচুর করেন। খবর পেয়ে শিল্প পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়। পরে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে শ্রমিকেরা তাঁদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ সময় যৌথ বাহিনী কয়েকটি ফাঁকা গুলি ও লাঠিপেটা করে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় কয়েকজনকে আটক করা হয়।
ওই ঘটনার কারণে রোববার বন্ধ থাকার পর সোমবার সকালে পুনরায় কারখানা চালু হয়। শ্রমিকেরা সকালে কাজে যোগদান করেন। কিন্তু দুপুরের বিরতির পর বেলা ২টার দিকে ফের বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় মালিকপক্ষ শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু শ্রমিকেরা আটক শ্রমিকদের মুক্তির দাবি জানান। তবে মালিকপক্ষ আটক শ্রমিকদের ছাড়িয়ে আনতে রাজি না হওয়ায় অন্যরা কাজে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানান। পরে মঙ্গলবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলে শ্রমিকেরা চলে যান।
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াদ মাহমুদ বলেন, শনিবারের ঘটনায় আটক ছয়জনকে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের মামলায় কোর্টে চালান দেওয়া হয়েছে। সোমবার মালিক ও শ্রমিক উভয় পক্ষের দাবি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আরও আলোচনার জন্য মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর)) কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
এদিকে আন্দোলনকারীদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে গার্মেন্টস শ্রমিক মুক্তি আন্দোলন। সংগঠনটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরের পর থেকে গাজীপুরের কালিয়াকৈরের চন্দ্রা পল্লী বিদ্যুৎ এলাকার এপেক্স হোল্ডিংসের কারখানাগুলোয় হাজার হাজার শ্রমিক কাজ করেন। তাঁরা আটক শ্রমিকদের নিঃশর্ত মুক্তি এবং বর্ধিত হাজিরা বোনাস, টিফিন ও নাইট বিল কার্যকরের ক্ষেত্রে মালিকপক্ষের টালবাহানার বিরুদ্ধে কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ কর্মসূচি চলমান রেখেছেন।
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে সোমবার (২৮ অক্টোবর) একটি পোশাক কারখানায় বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকেরা। হাজিরা বোনাসসহ ১৮ দফা দাবিতে এ কর্মসূচি পালন করেন চন্দ্রা পল্লী বিদ্যুৎ এলাকার এপেক্স হোল্ডিংসের কর্মীরা। একপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে মালিকদের সঙ্গেও আলোচনা হয়। কিন্তু তাতেও সমাধান না হওয়ায় মঙ্গলবারের (২৯ অক্টোবর) জন্য কারখানা সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
পুলিশ ও কারখানার শ্রমিকদের সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার থেকে শ্রমিকেরা ফ্যাক্টরির ভেতরে বিক্ষোভ শুরু করেন। এদিন দুপুরে বিরতির সময় বিক্ষোভের একপর্যায়ে তাঁরা উত্তেজিত হয়ে কারখানার নিরাপত্তা গেট, সিসি ক্যামেরা ও আসবাব ভাঙচুর করেন। খবর পেয়ে শিল্প পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়। পরে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে শ্রমিকেরা তাঁদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ সময় যৌথ বাহিনী কয়েকটি ফাঁকা গুলি ও লাঠিপেটা করে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় কয়েকজনকে আটক করা হয়।
ওই ঘটনার কারণে রোববার বন্ধ থাকার পর সোমবার সকালে পুনরায় কারখানা চালু হয়। শ্রমিকেরা সকালে কাজে যোগদান করেন। কিন্তু দুপুরের বিরতির পর বেলা ২টার দিকে ফের বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় মালিকপক্ষ শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু শ্রমিকেরা আটক শ্রমিকদের মুক্তির দাবি জানান। তবে মালিকপক্ষ আটক শ্রমিকদের ছাড়িয়ে আনতে রাজি না হওয়ায় অন্যরা কাজে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানান। পরে মঙ্গলবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলে শ্রমিকেরা চলে যান।
কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াদ মাহমুদ বলেন, শনিবারের ঘটনায় আটক ছয়জনকে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের মামলায় কোর্টে চালান দেওয়া হয়েছে। সোমবার মালিক ও শ্রমিক উভয় পক্ষের দাবি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আরও আলোচনার জন্য মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর)) কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
এদিকে আন্দোলনকারীদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে গার্মেন্টস শ্রমিক মুক্তি আন্দোলন। সংগঠনটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরের পর থেকে গাজীপুরের কালিয়াকৈরের চন্দ্রা পল্লী বিদ্যুৎ এলাকার এপেক্স হোল্ডিংসের কারখানাগুলোয় হাজার হাজার শ্রমিক কাজ করেন। তাঁরা আটক শ্রমিকদের নিঃশর্ত মুক্তি এবং বর্ধিত হাজিরা বোনাস, টিফিন ও নাইট বিল কার্যকরের ক্ষেত্রে মালিকপক্ষের টালবাহানার বিরুদ্ধে কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ কর্মসূচি চলমান রেখেছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে