গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান ফকিরের বিরুদ্ধে পৈতৃক জমি দখল করে একটি পরিবারকে বাড়িছাড়া করার অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার দুপুরে গাজীপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ করে ভুক্তভোগী পরিবার।
এ ঘটনায় বিএনপির মহাসচিব, জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন ভুক্তভোগী মোস্তাকিম হোসেন হিমেল ফকির। এ সময় তাঁর পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মোস্তাকিম হোসেন হিমেল ফকির বলেন, ‘আমার বাড়ি উপজেলার বরমীতে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর দুপুরে আমিসহ মোস্তফা ফকির জমি সংক্রান্ত কাজে বরমী ভূমি অফিসে যাই। এ সময় বিএনপি নেতা শাহজাহান ফকির ও তাঁর দুই ভাই এবং তাঁর ছেলে পাপেল ফকির আমাদের ওপর আক্রমণ করেন। তাঁরা মোস্তফা ফকিরকে বেধড়ক মারধর করে। আমরা প্রতিবাদ করলে শাহজাহান ফকির, তাঁর ছেলে ও ভাতিজা মহসিন ফকির, অপু ফকির, পায়েল ফকির, সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমার বাসায় ভাঙচুর ও হামলা চালায়। পরদিন সকালে আমার বাজারের দোকানগুলো দখল করে। এরপর তারা আমার পরিবারের সদস্যসহ আমাকে হত্যার হুমকি দেয়। এরপর থেকে ভয়ে আমরা বাড়ি ফিরতে পারছি না।’
মোস্তাকিম হোসেন হিমেল আরও বলেন, ‘আমরা শাহজাহান ফকিরের রাজনৈতিক ক্ষমতা ও সন্ত্রাসী তাণ্ডবের কারণে গৃহহীন হয়ে পড়েছি। শাহজাহান ফকিরের এমন আচরণে স্পষ্ট যে, লোভী ও দুর্বৃত্ত নেতারা কখনো জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে পারে না। শাহজাহান ফকির ২০১৮ সালে আমার কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ধার নিয়েছেন। সেটির প্রমাণ থাকলেও টাকা ফেরত দেন না। এখন নতুন করে আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি দখল করেছে। আমার পরিবারসহ পুরো বরমীবাসী তাঁর সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও অত্যাচারে অতিষ্ঠ। তাঁর এসব অপকর্মের তথ্য লিখিত আকারে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের কাছে পাঠিয়েছি। আমি ও আমার পরিবার বাড়ি ফিরতে চাই।’
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে শাহজাহান ফকির বলেন, ‘আমার সঙ্গে তাদের কোনো বিরোধ নেই। যেসব অভিযোগ করা হয়েছে, সব মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। আমি কোনো চাঁদাবাজি ও দখলবাজির সঙ্গে জড়িত নই। আমিও সংবাদ সম্মেলন করে সব জানাব।’
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান ফকিরের বিরুদ্ধে পৈতৃক জমি দখল করে একটি পরিবারকে বাড়িছাড়া করার অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার দুপুরে গাজীপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ করে ভুক্তভোগী পরিবার।
এ ঘটনায় বিএনপির মহাসচিব, জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন ভুক্তভোগী মোস্তাকিম হোসেন হিমেল ফকির। এ সময় তাঁর পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মোস্তাকিম হোসেন হিমেল ফকির বলেন, ‘আমার বাড়ি উপজেলার বরমীতে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর দুপুরে আমিসহ মোস্তফা ফকির জমি সংক্রান্ত কাজে বরমী ভূমি অফিসে যাই। এ সময় বিএনপি নেতা শাহজাহান ফকির ও তাঁর দুই ভাই এবং তাঁর ছেলে পাপেল ফকির আমাদের ওপর আক্রমণ করেন। তাঁরা মোস্তফা ফকিরকে বেধড়ক মারধর করে। আমরা প্রতিবাদ করলে শাহজাহান ফকির, তাঁর ছেলে ও ভাতিজা মহসিন ফকির, অপু ফকির, পায়েল ফকির, সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমার বাসায় ভাঙচুর ও হামলা চালায়। পরদিন সকালে আমার বাজারের দোকানগুলো দখল করে। এরপর তারা আমার পরিবারের সদস্যসহ আমাকে হত্যার হুমকি দেয়। এরপর থেকে ভয়ে আমরা বাড়ি ফিরতে পারছি না।’
মোস্তাকিম হোসেন হিমেল আরও বলেন, ‘আমরা শাহজাহান ফকিরের রাজনৈতিক ক্ষমতা ও সন্ত্রাসী তাণ্ডবের কারণে গৃহহীন হয়ে পড়েছি। শাহজাহান ফকিরের এমন আচরণে স্পষ্ট যে, লোভী ও দুর্বৃত্ত নেতারা কখনো জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে পারে না। শাহজাহান ফকির ২০১৮ সালে আমার কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ধার নিয়েছেন। সেটির প্রমাণ থাকলেও টাকা ফেরত দেন না। এখন নতুন করে আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি দখল করেছে। আমার পরিবারসহ পুরো বরমীবাসী তাঁর সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও অত্যাচারে অতিষ্ঠ। তাঁর এসব অপকর্মের তথ্য লিখিত আকারে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের কাছে পাঠিয়েছি। আমি ও আমার পরিবার বাড়ি ফিরতে চাই।’
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে শাহজাহান ফকির বলেন, ‘আমার সঙ্গে তাদের কোনো বিরোধ নেই। যেসব অভিযোগ করা হয়েছে, সব মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। আমি কোনো চাঁদাবাজি ও দখলবাজির সঙ্গে জড়িত নই। আমিও সংবাদ সম্মেলন করে সব জানাব।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৫ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১১ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৩৯ মিনিট আগে