নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৩ বছর আগে ২০১২ সালে মাথা ও বুকে ছুরিকাঘাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. নারায়ণ চন্দ্র দত্ত (নিতাই)। আজ রোববার এ হত্যা মামলার রায় হয়েছে। রায়ে পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—কামরুল, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, হাসান মিজি ও সাঈদ ব্যাপারী ওরফে আবু সাঈদ।
আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—সাইদুল, প্যাদা মাসুম, আবুল কালাম ও ফয়সাল।
আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন রফিকুল ইসলাম।
বিভিন্ন দণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেক আসামিকে দশ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ২৩ আগস্ট ভোররাত ৩টা ৪৫ মিনিটে মহাখালীর ডক্টরস কোয়ার্টার্সের বাসার দোতলায় খুন হন অধ্যাপক ডা. নারায়ণ চন্দ্র দত্ত (নিতাই)। তাঁর বুক ও মাথায় ছুরিকাঘাত করা হয়। নিতাইয়ের মায়ের চিৎকারে প্রতিবেশী ডা. আক্তার হোসেনসহ নিরাপত্তাকর্মীরা এগিয়ে আসেন। গুরুতর আহতাবস্থায় বক্ষব্যাধি হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ডা. নিতাইয়ের বাবা তড়িৎ কান্তি দত্ত ওই দিনই বনানী থানায় মামলা করেন।
২০১৩ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ১০ আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক গাজী আতাউর রহমান। অভিযোগপত্রে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, চুরি করতে গিয়ে তাঁরা ডা. নিতাই চন্দ্রকে হত্যা করেন। মিন্টু, রফিকুল, পিচ্চি কালাম, সাইদুল, প্যাদা মাসুদ ও ফয়সাল এই মামলায় ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
একই বছরের ২২ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ২৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। এছাড়াও পাঁচজন আসামি নিজেদের পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দেন।
১৩ বছর আগে ২০১২ সালে মাথা ও বুকে ছুরিকাঘাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. নারায়ণ চন্দ্র দত্ত (নিতাই)। আজ রোববার এ হত্যা মামলার রায় হয়েছে। রায়ে পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—কামরুল, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, হাসান মিজি ও সাঈদ ব্যাপারী ওরফে আবু সাঈদ।
আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—সাইদুল, প্যাদা মাসুম, আবুল কালাম ও ফয়সাল।
আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন রফিকুল ইসলাম।
বিভিন্ন দণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেক আসামিকে দশ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ২৩ আগস্ট ভোররাত ৩টা ৪৫ মিনিটে মহাখালীর ডক্টরস কোয়ার্টার্সের বাসার দোতলায় খুন হন অধ্যাপক ডা. নারায়ণ চন্দ্র দত্ত (নিতাই)। তাঁর বুক ও মাথায় ছুরিকাঘাত করা হয়। নিতাইয়ের মায়ের চিৎকারে প্রতিবেশী ডা. আক্তার হোসেনসহ নিরাপত্তাকর্মীরা এগিয়ে আসেন। গুরুতর আহতাবস্থায় বক্ষব্যাধি হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ডা. নিতাইয়ের বাবা তড়িৎ কান্তি দত্ত ওই দিনই বনানী থানায় মামলা করেন।
২০১৩ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ১০ আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক গাজী আতাউর রহমান। অভিযোগপত্রে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, চুরি করতে গিয়ে তাঁরা ডা. নিতাই চন্দ্রকে হত্যা করেন। মিন্টু, রফিকুল, পিচ্চি কালাম, সাইদুল, প্যাদা মাসুদ ও ফয়সাল এই মামলায় ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
একই বছরের ২২ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ২৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। এছাড়াও পাঁচজন আসামি নিজেদের পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দেন।
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুদক হবিগঞ্জ কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. এরশাদ মিয়ার নেতৃত্বে একটি টিম এই অভিযান চালায়। এ সময় পুরো হাসপাতাল চত্বর ঘুরে ঘুরে দেখেন দুদকের সদস্যরা।
১ মিনিট আগেশেরপুরের ঝিনাইগাতীতে সাংবাদিক মো. খোরশেদ আলমের ওপর চোরাকারবারিদের হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহারভুক্ত দুই ও অজ্ঞাতনামা আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৮ মিনিট আগেগণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের নীতি ছিল লুটেপুটে খাওয়া। সেই লুটপাটের নীতির ফলে অসংখ্য মিল ও কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মসংস্থানের পথ রুদ্ধ হয়ে মানুষ সর্বস্বান্ত হয়েছে।’
১১ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে ফসলি জমিতে সার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে আবু তালেব (৫৪) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। রোববার উপজেলার মাঝগাঁও ইউনিয়নের বাহিমালি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে